The Origin and History of Language
ভাষার উৎপত্তি ও ইতিহাস
ক. পরিচিতি
ভাষার উৎপত্তি নিয়ে অধ্যয়ন গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভাষাকে মানব জীবন ও সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত করে। এটি বিবর্তন এবং যোগাযোগের সাথেও সম্পর্কিত। এই ইতিহাস জানা আমাদের ভাষাতত্ত্ব এবং মানব সমাজের প্রকৃতি বোঝার সাহায্য করে।
খ. ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কিত তত্ত্বসমূহ
দৈব সূত্র তত্ত্ব: এই তত্ত্ব অনুযায়ী ভাষা ঈশ্বরের কাছ থেকে এসেছে। এটি মানুষের জন্য একটি দৈবিক উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সংস্কৃতিতে এমন বিশ্বাস পাওয়া যায়। বাইবেলে বিবেলের টাওয়ারের গল্প আছে। হিন্দুরা দেবী সরস্বতিকে বিশ্বাস করেন। মিশরীয়রা ভাষাকে দেবতা পথম সঙ্গে যুক্ত করেছেন।
প্রাকৃতিক শব্দ সূত্র (অনুকরণ তত্ত্ব): এই তত্ত্ব অনুযায়ী ভাষা প্রাকৃতিক শব্দ থেকে এসেছে। মানুষ প্রথমে চারপাশের শব্দ অনুকরণ করত।
বাউ-বাউ তত্ত্ব: এটি বোঝায় যে মানুষ পশু, পাখি, পানি বা বাতাসের শব্দ অনুকরণ করত। শব্দগুলি প্রাকৃতিক ধ্বনির প্রতিধ্বনি থেকে গঠিত হয়েছিল।
পু-পু তত্ত্ব: এটি প্রস্তাব করে যে ভাষা প্রাকৃতিক আহাজারি থেকে শুরু হয়েছিল। মানুষ ব্যথা, আনন্দ, ভয় বা রাগের অনুভূতি শব্দের মাধ্যমে প্রকাশ করত, যা ধীরে ধীরে শব্দে পরিণত হয়।
ডিং-ডং তত্ত্ব: এটি আরেকটি ধারণা যোগ করে। এটি বলে যে প্রতিটি বস্তু তার নিজস্ব প্রাকৃতিক শব্দ ধারণ করে। মানুষ এই লুকানো শব্দগুলিতে প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে অর্থপূর্ণ শব্দ তৈরি করত। এই দৃষ্টিভঙ্গি দেখায় যে ভাষা দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা থেকে শুরু হতে পারে।
যদিও বৈজ্ঞানিক নয়, তবে এগুলি দেখায় মানুষ কিভাবে প্রকৃতি এবং ভাষার সংযোগ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছিল। এই তত্ত্বগুলো ভাষার বিকাশে পরিবেশের ভূমিকা নির্দেশ করে।
সামাজিক যোগাযোগ সূত্র ও শারীরিক অভিযোজন সূত্র: সামাজিক যোগাযোগ সূত্র ব্যাখ্যা করে যে ভাষা গ্রুপের কাজ থেকে বৃদ্ধি পেয়েছিল। একসাথে কাজ করা মানুষ ছন্দময় শব্দ তৈরি করত, যেমন টানতে, উত্তোলন করতে বা নির্মাণ করতে। এটিকে ইউ-হে-হো তত্ত্ব বলা হয়। এই সঙ্গীত একতা সৃষ্টি করত এবং কাজকে সহজ করত। সময়ের সাথে সাথে, এই ভাগ করা শব্দগুলি বাস্তব শব্দে পরিণত হয়। এখানে ভাষাকে সহযোগিতা ও বেঁচে থাকার একটি হাতিয়ার হিসেবে দেখা হয়।
আরো পড়ুনঃ Theory of Language
শারীরিক অভিযোজন সূত্র মানব দেহের দিকে নজর দেয়। মানুষ ভাষার জন্য বিশেষ অঙ্গ তৈরি করেছে। স্বরসুতি, জিহ্বা, ঠোঁট, দাঁত এবং কণ্ঠনালি সবই ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কও এই অঙ্গগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে বিকশিত হয়েছে। দুই পায়ে দাঁড়ানো, বা দ্বিপদবাদের মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণ উন্নত হয়। এটি বক্তৃতাকে সহজ এবং স্পষ্ট করেছে। একত্রে, এই শারীরিক পরিবর্তনগুলি মানুষকে বিভিন্ন শব্দ তৈরি এবং জটিল ভাষা বিকাশের সুযোগ দিয়েছে।
সরঞ্জাম-নির্মাণ সূত্র ও জেনেটিক সূত্র: সরঞ্জাম-নির্মাণ সূত্র ব্যাখ্যা করে যে ভাষা এবং সরঞ্জাম সংযুক্ত। প্রাচীন মানুষ তাদের হাত ব্যবহার করে সরঞ্জাম তৈরি করত। এটি দক্ষতা, পরিকল্পনা এবং নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন করত। মস্তিষ্ক এই কাজগুলো পরিচালনার জন্য শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল। একই মস্তিষ্কের অংশ ভাষা উৎপাদনেও সাহায্য করত। সরঞ্জাম-নির্মাণে ব্যবহৃত প্রতীকী চিন্তাভাবনা পরে বক্তৃতায় ব্যবহৃত হয়। শব্দও প্রতীক হয়ে উঠেছিল, যেমন সরঞ্জাম ধারণার প্রতীক ছিল।
জেনেটিক সূত্র বলে যে মানুষ ভাষা শেখার ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়। এই দৃষ্টিভঙ্গি নোয়াম চমস্কির ইউনিভার্সাল গ্রামার ধারণার সঙ্গে যুক্ত। এর অর্থ ভাষার নিয়ম মানব প্রকৃতির অংশ। আধুনিক বিজ্ঞানও FOXP2 জিনের দিকে ইঙ্গিত করে। এই জিন ভাষার জৈব ভিত্তি সমর্থন করে।
গ. ভাষা অধ্যয়নের ইতিহাস
প্রারম্ভিক অনুমানসমূহ: ভাষার অধ্যয়নের ইতিহাস খুব প্রাচীন। প্রাচীন চিন্তাবিদরা শব্দ ও অর্থের সংযোগ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করত।
গ্রীক দার্শনিক প্লেটো তার সংলাপে ‘ক্রাটাইলাস’-এ আলোচনা করেছেন যে শব্দ প্রাকৃতিক নাকি চুক্তি দ্বারা গঠিত। অ্যারিস্টটলও বক্তৃতা ও এর তত্ত্ব বিশ্লেষণ করেছেন।
একই সময়ে ভারতীয় মহাগ্রামার পাণিনি প্রায় ৫০০ খ্রিষ্টপূর্বে সংস্কৃত ব্যাকরণে বিস্তারিত পদ্ধতি তৈরি করেছেন। তার কাজ প্রাচীন ভাষা অধ্যয়নের অন্যতম বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। এটি শব্দ ও অর্থের নিয়ম ও ধারা দেখায়।
মধ্যপ্রাচ্যে হিব্রু ও আরবি পণ্ডিতরা পবিত্র গ্রন্থ অধ্যয়ন করেছেন। তারা বিশ্বাস করতেন যে ভাষা ঈশ্বরের সত্য বহন করে। তাদের ব্যাকরণ ও ব্যাখ্যার প্রচেষ্টা ধর্ম ও সংস্কৃতি সংরক্ষণে সাহায্য করেছে।
এই প্রারম্ভিক অনুমানসমূহ চূড়ান্ত উত্তর দেয়নি, কিন্তু পরবর্তী বৈজ্ঞানিক অধ্যয়নের ভিত্তি স্থাপন করেছে।
মধ্যযুগ ও ১৭–১৮ শতক
মধ্যযুগে ভাষা অধ্যয়ন প্রধানত ধর্ম দ্বারা পরিচালিত হতো। দার্শনিকরা বিশ্বাস করতেন যে ভাষা ঈশ্বরের উপহার। তারা ব্যাকরণ ও শব্দকে দৈব নিয়মের সঙ্গে যুক্ত করতেন। এই সময় বিজ্ঞান নয়, বিশ্বাসকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতো।
১৭ ও ১৮ শতকে নতুন চিন্তার যুগ শুরু হয়। যুক্তিবাদী দার্শনিকরা, যেমন দেকার্ত ও জন লক, ভাষাকে মানুষের মনের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করেছিলেন। তারা প্রশ্ন করেছিলেন কিভাবে শব্দ ভাব প্রকাশ করে। অনেক পণ্ডিত একটি সার্বজনীন ভাষা তৈরির স্বপ্ন দেখেছিলেন। এটি বাস্তবায়িত হয়নি, তবে ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে যুক্তিসম্মত অনুসন্ধানে স্থানান্তরের সূচনা হয়। এটি আধুনিক ভাষাতত্ত্বের ভিত্তি স্থাপন করে।
১৯শ শতক: বৈজ্ঞানিক ভাষা অধ্যয়ন: ১৯শ শতকে ভাষার বৈজ্ঞানিক অধ্যয়ন শুরু হয়। পণ্ডিতরা বিভিন্ন ভাষা তুলনা করতে শুরু করেন এবং সাধারণ মূল খুঁজেন। এটি তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ব নামে পরিচিত হয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হলো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবার। এই পরিবারের মধ্যে বেশিরভাগ ইউরোপীয় ভাষা, সংস্কৃত ও পার্সিয়ান অন্তর্ভুক্ত।
১৭৮৬ সালে স্যার উইলিয়াম জোন্স, ভারতের একজন ব্রিটিশ বিচারক, একটি বিখ্যাত বক্তৃতা দেন। তিনি দেখান সংস্কৃত, গ্রিক ও লাতিনের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক। এটি ভাষা ইতিহাসের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে। পরে অন্যান্য পণ্ডিতরা শব্দ পরিবর্তনের নিয়ম বিশ্লেষণ করেন। জ্যাকব গ্রিমের গ্রিমের আইন একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এটি প্রাচীন থেকে আধুনিক ভাষায় নিয়মিত ধ্বনি পরিবর্তন দেখায়।
এই আবিষ্কারগুলো প্রমাণ করে যে ভাষা প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসরণ করে। ১৯শ শতক ভাষা অধ্যয়নকে একটি বৈজ্ঞানিক শাখায় পরিণত করে। এটি অনুমান থেকে প্রমাণের দিকে এগিয়েছে এবং আধুনিক ভাষাতত্ত্বের জন্ম দিয়েছে।
২০শ শতক ভাষাতত্ত্ব: ২০শ শতকে ভাষা অধ্যয়নের নতুন অধ্যায় শুরু হয়। আধুনিক ভাষাতত্ত্বের যুগ। পণ্ডিতরা ভাষা কাজের নতুন পদ্ধতি প্রবর্তন করেন।
ফার্ডিনান্দ দ্য সসুর, একজন সুইস ভাষাতত্ত্ববিদ, একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তার বই কোর্স ইন জেনারেল লিংগুইস্টিক্স (১৯১৬) স্ট্রাকচারালিজমের ভিত্তি স্থাপন করে। তিনি ভাষাকে চিহ্নের একটি ব্যবস্থা হিসেবে ব্যাখ্যা করেন। প্রতিটি চিহ্নের দুটি অংশ থাকে: ধ্বনি (signifier) এবং অর্থ (signified)। তিনি ভাষা (langue) ও ব্যক্তিগত বক্তৃতা (parole)-র মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যও স্থাপন করেন। এটি ভাষা অধ্যয়নকে ইতিহাস থেকে কাঠামোর দিকে স্থানান্তরিত করে।
পরে, নোয়াম চমস্কি জেনারেটিভ গ্রামার বিকাশ করেন। তার বই সিনট্যাকটিক স্ট্রাকচারস (১৯৫৭) দেখায় যে মানুষ জন্মগতভাবে ভাষার সক্ষমতা নিয়ে আসে। তিনি ইউনিভার্সাল গ্রামারের ধারণা প্রবর্তন করেন, যা ব্যাখ্যা করে কেন শিশুরা দ্রুত ভাষা শেখে।
আরো পড়ুনঃ Theories of First Language Acquisition
একই সময়ে, এডওয়ার্ড স্যাপির ও বেনজামিন লি ওয়ার্ফ মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতির প্রভাব অধ্যয়ন করেন। তারা প্রস্তাব করেন যে ভাষা মানুষকে কিভাবে ভাবতে এবং বিশ্বকে দেখতে শেখায়।
২০শ শতক তাই ভাষাতত্ত্বকে একটি আধুনিক বিজ্ঞান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে, যেখানে কাঠামো, মনের কাজ ও সংস্কৃতির মধ্যে সংযোগ বোঝা হয়।
আধুনিক অধ্যয়নসমূহ: আধুনিক ভাষা অধ্যয়ন ইতিহাস বা কাঠামোতে সীমাবদ্ধ নয়। এটি মানুষের মন, সমাজ ও প্রযুক্তিতেও ভাষার কার্যকারিতা বোঝে।
মনোবিজ্ঞানীয় ভাষাতত্ত্ব শেখা ও ব্যবহারের প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করে। নিউরোলিঙ্গুইস্টিক্স মস্তিষ্কের কার্যাবলি ব্যাখ্যা করে। সমাজভিত্তিক ভাষাতত্ত্ব মানুষ বিভিন্ন শ্রেণী, অঞ্চল বা সংস্কৃতিতে কিভাবে কথা বলে তা দেখায়।
কম্পিউটার লিংগুইস্টিক্স কম্পিউটারের মাধ্যমে ভাষা অধ্যয়ন ও প্রক্রিয়াকরণ করে। এটি অনুবাদ অ্যাপ এবং বক্তৃতা স্বীকৃতি সরঞ্জামের মতো নতুন প্রযুক্তি সৃষ্টি করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উত্থান ভাষাকে বোঝা এবং তৈরি করার সুযোগ দেয়।
ভাষা অর্জন অধ্যয়ন শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ভাষা শেখার প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করে। আধুনিক গবেষণা দেখায় ভাষাতত্ত্ব জীবন্ত এবং এটি মানব জীবন, মন ও প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত। এটি ভাষাকে কেবল ইতিহাস নয়, ভবিষ্যতের অংশ হিসেবেও দেখায়।
ঘ. ইংরেজি ভাষার বিবর্তন (সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)
ওল্ড ইংলিশ (৪৫০–১১৫০ খ্রি.পূ.): ইংল্যান্ডে জার্মানিক জনজাতির আগমনের মাধ্যমে ইংরেজি ভাষা শুরু হয়। অ্যাঙ্গলস, স্যাক্সনস, জুটস তাদের ভাষা নিয়ে এসেছিল, যা ওল্ড ইংলিশে রূপান্তরিত হয়। এটি আধুনিক ইংরেজির থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। শব্দ যেমন be, strong, water এই সময় থেকেই এসেছে। খ্রিস্টধর্মের মাধ্যমে লাতিন ও ভাইকিং আক্রমণ ভাষার উপর প্রভাব ফেলেছিল।
মিডল ইংলিশ (১১৫০–১৫০০ খ্রি.): নরম্যান বিজয়ের পর ফরাসি ভাষা শাসকের ভাষা হয়ে ওঠে। ইংরেজি অনেক ফরাসি শব্দ গ্রহণ করে, বিশেষ করে আইন, সরকার ও সংস্কৃতিতে। ব্যাকরণ সরল হয়ে যায় এবং শব্দের শেষাংশ কমে যায়। জেফ্রি চসারের মতো লেখক মধ্য ইংরেজিকে সাহিত্যিক ভাষায় রূপান্তর করেন। শব্দ যেমন court, justice, beauty এ সময় ইংরেজিতে প্রবেশ করে।
আর্লি মডার্ন ইংলিশ (১৫০০–১৭০০ খ্রি.): পুনর্জাগরণ নতুন জ্ঞান, শিল্প ও বিজ্ঞান আনে। ইংরেজি লাতিন ও গ্রিক থেকে অনেক শব্দ গ্রহণ করে। উইলিয়াম ক্যাক্সটনের ছাপার উদ্ভাবন বানান ও ব্যাকরণ মানক করতে সাহায্য করে। এ সময় শেক্সপিয়ার এবং কিং জেমস বাইবেল আমাদের কাছে আসে। এই কাজগুলো শব্দভান্ডার, শৈলী ও প্রকাশকে প্রভাবিত করে।
আরো পড়ুনঃTheories of First Language Acquisition
মডার্ন ইংলিশ (১৭০০–বর্তমান): ইংরেজি নিয়মিত ও মানক রূপ পায়। শামুয়েল জনসনের অভিধান (১৭৫৫) বানান ও অর্থ স্থির করে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিস্তার ইংরেজিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়। আধুনিক যুগে বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে ইংরেজি বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ, বিশ্বায়ন, মিডিয়া ও ইন্টারনেট নতুন শব্দ যুক্ত করে চলেছে।
জার্মানিক মূল থেকে বিশ্বব্যাপী প্রভাব পর্যন্ত ইংরেজি ভাষার বিবর্তন দেখায় পরিবর্তন ও ধারাবাহিকতা।
