The Caretaker
সংক্ষিপ্ত জীবনী: হ্যারল্ড পিন্টার (Harold Pinter)
হ্যারল্ড পিন্টার ১৯৩০ সালের ১০ অক্টোবর ইংল্যান্ডের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম ছিল Harold Pinter। তিনি ছিলেন বিশিষ্ট নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেতা। তার পরিবার ছিল ইহুদি ধর্মবিশ্বাসী এবং সাধারণ মধ্যবিত্ত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ছোটবেলায় তিনি লন্ডনের বোমা হামলার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন, যা তার পরবর্তী রচনায় ভয়, অনিশ্চয়তা ও মানবিক ভঙ্গুরতার প্রতিফলন ঘটায়। তিনি Royal Academy of Dramatic Art (RADA) এবং Central School of Speech and Drama-তে পড়াশোনা করেন। প্রথমে তিনি অভিনয় জীবন শুরু করলেও পরে নাট্যকার হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
হ্যারল্ড পিন্টারকে “The Master of Pause” বলা হয়, কারণ তার নাটকে নীরবতা, বিরতি এবং অর্ধকথিত সংলাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার লেখায় দেখা যায় আধুনিক জীবনের ভয়, একাকিত্ব, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও যোগাযোগের ভাঙন। তার বিখ্যাত নাটক The Birthday Party (1957) প্রথমে সমালোচিত হলেও পরবর্তীতে আধুনিক নাটকের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে ওঠে। আরও উল্লেখযোগ্য নাটকগুলির মধ্যে রয়েছে—
- The Caretaker (1960)
- The Homecoming (1965)
- Old Times (1971)
- Betrayal (1978)
তিনি নাটকের পাশাপাশি অসংখ্য চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যও লিখেছেন, যেমন— The Servant (1963), The Go-Between (1970), এবং The French Lieutenant’s Woman (1981)। তার নাটকে প্রায়ই রাজনৈতিক দমন-পীড়ন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের সমালোচনা পাওয়া যায়। হ্যারল্ড পিন্টার তার সাহিত্যকর্মের জন্য অনেক পুরস্কার পেয়েছেন, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ২০০৫ সালের নোবেল সাহিত্য পুরস্কার। নোবেল বক্তৃতায় তিনি সাহসিকতার সঙ্গে বিশ্ব রাজনীতিতে যুদ্ধ ও অবিচারের বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করেন। তিনি ২০০৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর লন্ডনে মৃত্যুবরণ করেন। তাকে Highgate Cemetery-তে সমাহিত করা হয়। আজও হ্যারল্ড পিন্টারকে আধুনিক ব্রিটিশ নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও প্রভাবশালী নাট্যকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাকে “The Master of Pause” এবং রাজনৈতিক নাটকের শক্তিশালী কণ্ঠস্বর বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ Waiting for Godot Bangla summary
Key Facts
- Full Title: The Caretaker
- Original Title: The Caretaker (English name, no earlier version)
- Author: Harold Pinter (1930–2008)
- Title of the Author: Master of Pause / Modern British Dramatist
- Prize: Nobel Prize in Literature (2005)
- Source: Influenced by post-war disillusionment, Pinter’s own acting experience, and themes of power, communication, and alienation in modern society
- Written Time: Written in 1959
- First Performed: 27 April 1960 at the Arts Theatre, London
- First Published: 1960
- Publisher: Encore Publishing (later Methuen)
- Genre: Comedy of Menace / Modern Tragicomedy / Absurdist Drama
- Form: Three-act play
- Structure: Minimalist setting, fragmented dialogue, long silences, and use of pauses
- Tone: Menacing, ironic, comic, bleak, and realistic
- Point of View: Third-person stage directions; Dialogue-driven drama without narrator
- Significance: Established Pinter as a leading dramatist; explores themes of power struggle, identity, insecurity, and human loneliness in post-war Britain
- Language: Originally written in English
- Famous Line: “You’re half a man.”
- Setting:
- Time Setting: Post–Second World War Britain (late 1950s)
- Place Setting: A shabby room in West London
Background
হারল্ড পিন্টার ১৯৫০-এর দশকে লন্ডনের জীবন খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন। যুদ্ধ-পরবর্তী ব্রিটেনে দারিদ্র্য, গৃহহীনতা, বেকারত্ব আর মানসিক রোগ ছিল চোখে পড়ার মতো সমস্যা। শহরের অলিগলি, ভাঙাচোরা বাড়ি আর রাস্তার গৃহহীন মানুষ—এসব দৃশ্য তাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল। এই অভিজ্ঞতাই তার নাটকে উঠে এসেছে।
পিন্টার মূলত দেখাতে চেয়েছিলেন মানুষের ভেতরের ভয়, সন্দেহ আর নিরাপত্তাহীনতা। সহজভাবে বলা যায়, The Caretaker হলো যুদ্ধোত্তর ব্রিটেনের একাকিত্ব, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, পরিচয়ের ভয় ও মানবজীবনের ভঙ্গুরতার এক শিল্পিত চিত্র।
Characters:
Davies (ডেভিস): ডেভিস একজন বৃদ্ধ ভিখারি ও ভবঘুরে। Aston তাকে রাস্তায় মারামারি থেকে বাঁচিয়ে নিজের ঘরে নিয়ে আসে। শুরু থেকেই ডেভিস সর্বদা অভিযোগ করতে থাকে—তার জুতো ঠিক নাই, ঘরটা অগোছালো, ঠান্ডা বেশি, কিংবা পাশের বাড়ির “বিদেশিরা” নাকি তার শান্তি নষ্ট করছে।
- সে বারবার বলে যে তার “Sidcup papers” দরকার, যা নাকি তার আসল পরিচয় প্রমাণ করবে। কিন্তু সে কখনোই Sidcup-এ যায় না, শুধু অজুহাত বানায়।
- সে নিজের নাম নিয়েও মিথ্যা বলে। কখনো বলে Bernard Jenkins, কখনো বলে Mac Davies। এতে বোঝা যায়, তার পরিচয় অনিশ্চিত এবং সে নিজেই আসলে জানে না সে কে।
- Aston আর Mick-এর কাছ থেকে সুবিধা নিতে গিয়ে সে একে অপরের বিরুদ্ধে কথা লাগায়।
- শেষ পর্যন্ত সে নিজের লোভ, মিথ্যা আর অসহিষ্ণুতার কারণে প্রত্যাখ্যাত হয়।
- প্রতীকী অর্থ: ডেভিস হলো অনিশ্চয়তা, ভণ্ডামি ও মানুষের ভাসমান জীবনের প্রতীক।
Aston (অ্যাস্টন): অ্যাস্টন শান্ত, চুপচাপ ও ভদ্র প্রকৃতির মানুষ। সে-ই ডেভিসকে ঘরে আশ্রয় দেয়। কিন্তু তার ভেতরে আছে গভীর মানসিক ক্ষত।
- ছোটবেলায় তাকে জোর করে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে তাকে বিদ্যুত্ শক থেরাপি দেওয়া হয়। এই অভিজ্ঞতা তার চিন্তাভাবনাকে ধীর করে দেয়, তাকে একা করে ফেলে।
- সে খুব বেশি কথা বলে না, বরং নীরবতা আর কাজেই ডুবে থাকে। তার বড় স্বপ্ন হলো পিছনের বাগানে একটা “shed” বানানো, যেখানে সে নিজের মতো করে কাজ করতে পারবে।
- Aston-এর দয়া আছে, কিন্তু দৃঢ়তা নেই। তাই Davies-কে আশ্রয় দিলেও পরে তাকে বের করে দিতে হয়।
- প্রতীকী অর্থ: অ্যাস্টন হলো মানসিকভাবে ক্ষতবিক্ষত মানুষ, যে দয়া আর স্বপ্নের মধ্যে বেঁচে থাকে কিন্তু সমাজ তাকে বোঝে না।
Mick (মিক): মিক হলো Aston-এর ছোট ভাই। তার স্বভাব সম্পূর্ণ উল্টো—সে চঞ্চল, আক্রমণাত্মক, আবার মাঝে মাঝে রসিকও।
- প্রথমে সে ডেভিসকে প্রায় চোর ভেবে আক্রমণ করে, পরে তাকে নিয়ে খেলতে শুরু করে।
- কখনো Davies-কে caretaker হিসেবে প্রতিশ্রুতি দেয়, আবার পরক্ষণেই তা ভেঙে দেয়।
- Mick-এর মধ্যে আছে ক্ষমতার খেলা। সে Davies-কে ভয় দেখায়, আবার টানে, আবার দূরে ঠেলে দেয়।
- সে বাড়ি সংস্কারের স্বপ্ন দেখে, বড় বড় পরিকল্পনা করে, কিন্তু কিছুই বাস্তবায়িত হয় না।
- প্রতীকী অর্থ: মিক হলো ক্ষমতা, আধিপত্য ও ভয়-তামাশার প্রতীক—সে মানুষের দুর্বলতাকে ব্যবহার করে নিজের শক্তি দেখাতে ভালোবাসে।
Plot Summary
ডেভিসের আশ্রয় লাভ: নাটকটি শুরু হয় লন্ডনের এক ভাঙাচোরা ঘরে। ঘরে আছে দুইটা পুরোনো খাট, নানা ধরনের ভাঙা জিনিস, একটা বালতি ছাদ থেকে পানি পড়া থামাতে রাখা, আর একটি ছোট বুদ্ধ মূর্তি। Aston-এর ভাই Mick একা ঘরে বসে থাকে। বাইরে থেকে শব্দ শোনা গেলে Mick চুপিসারে ঘর ছেড়ে যায়। কিছুক্ষণ পর Aston একটি বৃদ্ধ ভিখারি Davies-কে নিয়ে প্রবেশ করে। Aston আগের রাতে তাকে একটি ক্যাফেতে মারামারি থেকে বাঁচিয়েছিল। Davies শুরু থেকেই অভিযোগ করতে থাকে—ঘরটা নোংরা, ঠান্ডা বেশি, পাশের বাসার প্রতিবেশীরা তাকে বিরক্ত করে, তার ভালো জুতো নেই ইত্যাদি। সে বলে, তার আসল নাম Davies হলেও অনেক বছর ধরে সে Bernard Jenkins নামে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার পরিচয়ের কাগজপত্র নাকি Sidcup-এ আছে, যা আনতে পারলে সে প্রমাণ করতে পারবে সে কে। Aston তাকে থাকার জায়গা দেয়, এমনকি জুতোর ব্যবস্থাও করতে চায়। কিন্তু Davies সবকিছুতেই অসন্তুষ্ট।
মিকের আগমন ও প্রথম দ্বন্দ্ব: Davies, Aston-এর অনুপস্থিতিতে ঘরে একা থাকে। তখন হঠাৎ Mick ফিরে আসে। সে Davies-কে সন্দেহ করে এবং প্রায় আক্রমণ করে বসে। কারণ Davies ঘরে একা থাকা কালীন ঘরের সব জিনিসপাতি হাতাহাতি করছিল এবং কিছু খুজছিল। পরে সে ভয়ে ভয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে। Mick কখনো ভয় দেখায়, কখনো হঠাৎ মজা করে কথা বলে। সে Davies-কে বিভ্রান্ত করে। Mick-এর চরিত্র এখানেই পরিষ্কার হয়—সে ক্ষমতা নিয়ে খেলা করতে পছন্দ করে। কখনো Davies-কে caretaker করার প্রস্তাব দেয়, আবার পরক্ষণেই তাকে ঠাট্টা করে বা ভয় দেখায়। Davies ও ধীরে ধীরে বোঝে যে Aston আর Mick-এর মধ্যে দ্বন্দ্ব লাগাতে হবে। সে সুযোগ নিয়ে এক ভাইকে অন্য ভাইয়ের বিরুদ্ধে লাগাতে চায়।
অ্যাস্টনের অতীত ও সেডের স্বপ্ন: Aston চরিত্রের গভীরতা ফুটে ওঠে একটি দীর্ঘ মনোলগে। সে Davies-এর কাছে নিজের অতীতের কথা বলে। Aston ছোটবেলায় মানসিক সমস্যায় ভুগছিল বলে তাকে জোর করে এক আশ্রমে (asylum) ভর্তি করা হয়। সেখানে ডাক্তাররা তার মায়ের অনুমতি নিয়ে বিদ্যুত্ শক থেরাপি (electroshock therapy) দেয়। এই অভিজ্ঞতা Aston-এর মন ও চিন্তাশক্তিকে ভেঙে দেয়। সে এখন ধীর, অস্পষ্ট, এবং মানুষের সাথে খুব বেশি কথা বলে না। কিন্তু Aston-এর একটা বড় স্বপ্ন আছে—সে বাগানে একটা shed বানাবে। সেখানে নিজের হাতে কাজ করবে, কাঠ কেটে জিনিস তৈরি করবে। Shed তার কাছে একধরনের আশ্রয় বা শান্তির প্রতীক।
ডেভিসের চালাকি ও ভণ্ডামি: Davies ধীরে ধীরে তার আসল রূপ দেখায়। সে Aston-এর দয়া ভুলে গিয়ে তাকে ছোট করতে থাকে। Aston-এর মানসিক অসুস্থতাকে ব্যবহার করে Mick-এর কাছে অভিযোগ করে। Mick-এর কাছেও সে caretaker হওয়ার দাবি তোলে। কিন্তু caretaker হওয়ার মানে যে দায়িত্ব নেওয়া—সিঁড়ি পরিষ্কার করা, কাজ করা—তা সে স্পষ্টভাবে এড়িয়ে যায়। তার প্রধান অজুহাত হলো Sidcup papers। সে বারবার বলে, ওখানে গেলে তার পরিচয় প্রমাণ হবে, কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু কখনোই Sidcup যায় না। সে শুধু বলে, “আবহাওয়া খারাপ”, বা “ভালো জুতো নেই”—এসব অজুহাত। এইভাবে সে নিজের অক্ষমতাকে লুকিয়ে রাখে।
প্রত্যাখ্যান ও একাকিত্ব: শেষ অংশে নাটকের টানাপোড়েন স্পষ্ট হয়। Aston শান্তভাবে Davies-কে বলে যে তারা একসাথে থাকতে পারবে না। Davies তখন রেগে যায়, Aston-এর মানসিক অসুস্থতাকে অপমান করে, এমনকি ছুরি পর্যন্ত দেখায়। কিন্তু Aston শান্তভাবে তার জিনিসপত্র গুছিয়ে দরজার পাশে রেখে দেয়—এতে বোঝা যায় Aston-এর নীরব দৃঢ়তা। Davies পরে Mick-এর কাছে সাহায্য চায়। কিন্তু Mick-ও তাকে প্রত্যাখ্যান করে, এমনকি Buddha মূর্তিটি ভেঙে ফেলে। Davies একা হয়ে যায়। শেষ দৃশ্যে Davies অনুরোধ করে থাকতে চায়—সে বলে, “আমি তোমার shed বানাতে সাহায্য করবো”—কিন্তু Aston মুখ ফিরিয়ে নেয়। নাটক শেষ হয় Davies-এর অসহায় একাকিত্ব দিয়ে।
বিস্তারিত সামারি
Act One: নাটক শুরু হয় লন্ডনের এক ভাঙাচোরা, অগোছালো ঘরে। ঘরে আছে পুরোনো খাট, ভাঙা আসবাব, রঙের বালতি, একটি বালতি ছাদ থেকে পড়া পানি ধরছে, আর একটি ছোট বুদ্ধ মূর্তি। Aston-এর ভাই Mick একা বসে আছে। হঠাৎ বাইরে শব্দ হয়, সে নিঃশব্দে ঘর ছেড়ে যায়।
কিছুক্ষণ পর Aston প্রবেশ করে এক বৃদ্ধ ভবঘুরে Davies-কে নিয়ে। আগের রাতে Aston তাকে এক ক্যাফেতে মারামারি থেকে বাঁচিয়েছিল। Davies হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢোকে এবং সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ শুরু করে—ঘর নোংরা, হাওয়া ঢুকছে, বিদেশিরা (Greeks, Blacks, Poles) তাকে জায়গা দেয় না, আর তার জুতো ভালো নয়। সে দাবি করে তার আসল নাম Mac Davies, তবে বহু বছর ধরে সে Bernard Jenkins নামে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার আসল পরিচয়ের কাগজপত্র নাকি Sidcup-এ আছে, যা আনতে পারলে সে প্রমাণ করতে পারবে সে কে। Aston শান্তভাবে তাকে বসতে বলে, এমনকি জুতোর ব্যবস্থা করার চেষ্টা করে, কিন্তু Davies কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়।
Davies অনেক গল্প করে নিজের অতীত, স্ত্রীকে ছেড়ে যাওয়ার ঘটনা, আর তার “পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন” থাকার অভ্যাস নিয়ে। কিন্তু তার কথাবার্তা থেকে বোঝা যায়, সে আত্মপক্ষ সমর্থন করতে ভালোবাসে এবং সব দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপায়। Aston ধৈর্য ধরে শোনে, নিজের কাজ করে যায়, আর মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে।
কথোপকথনের মাঝে Davies তার জুতো নিয়ে আবারও অভিযোগ করে। Aston তাকে পুরোনো একজোড়া ব্রাউন জুতো দেয়, কিন্তু Davies সেগুলোও প্রত্যাখ্যান করে সাইজ ঠিক নয় বলে। Davies বলে, তার জীবন এখন একেবারে আটকে গেছে, কারণ Sidcup-এ গিয়ে কাগজ না আনা পর্যন্ত সে কোথাও স্থায়ী হতে পারছে না।
Aston দয়া করে তাকে আশ্রয় দেয় এবং নিজের ঘরে শুতে বলে। Davies প্রথমে দ্বিধা করলেও পরে রাজি হয়, কারণ তার আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। Aston তার স্বপ্নের কথা বলে—একটা shed বানাতে চায়, যেখানে কাজ করবে, নিজের হাতে দিয়ে কিছু তৈরি করবে। Davies এতে তেমন আগ্রহ দেখায় না, তবে থাকবার জায়গা পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পায়।
রাতের দৃশ্যে Davies Aston-এর বিছানায় শোয়। Aston বলে, Davies ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত আওয়াজ করেছে। Davies তা অস্বীকার করে এবং দোষ দেয় পাশের বাসায় থাকা “Blacks”-দের। Aston চুপচাপ থাকে, তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। পরে Aston Davies-কে ঘরে একা রেখে বাইরে যায়। Davies তখন সন্দেহজনকভাবে Aston-এর জিনিসপত্র ঘাঁটতে শুরু করে—জুতো বের করে দেখে, কাগজপত্র নাড়াচাড়া করে, বুদ্ধ মূর্তি হাতে নেয়।
ঠিক তখনই Mick হঠাৎ ফিরে আসে। সে Davies-কে ধরে মেঝেতে ফেলে দেয় এবং ভয় দেখায়। Davies ভয় পেয়ে কেঁপে ওঠে, নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে। Mick কিছু না বলে শুধু তাকে পরীক্ষা করে দেখে, তার জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করে এবং শেষে ঠাণ্ডা ভঙ্গিতে প্রশ্ন করে— “What’s the game?” (“তোমার আসল খেলাটা কী?”)।
Act Two: অ্যাক্ট টু শুরু হয় যেখানে আগের অংশ শেষ হয়েছিল। Mick আর Davies মুখোমুখি। Davies এখনও ভয় পেয়ে অস্থির, আর Mick শান্তভাবে তাকে জেরা করতে থাকে। সে বারবার Davies-এর নাম জানতে চায়। Davies বিভ্রান্ত হয়ে কখনো নিজের নাম বলে “Jenkins”, আবার নিজের পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করে।
Mick বারবার অদ্ভুত গল্প করে, অপ্রাসঙ্গিক কথা বলে Davies-কে আরও অস্বস্তিতে ফেলে। Davies বোঝে না Mick আসলে তাকে পরীক্ষা করছে, নাকি মজা করছে। Mick কখনো হঠাৎ চিৎকার করে Davies-কে ভয় দেখায়, আবার পরক্ষণেই কোমলভাবে জিজ্ঞাসা করে সে কেমন ঘুমিয়েছে।
Mick স্পষ্ট করে জানায়—এটাই তার ঘর, আর Davies এখানে থাকার কোনো অধিকার রাখে না। Davies আতঙ্কে বারবার বলে Aston-ই তাকে এখানে এনেছে। কিন্তু Mick তাকে চোর, মিথ্যাবাদী, এমনকি দুর্গন্ধময় ভবঘুরে বলে গালি দেয়। Davies ভয় পায়, আবার কখনো নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে।
হঠাৎ Aston প্রবেশ করে এবং Davies-এর ব্যাগ ফিরিয়ে আনে। Mick তৎক্ষণাৎ ব্যাগ নিয়ে টানাহেঁচড়া শুরু করে। তিনজনের মধ্যে ব্যাগটা বারবার হাতবদল হয়—কখনো Aston-এর হাতে, কখনো Davies-এর হাতে, আবার কখনো Mick তা কেড়ে নেয়। অবশেষে Aston ব্যাগটা Davies-কে ফিরিয়ে দেয়। এই অদ্ভুত খেলা দেখিয়ে Mick সবসময় Davies-কে অস্থির আর অস্বস্তিতে রাখতে চায়।
আরো পড়ুনঃ The Importance of Being Earnest Bangla Summary
Aston শান্তভাবে নিজের স্বপ্নের কথা বলতে শুরু করে। সে বলে, এই বাড়িটা আসলে Mick-এর, আর সে কেবল সাজসজ্জার কাজ করছে। তার সবচেয়ে বড় আশা হলো বাগানে একটা shed বানানো। সেখানে সে কাঠের কাজ করবে, নিজের হাতে জিনিস তৈরি করবে। Aston বারবার বলে—সে হাতের কাজ করতে পারে, এবং এই কাজের মাধ্যমে নিজের জীবনে শান্তি খুঁজতে চায়।
Davies নিজের ব্যাগ নিয়ে খুঁটিয়ে দেখে—কাপড় আছে, কিন্তু সে আবার অভিযোগ তোলে যে এটা তার আসল ব্যাগ নয়। এভাবে সে নিজের ব্যর্থতাকে অন্যের ওপর চাপায়। পরে Aston Davies-কে caretaker হওয়ার প্রস্তাব দেয়—ঘর-বাড়ি দেখা শোনা, সিঁড়ি পরিষ্কার করা, পালিশ করা ইত্যাদি কাজ। Davies প্রথমে রাজি হয়নি, বলে যে সে কখনো caretaking করেনি। কিন্তু পরে সম্ভাবনার কথা ভেবে কিছুটা আগ্রহ দেখায়।
Aston তাকে একটা সাদা ওভারঅল (uniform) দেখায়, যা সে পরতে পারবে। Davies সেটা পরে নেয় এবং খুশি হয়। কিন্তু caretaker হিসেবে দরজার ঘণ্টা ধরতে হবে শুনে সে আবার ভয় পায়—কারণ তার ধারণা কেউ তাকে খুঁজে এসে আঘাত করবে, অথবা তার ভুয়া পরিচয় ফাঁস হয়ে যাবে।
এরপর আলো বদলায়, Davies একা থাকে, হঠাৎ অন্ধকারে Mick ভ্যাকুয়াম ক্লিনার (Electrolux) চালিয়ে ভয় দেখায়। Davies ভয়ে ছুরি ধরে দাঁড়ায়। কিন্তু Mick পরে বলে, সে আসলে ঘর পরিষ্কার করছিল। এখানেও Mick তার ক্ষমতার খেলা চালিয়ে যায়—Davies-কে একবার ভয় দেখায়, আবার পরে বন্ধুসুলভ আচরণ করে, তাকে স্যান্ডউইচ খাওয়ায়।
Mick Davies-এর কাছে স্বীকার করে যে সে Aston কে নিয়ে চিন্তিত, কারণ Aston কাজ পছন্দ করে না। Davies ও তাতে সায় দেয় এবং Aston-কে অদ্ভুত বলে অভিহিত করে। কিন্তু Mick হঠাৎ রেগে যায়, বলে “তুমি অত সমালোচনামূলক হয়ো না।” এভাবেই Mick Davies-কে আবারও বিভ্রান্ত করে।
কিছুক্ষণ পর Mick-ও caretaker-এর প্রস্তাব দেয়। সে বলে, Davies-কে বিশ্বাস করা যায়, আর সে ঘরের দায়িত্ব নিতে পারবে। কিন্তু শর্ত দেয়—references দিতে হবে। Davies সঙ্গে সঙ্গে Sidcup papers-এর কথা তোলে। বলে, ওখানে গেলে তার সব প্রমাণ পাওয়া যাবে। কিন্তু আবারও সে অজুহাত দেয়—আবহাওয়া খারাপ, জুতো নেই।
অ্যাক্টের শেষে Aston দীর্ঘ এক আবেগময় বক্তব্য দেয়। সে তার অতীত কষ্টের গল্প বলে—
- কীভাবে তাকে জোর করে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
- ডাক্তাররা তার মায়ের অনুমতি নিয়ে তার মস্তিষ্কে electroshock therapy চালায়।
- সে পালাতে চেয়েছিল, কিন্তু ধরা পড়ে।
- শারীরিকভাবে টিকে গেলেও মানসিকভাবে চিরদিনের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
- এখন তার চিন্তা ধীর, যোগাযোগ দুর্বল, আর জীবন অগোছালো।
সে বলে, বেঁচে থাকার একমাত্র আশা হলো একটা shed বানানো, যেখানে নিজের হাতে কাজ করে শান্তি খুঁজতে পারবে।
Act Three: দুই সপ্তাহ পর, ঘটনা শুরু হয় আগের ঘটনার দুই সপ্তাহ পরে। Mick মেঝেতে শুয়ে ছাদের দিকে তাকিয়ে আছে, আর Davies চেয়ার নিয়ে বসে পাইপ টানছে, গায়ে পরা Aston-এর দেওয়া smoking jacket। Davies আবার অভিযোগ শুরু করে—Aston ছাদের ফাটল মেরামত করেছে কিন্তু তাকে কিছু বলেনি, Aston তার সাথে আর কথা বলে না, তাকে ছুরি পর্যন্ত দেয়নি। সে বলে, Aston একেবারেই কথা বলে না, যেন নিজের জগতে ডুবে থাকে। Davies বিরক্ত হয়ে বলে—“এভাবে কেউ একসাথে থাকতে পারে না।”
Davies মিকের সাথে জোট বাঁধতে চায়। বলে, “তুমি আর আমি মিলে এই বাড়িটাকে ভালো করে তুলতে পারি।” Mick-ও কল্পনা শুরু করে—সে বাড়িটাকে সাজানো, নতুন ফ্ল্যাট বানানো, রান্নাঘর, ডাইনিং, বেডরুম সব কিভাবে হবে, তার রঙ, আসবাবপত্র কেমন হবে—সব স্বপ্নের মতো বর্ণনা করে। সে বলে, “এটা ফ্ল্যাট হবে না, এটা হবে প্রাসাদ।”
Davies উত্তেজিত হয়ে Mick-এর সাথে একমত হয়, কিন্তু Mick হঠাৎ বলে—এটা হবে তার আর Aston-এর বাড়ি, Davies-এর জায়গা এখানে নেই। Davies হতাশ হয়, কিন্তু তবুও Mick-কে Aston-এর বিরুদ্ধে লাগাতে চায়। সে Aston-কে “বোধহীন, অদ্ভুত” বলে ছোট করে। Mick চুপচাপ শোনে, কিন্তু স্পষ্ট বোঝা যায়—সে Davies-এর কথায় পুরোপুরি আস্থা রাখছে না।
পরে Aston আসে, নতুন একজোড়া জুতো দেয় Davies-কে। Davies প্রথমে খুশি হয়, পরে আবার অভিযোগ করে—এগুলো সঠিক মাপ নয়, ফিতে নেই, তাই ঠিকমতো পরা যাবে না। Aston শান্তভাবে শোনে, কিন্তু ধীরে ধীরে বিরক্ত হয়। Davies আবারও Sidcup papers-এর অজুহাত তোলে—যদি সে যেতে পারে, তবে সব প্রমাণ পাওয়া যাবে, কিন্তু আবহাওয়া ও জুতোর কারণে যেতে পারছে না। Aston শান্তভাবে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়।
রাতের দৃশ্যে Aston Davies-কে ঘুমের মধ্যে আওয়াজ করার জন্য তিরস্কার করে। Davies রেগে গিয়ে Aston-এর মানসিক অসুস্থতাকে বিদ্রুপ করে, বলে—“তোমাকে আবারও হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে বিদ্যুতের পিন্সার মাথায় বসাবে!” সে Aston-কে ভয় দেখাতে ছুরি পর্যন্ত তোলে। কিন্তু Aston চুপচাপ বলে—“এবার সময় হয়েছে তুমি অন্য কোথাও যাও।”
Davies তর্ক করতে থাকে, বলে Mick তাকে caretaker করেছে। Aston দৃঢ়ভাবে বলে—Davies এখানে উপযুক্ত নয়। দু’জনের মধ্যে ভয়ঙ্কর নীরবতা তৈরি হয়, কিন্তু Aston শান্ত ও অটল থাকে। Davies ভেঙে পড়ে, জিনিসপত্র গুছিয়ে বের হয়ে যায়।
Davies বাইরে গিয়ে Mick-এর সাথে দেখা করে, অভিযোগ করে—Aston তাকে “stink” বলেছে। Mick প্রথমে সহানুভূতি দেখালেও পরে Davies-এর মিথ্যা ধরা পড়ে যায়। Mick বুঝতে পারে, Davies সবসময় অজুহাত বানাচ্ছে, মিথ্যা বলছে, Aston-এর বিরুদ্ধে লাগাচ্ছে। শেষে Mick স্পষ্ট জানিয়ে দেয়—Davies আসলে এক ভণ্ড, মিথ্যুক আর বন্য প্রাণীর মতো অনিয়ন্ত্রিত। সে Davies-কে caretaker হিসেবে প্রত্যাখ্যান করে এবং ক্ষোভে বুদ্ধ মূর্তিটা ভেঙে ফেলে। Davies স্তব্ধ হয়ে যায়। Mick বলে, সে এই বাড়ি নিয়ে চিন্তিত নয়, নিজের জীবনে এগিয়ে যাবে। Aston-এর হাতে বাড়ি ছেড়ে দিয়ে চলে যায়।
শেষ দৃশ্যে Davies আবার Aston-এর সাথে কথা বলতে চায়। সে অনুনয় করে, বিছানা পাল্টানোর প্রস্তাব দেয়, shed বানাতে সাহায্যের কথা বলে। কিন্তু Aston শান্তভাবে বলে—“না, আমি এই বিছানাতেই ঘুমাই, আর shed আমি নিজেই বানাব।” Davies মরিয়া হয়ে অনুরোধ করে থাকতে দিতে, কিন্তু Aston জানিয়ে দেয়—সে অনেক বেশি শব্দ করে, আর তাকে সহ্য করতে পারছে না। Davies ভেঙে পড়ে, অসহায়ভাবে প্রশ্ন করে—“আমি কোথায় যাব?” কিন্তু Aston জানালার দিকে মুখ করে থাকে, কোনও উত্তর দেয় না। Davies সম্পূর্ণ একা, প্রত্যাখ্যাত অবস্থায় থাকে। আলো নিভে নাটক শেষ হয়।
Quotes
1. “If only I could get down to Sidcup!” – Davies
ব্যাখ্যা: Davies বারবার Sidcup-এ যাবার অজুহাত তোলে, কারণ সেখানেই নাকি তার আসল পরিচয়ের কাগজপত্র রাখা আছে। এই উক্তিটি তার চরিত্রের মূল দিককে প্রকাশ করে—তার জীবনের সব ব্যর্থতার দায় সে কাগজপত্রের ওপর চাপায়। বাস্তবে সে কখনোই Sidcup যায় না, শুধু কথা বলে। এতে বোঝা যায়, তার জীবন অজুহাত, ভণ্ডামি আর আত্মপ্রবঞ্চনায় ভরা। Sidcup papers আসলে মানুষের হারানো পরিচয় ও অনিশ্চিত অস্তিত্বের প্রতীক। পিন্টার এখানে দেখিয়েছেন—অনেক সময় মানুষ মিথ্যা আশার আড়ালে নিজের ভেতরের দুর্বলতাকে লুকাতে চায়।
2. “You make too much noise.” – Aston to Davies
ব্যাখ্যা: Aston খুব শান্ত ও নীরব প্রকৃতির মানুষ। যখন সে Davies-কে বলে “You make too much noise,” এটি কেবল শারীরিক শব্দ বোঝায় না, বরং Davies-এর অবিরাম অভিযোগ, তার ভণ্ডামি, তার অগোছালো জীবন—সবকিছুকেই বোঝায়। Aston-এর শান্ত জীবনকে Davies-এর উপস্থিতি অশান্ত করে তোলে। এই উক্তিটি নাটকের চূড়ান্ত মুহূর্তে আসে, যখন Aston নীরব কিন্তু দৃঢ় সিদ্ধান্ত নেয় Davies-কে ঘর থেকে বের করে দেওয়ার। এখানে দেখা যায়, Aston বাহ্যিকভাবে দুর্বল হলেও আসলে সে নিজের অবস্থানে শক্ত, আর Davies-এর মতো ভণ্ডামিকে আর সহ্য করতে চায় না।
3. “That’s my bed. That’s my mother’s bed.” – Mick
ব্যাখ্যা: Mick যখন Davies-কে চাপে ফেলে বলে—“এটা আমার বিছানা, আর ওটা আমার মায়ের বিছানা,” তখন সে আসলে Davies-কে ভয় দেখাচ্ছে। Mick সবসময়ই ক্ষমতার খেলা খেলে, কখনো ভয়, কখনো মজা দিয়ে। এই উক্তিটি দেখায় যে Davies ঘরে সম্পূর্ণ বহিরাগত, তার এখানে কোনও বৈধ জায়গা নেই। Mick ইচ্ছা করে Davies-কে বিভ্রান্ত করে, যেন সে বুঝতে না পারে আসল সত্যি কী। এইভাবে Mick নিজের প্রভাব বিস্তার করে। উক্তিটি পুরো নাটকের power struggle থিমকে সামনে আনে—যেখানে প্রত্যেকে একে অপরকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
4. “That’s not a stinking shed…… It’s all good wood.” – Aston
ব্যাখ্যা: Aston-এর shed বানানোর স্বপ্ন তার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আশার প্রতীক। Davies যখন এটিকে “stinking shed” বলে অবজ্ঞা করে, Aston তখন রাগ না করে শান্তভাবে বলে—“এটা পচা shed নয়, ভালো কাঠ দিয়ে বানানো হবে।” এই উক্তিটি Aston-এর স্বপ্নের প্রতি তার দৃঢ় বিশ্বাস প্রকাশ করে। তার জীবন মানসিক যন্ত্রণায় ভাঙা হলেও shed তাকে আবার বাঁচতে শেখায়। Davies-এর মতো মানুষ তার স্বপ্নকে ছোট করতে পারে না। এখানে shed প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়—মানুষ যত ভাঙাচোরা হোক, তার ভেতরে একটা নতুন শুরু করার ইচ্ছা বেঁচে থাকে।
আরো পড়ুনঃ Waiting for Godot Bangla summary
5. “You could be … caretaker here, if you liked.” – Aston
ব্যাখ্যা: Aston Davies-কে caretaker হওয়ার প্রস্তাব দেয়। প্রথমে এটা দয়া ও আশ্রয়ের প্রতীক মনে হলেও, বাস্তবে এটি একটি পরীক্ষা। Davies যদি সত্যিই দায়িত্ব নিত, তবে হয়তো সে নতুন জীবন শুরু করতে পারত। কিন্তু সে দায়িত্বের বদলে অজুহাত খোঁজে—জুতো নেই, আবহাওয়া খারাপ, বিপদ হতে পারে ইত্যাদি। এই উক্তি নাটকের কেন্দ্রীয় প্রতীক “caretaker” তুলে আনে—যা আসলে মানুষের নিরাপত্তা ও দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ। কিন্তু Davies প্রমাণ করে, সে কেবল আশ্রয় ভোগ করতে চায়, কাজ বা দায়িত্ব নয়।
6. “No, he just doesn’t like work, that’s his trouble.” – Mick about Aston
ব্যাখ্যা: Mick তার ভাই Aston সম্পর্কে Davies-এর কাছে বলে—“সে কাজ পছন্দ করে না, এটাই তার সমস্যা।” আসলে Mick এখানে Davies-কে পরীক্ষা করছে। Mick চায় দেখতে, Davies Aston-এর বিরুদ্ধে যায় কিনা। Davies সুযোগ পেয়ে Aston-কে নিয়ে খারাপ কথা বলতে শুরু করে। কিন্তু Mick হঠাৎ রেগে যায়, বুঝিয়ে দেয় সে নিজের ভাইয়ের বিরুদ্ধে কোনও সমালোচনা শুনতে চায় না। এই উক্তি দেখায়, Mick-এর কথা সবসময় সত্য নয়—সে কথার মাধ্যমে মানুষকে ফাঁদে ফেলে। একইসাথে এখানে বোঝা যায় Aston-এর চরিত্র—সে কাজ ধীর করে, কিন্তু সেটা তার অসুস্থতার কারণে, অলসতার কারণে নয়।
Figures of Speech
1. Symbolism: Harold Pinter uses many objects as symbols.
- The Bucket: It catches roof water. It shows endless problems that never get solved. Symbol of fragility in human life.
- The Junk Room: The stage full of broken items reflects the broken lives of Aston, Mick, and Davies. A metaphor for disorder in the human mind.
- The Shed: Aston’s dream to build a shed shows hope, but also unrealized dreams.
- Sidcup Papers: Davies’ excuse for identity. Symbol of uncertain self and false security.
- Buddha Statue: Symbol of peace. When Mick breaks it, it shows peace is destroyed.
2. Repetition: Davies keeps repeating words—“Sidcup,” “papers,” “shoes.”
This shows his insecurity and obsession. He cannot move forward in life. Repetition creates rhythm but also frustration. It makes the audience feel his weakness.
3. Irony: Davies wants to be caretaker, but he refuses to do any caretaking work.
This is situational irony—the opposite of what we expect.
It shows hypocrisy, selfishness, and how people avoid responsibility while wanting benefits.
4. Contrast (Juxtaposition) : The three men are complete opposites:
- Aston: gentle, calm, damaged by mental hospital.
- Mick: sharp, mocking, plays with power.
- Davies: loud, selfish, dishonest.
By placing them together, Pinter creates dramatic tension. Their differences reflect different sides of human society.
5. Metaphor: The room is not only a setting—it is a metaphor for human life: crowded, messy, and unstable. Just like the junk, the characters’ lives are full of disorder.
6. Allusion: “Sidcup” is a real place in London. Pinter uses this real reference to make Davies’ story sound true. But Sidcup becomes a symbol of a fake dream. This allusion blurs reality and illusion.
7. Paradox: Davies says, “I keep myself to myself.”
But in reality, he interferes in Aston’s and Mick’s lives.
This is a paradox—his words and actions are opposite. It shows his hypocrisy.
The Caretaker uses symbols, irony, repetition, contrasts, metaphors, allusion, paradox, and silence as figures of speech to show loneliness, power games, and identity crisis.
Moral Lesson: The play teaches that selfishness and lies lead to failure. Responsibility and honesty are needed to live with others. If people only blame and avoid duty, they end up lonely and rejected.

What is the learnig outcome of this drama? Is there any moral lesson?
Thanks