How does Thoreau deal with the relationship between the government and the individual
তো এই প্রশ্নে থরো এটা দেখেছেন যে সরকার এবং জনগণের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত। এবং তার সময়ে কেমন ছিল তিনি এটাও দেখিয়েছেন।
1.The government should serve the people, not the other way around.
থরো বলেছেন সরকারের উচিত সর্বপ্রথম জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা। জনগণ যদি তাদের অধিকার না পায় তাহলে তারা সরকারের বিরুদ্ধে ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অধিকার রাখে। সরকারের সর্বপ্রথম জনগণের অধিকার নিশ্চিত করে অন্য কিছু করা উচিত। জনগণের অধিকার লঙ্ঘন হয় এমন কিছু করা কখনোই উচিত নয়। অর্থাৎ সরকারের প্রতিটা কাজে আগে জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ Civil Disobedience in respect of its theme and style (বাংলায়)
2. Individuals have a duty to follow their conscience, even if it means breaking the law.
জনগণ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যাওয়ার অধিকার রাখে যদি রাষ্ট্রের কোন নিয়ম জনগণের বিরুদ্ধে যায়। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে জনগণ তার অধিকার পাচ্ছে না, সরকারের কোন কাজের কারণে জনগণের অধিকারের খেয়াল রাখা হচ্ছে না, জনগণ অবশ্যই সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে এবং এইটা তার মৌলিক অধিকার।
3. Nonviolent resistance is the most effective way to bring about change.
এবার ধরো নন ভায়োলেন্স প্রতিরোধ ব্যবস্থার কথা বলেছেন। নন ভায়োলেন্স আন্দোলন হচ্ছে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন ও সবচেয়ে শক্তিশালী আন্দোলন। তিনি কিছু নন ভায়োলেন্স আন্দোলনের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন বয়কট, সিভিল ডিসঅবিডিয়েন্স ও স্ট্রাইক।
আরো পড়ুনঃ F.R. Leavis as a Literary Critic – বাংলায়
4. The government can be reformed, but sometimes revolution is necessary.
এক্ষেত্রে থরো বলেছেন যে সরকার যদি করাপ্টেড হয়ে যায়, এবং জনগণের উপরে জুলুম করতে শুরু করে তাহলে সেই সরকারকে ছুড়ে ফেলা উচিত। এবং নতুন করে সরকার গঠন করা উচিত। আর এই ক্ষেত্রে রেভলিউশন অবশ্যই প্রয়োজন।
5. The individual is more important than the government.
থরো বলেছেন সরকারের কাজই হচ্ছে জনগণের সেবা করা। তাই সরকারকে প্রতিটা ব্যক্তির মতের প্রাধান্য দিতে হবে। তাদের স্বার্থের দিকে দেখতে হবে। কারণ জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
6. The government should be a servant of the people, not their master.
সরকার হবে জনগণের সেবক, জনগণের শাসক নয়। এমনটাই বিশ্বাস করেন ধরো। আর এই বিষয়টা তিনি খুব ভালো করেই এই প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন।
আরো পড়ুনঃ Three Main Influences on the American Scholar (বাংলায়)