fbpx

Sociolinguistics Bangla Summary

Sociolinguistics Bangla Summary

সোসিও লিঙ্গুইস্টিক শব্দটি মূলত সোসাইটি এবং ল্যাঙ্গুয়েজটিক্স এই দুইটি শব্দ দ্বারা গঠিত। অর্থাৎ সোসিওলিঙ্গুইস্টিকসে আলোচনা করা হয় ল্যাঙ্গুয়েজ এবং সোসাইটির সম্পর্ক নিয়ে। কিভাবে সোসাইটির বিভিন্ন কালচারাল এলিমেন্ট একটা ভাষাকে প্রভাবিত করে এবং কিভাবে মানুষ একটা নির্দিষ্ট ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন সোসাইটির মানুষদের সাথে মনের ভাবের আদান-প্রদান করে থাকে সেটাই মূলত ল্যাঙ্গুইসট্রিকস এর এই অংশে আলোচনা করা হয়। 

আরো পড়ুনঃ The Last Ride Together Bangla Summary

এবার চলুন কিছু ভাষাবিদদের সংজ্ঞা এক পলক দেখে নেয়া যাক সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস সম্পর্কে।

অন্যতম ভাষাবিদ Wardough এর মতে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস মূলত ভাষা এবং সমাজের মধ্যে যে একটা সম্পর্ক তার উদ্দেশ্যকে ইনভেস্টিগেট করে থাকে। অর্থাৎ একটি ভাষা একটি নির্দিষ্ট সমাজের কমিউনিকেশনে কিভাবে কাজ করে থাকে এবং ভাষার সামাজিকতার মাধ্যমে একটা সমাজের গঠনতন্ত্রকে ভালোভাবে বুঝতে পারার যে প্রক্রিয়া সেটাই মূলত সোসিওলিঙ্গুইস্টিকসে বিশেষভাবে আলোচিত হয়।

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


এছাড়াও Spolsky এর মতে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস হলো ভাষা এবং সমাজের মধ্যকার সম্পর্কের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ মূলক পড়াশোনা যা একটি নির্দিষ্ট সমাজের মানুষদের ব্যবহৃত ভাষা এবং তার গঠনতন্ত্র নিয়ে আলোচনা করে থাকে।

সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস স্টাডির ধরনের দিক থেকে মূলত এটিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয় যার মধ্যে একটি হলো মাইক্রো সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস এবং আরেকটি হচ্ছে ম্যাক্রো সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস। 

আরো পড়ুনঃ Oenone Bangla Summary

মাইক্রো সোসিওলিঙ্গুইস্টিকসে মূলত সমাজ এবং ভাষার লিঙ্গুই স্টিক ফিচার ও তাদের ইন্ডিভিজুয়াল পার্থক্য গুলোকে হাইলাইট করার মাধ্যমে সেই ভাষা ওই সমাজে কিভাবে ব্যবহৃত হয় সেটাই আলোচনা করা হয়। 

অন্যদিকে ম্যাক্রো সোসিওলিঙ্গুইস্টিকসে আলোচনা করা হয় ভাষা এবং ভাষার ব্যবহারকে সহজবদ্ধ ও আইডেন্টিক্যাল করে তোলার মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট সমাজের স্বতন্ত্র বোধ কিভাবে চিহ্নিত করা হয় সে সম্পর্কে।

ইতিহাস

google news

সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস নিয়ে প্রথম আলাপ আলোচনা শুরু হয়েছিল ভারতীয় ভাষার বৈচিত্রতার সম্পর্ককে ভালোভাবে বোঝার জন্য প্রায় ৫০ বিসিতে। মানুষ কথা বলা লেখা এবং ছবি আঁকার জন্য তাদের নিজেদের ভাষা সবসময়য়ের জন্যই ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু একজন মানুষের ভাষার মধ্য দিয়ে সেই সমাজের রীতিনীতি গুলো কিভাবে ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছিল এবং সেই সমাজ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাচ্ছিল সেটা নিয়েই ভাষাবিদরা গবেষণা শুরু করেন যেখান থেকে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকসের উৎপত্তি। 

পরবর্তীতে বিভিন্ন স্কলার এবং শিক্ষার্থীদের একাডেমিক স্টাডি র খোরাক হিসেবে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে যেটা মূলত শুরু হয় ১৮ শতকের শেষের দিকে এবং 19 শতকের শুরুর দিকে। এটা তখন বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে সরে গিয়ে একাডেমিক স্টাডিতে রূপ নেয় যে কিভাবে মানুষ তার ভাষায় একটা নির্দিষ্ট সমাজের সোশ্যাল ফ্যাক্টর গুলোর দ্বারা প্রভাবিত হয়। 

১৯ শতক এবং ২০ শতকের দিকে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস গবেষণায় নতুন মাত্রা যোগ হয় ডাইরেকটোলজি টার্ম আনায়নের মাধ্যমে। 

তবে মর্ডান যুগে এসে ইন্ডিয়ান এবং জাপানিস কিছু ভাষাবিদরা সর্বপ্রথম ভাষা এবং সমাজের মধ্যে সম্পর্কের ইনভেস্টিগেশন শুরু করে ১৯৩০ সালের দিকে। লাস্ট কয়েক দশক ধরে সোসিওলিঙ্গুইস্টিকস ভাষা স্টাডির অন্যতম একটা খোরাকে পরিণত হয় গবেষণা এবং শিক্ষা দুই দিক থেকেই।

Shihabur Rahman
Shihabur Rahman
Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক