Introduction to Culture and Imperialism Bangla Summary 

Introduction to Culture and Imperialism 

এডওয়ার্ড সাঈদ ছিলেন একজন ফিলিস্তিনি খ্রিস্টান পণ্ডিত। তিনি ১৯৩৫ সালে জেরুজালেমে জন্মগ্রহণ করেন। ইজরায়েল রাষ্ট্র গঠনের পর তার পরিবার বাড়িঘর হারিয়ে নিরাপত্তার জন্য মিশরে চলে যায়। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ফিরে আসা বন্ধ করে দেয়, ফলে তাদের মাতৃভূমি চিরতরে হারিয়ে যায়। সাঈদ কিছুদিন মিশরে পড়াশোনা করে পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং জীবনের বাকি সময়টি সেখানে কাটান। তিনি নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন।

সাঈদ অনেক জায়গায় নিজেকে বহিরাগত মনে করতেন, যা তাকে এক বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গি দেয়। তিনি দেখেন, পশ্চিমারা কীভাবে আরবদের ভুলভাবে উপস্থাপন করে। তার বিখ্যাত গ্রন্থ “Orientalism” (১৯৭৮) এবং “Culture and Imperialism” (১৯৯৩) পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদ ও সংস্কৃতির সমালোচনা করে। যদিও অনেকে তার মতের বিরোধিতা করে, তিনি সাহসিকতার সঙ্গে লিখতে থাকেন। ১৯৯৯ সালে তিনি ইজরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে পাথর নিক্ষেপ করেন, যা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তোলে। সাঈদ সারাজীবন ফিলিস্তিনিদের অধিকারের জন্য লড়েছেন, এবং তার নির্বাসনের অভিজ্ঞতা তার সমস্ত লেখায় গভীরভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

আরো পড়ুনঃ The Study of Poetry Bangla Summary

Key Information

  • Title: Introduction to “Culture and Imperialism”
  • Published: 1993
  • Author: Edward Said (1935-2003)
  • Genre: Non-fiction, specifically literary criticism
  • Theme: The relationship between culture and the historical fact of imperialism

Bangla Translation

এডওয়ার্ড সাঈদের সংক্ষিপ্ত জীবনী: এডওয়ার্ড সাঈদ ছিলেন একজন ফিলিস্তিনি খ্রিস্টান পণ্ডিত। তিনি ১৯৩৫ সালে জেরুজালেমে জন্মগ্রহণ করেন। ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠনের পর তাঁর পরিবার ঘরবাড়ি হারায়। নিরাপত্তার জন্য তারা মিশরে চলে যান। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ফিরে আসা বন্ধ করে দেয়। ফলে সাঈদের পরিবার চিরতরে তাদের জন্মভূমি হারায়। তিনি কিছু বছর মিশরে পড়াশোনা করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। জীবনের বাকি সময় সেখানেই কাটান। তিনি নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।

সাঈদ বহু জায়গায় নিজেকে বহিরাগত মনে করতেন। এ কারণে তিনি পৃথিবীকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখতেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, পশ্চিমারা আরবদের ভুলভাবে উপস্থাপন করছে। তিনি Orientalism (১৯৭৮) এবং Culture and Imperialism (১৯৯৩) এর মতো বই লিখেছিলেন। অনেক পশ্চিমা সমালোচক তাঁর চিন্তাকে আক্রমণ করেছিলেন। কিন্তু তিনি সাহসের সঙ্গে লিখে গেছেন। ১৯৯৯ সালে তিনি প্রতিবাদ হিসেবে ইসরায়েলের দিকে পাথর নিক্ষেপ করেন। এতে বিশ্বজুড়ে আলোচনা শুরু হয়। তিনি সবসময় ফিলিস্তিনিদের অধিকারের পক্ষে লড়েছেন। তাঁর নির্বাসিত জীবনের অভিজ্ঞতা তাঁর সব লেখায় প্রভাব ফেলেছে।

বই লেখার কারণ ও উপনিবেশ-পরবর্তী প্রভাব

এডওয়ার্ড সাঈদ Culture and Imperialism গুরুত্বপূর্ণ কারণে লিখেছিলেন। তিনি দেখেছিলেন, পশ্চিমারা শুধু ভূমি নয়, মানুষের মন ও সংস্কৃতিকেও শাসন করছে। উপনিবেশ শেষ হওয়ার পরও পুরোনো প্রভাব থেকে যায়। মানুষ এখনও সাম্রাজ্যবাদী চিন্তায় অভ্যস্ত। গল্প ও বই পুরোনো ধারণা টিকিয়ে রাখে। সাঈদ এই গোপন শক্তি প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তাঁর মতে, সংস্কৃতি নীরবে মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

Post-colonial studies বা উত্তর-ঔপনিবেশিক অধ্যয়ন তাঁর ভাবনায় বড় প্রভাব ফেলেছিল। এই শাস্ত্র দেখে কীভাবে সাম্রাজ্য চলে যাওয়ার পরও তার প্রভাব রয়ে যায়। এটি নীরব কণ্ঠস্বরকে শুনতে দেয় এবং সাম্রাজ্যের বাস্তব প্রভাবকে প্রশ্ন করে। সাঈদ এই ধারা থেকে শিক্ষা নিয়েছিলেন। তিনি ভুলে যাওয়া মানুষদের কণ্ঠ দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর মতে, পশ্চিমা কাহিনিগুলো ছিল অর্ধসত্য। তাই তিনি মানুষকে “বিজেতার ইতিহাস” প্রশ্ন করতে বলেছেন।

সাঈদ বলেছিলেন, পশ্চিমা সংস্কৃতি একা নয়। এখন আমাদের নতুনভাবে পশ্চিমা লেখাগুলো পড়তে হবে। তিনি জিজ্ঞেস করেছেন: এখানে কার গল্প বাদ পড়েছে? Post-colonialism তাঁকে আরও সচেতন করেছে। তিনি চেয়েছিলেন ন্যায্যতা এবং সব ইতিহাসের প্রতি দৃষ্টি। Culture and Imperialism এই লক্ষ্য পূরণের জন্য লেখা হয়েছিল।

Culture and Imperialism একটি নির্বাসিতের বই

সাঈদ তাঁর বইকে “একজন নির্বাসিতের বই” বলেছেন। তিনি ফিলিস্তিনে জন্মেছিলেন, কিন্তু বিদেশে বাস করতেন। তিনি নিজের মাতৃভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন বোধ করতেন। কোথাও পুরোপুরি আপন মনে করতেন না। এই দূরে থাকা তাঁকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। নির্বাসন তাঁকে দুই দিক থেকেই দেখতে সাহায্য করেছে। তিনি পশ্চিমা সংস্কৃতিকে ভেতরের মতো দেখেছেন, আবার বাইরের মতো সমালোচনা করেছেন।

নির্বাসন তাঁকে দূরত্ব ও ভিন্নতার অনুভূতি দিয়েছে। আর এই দূরত্ব লুকানো সত্য দেখতে সাহায্য করেছে। ঘরের ভেতরে থাকা মানুষ প্রশ্ন না তুলতে পারে। কিন্তু নির্বাসিতরা অনেক কিছু বুঝতে পারে। সাঈদ পশ্চিমের সৌন্দর্য ও দোষ দুটোই দেখেছেন। নির্বাসন তাঁকে সমালোচনামূলক ও গভীর চিন্তাশীল করেছে। তাঁর বইয়ের ধারণা এসেছে এই অভিজ্ঞতা থেকে। ব্যক্তিগত জীবন তাঁর চিন্তার অংশ হয়ে গেছে। তাই তিনি একে নির্বাসিতের বই বলেছেন।

সংস্কৃতির ধারণা ও এর দ্বিমুখী দিক

সাঈদ বলেছেন, সংস্কৃতি কেবল শিল্প নয়। সংস্কৃতি মানে বই, গান, ছবি। কিন্তু এটি অভ্যাস, বিশ্বাস ও জীবনধারাও বটে। এটি বলে দেয় একটি গোষ্ঠী কীভাবে নিজেদের গল্প বলে।

প্রথমত, সংস্কৃতি মানুষকে এক করে। এটি গর্ব ও পরিচয় দেয়। মানুষকে বিশেষ অনুভূতি দেয়। এটাই সংস্কৃতির ইতিবাচক শক্তি। কিন্তু সংস্কৃতির একটি নেতিবাচক দিকও আছে। এটি “আমরা” আর “ওরা” ভাগ তৈরি করে। শক্তিশালী গোষ্ঠী নিজেদের ভালো দেখাতে সংস্কৃতি ব্যবহার করে। অন্যদের দুর্বল বা অদ্ভুত করে তোলে।

সংস্কৃতি এক গোষ্ঠীকে আরেক গোষ্ঠীর ওপর আধিপত্য করতে সাহায্য করতে পারে। এটি অন্যায় ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক বলে মনে করায়। এতে প্রকৃত সমস্যা লুকিয়ে যায়। তাই সংস্কৃতি দ্বিমুখী ও জটিল। সাঈদ বলেন, আমাদের সংস্কৃতির দুই দিকই দেখতে হবে: একতাবদ্ধ করার দিক ও বিভক্ত করার দিক। সংস্কৃতি অনেক নিয়ম তৈরি করে যেগুলো আমরা প্রশ্ন করি না। তাই আমাদের সংস্কৃতিকে সতর্কভাবে পড়তে হবে।

সাম্রাজ্যবাদ ও সংস্কৃতির ভূমিকা

সাম্রাজ্যবাদ মানে এক দেশ অন্য দেশকে নিয়ন্ত্রণ করা। এটি সামরিক, রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক হতে পারে। সাধারণত আমরা সেনা বা শাসকের কথা ভাবি। কিন্তু সংস্কৃতিও এখানে বড় ভূমিকা রাখে। সাঈদ বলেন, সংস্কৃতি সাম্রাজ্যবাদকে ভালো ও ন্যায্য মনে করাত। উপন্যাস, গল্প ও শিল্প এ নিয়ন্ত্রণকে ন্যায্যতা দিত। পশ্চিমকে আধুনিক, অন্যদের পশ্চাৎপদ হিসেবে দেখানো হতো। এতে শাসন ন্যায়সংগত মনে হতো।

লেখকেরা উপনিবেশিত ভূমিকে ফাঁকা হিসেবে দেখাতেন। যেন পশ্চিম ছাড়া তাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। পশ্চিমা পাঠকরা ভাবতেন তাদের সাম্রাজ্য ভালো কাজ করছে। ফলে বাস্তব কষ্ট আড়াল হতো। এ কারণে সংস্কৃতি নিরপেক্ষ ছিল না। এটি সাম্রাজ্যকে সমর্থন করত। গল্প ও ছবি পুরোনো ধারণা বাঁচিয়ে রাখত। সাম্রাজ্যবাদ মানুষের মন নিয়ন্ত্রণ করত সংস্কৃতির মাধ্যমে। এই লুকানো শক্তি সাম্রাজ্য শেষ হওয়ার পরও টিকে থাকে।

সাম্রাজ্য শাসনে ইংরেজি উপন্যাসের ভূমিকা

সাঈদ বলেছেন, ইংরেজি উপন্যাস ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উপন্যাসগুলো সরাসরি সাম্রাজ্য নিয়ে কথা বলত না। কিন্তু সাম্রাজ্য সবসময় পটভূমিতে থাকত। যেমন, জেন অস্টেনের Mansfield Park। নায়িকার পরিবার উপনিবেশ থেকে ধনী হয়। কিন্তু দাসপ্রথা বা উপনিবেশিত মানুষদের নিয়ে কিছু বলা হয়নি। অথচ সম্পদ সেখান থেকেই আসে।

অনেক উপন্যাস ইংল্যান্ডকে বিশ্বের কেন্দ্র হিসেবে দেখিয়েছে। অন্য দেশগুলো দূরবর্তী, অদ্ভুত বা শিশুসুলভ মনে হয়েছে। ইংরেজ নায়করা “অসভ্য” ভূমিতে শৃঙ্খলা এনেছে। এতে সাম্রাজ্য ভালো বা প্রয়োজনীয় মনে হয়েছে।

এই গল্পগুলো মানুষকে সাম্রাজ্যের কঠোরতা ভুলিয়ে দিয়েছে। পাঠকেরা সুন্দর ও নিরাপদ কাহিনি উপভোগ করেছে। তারা বিদেশে আসল কষ্ট নিয়ে ভাবেনি। উপন্যাস সাম্রাজ্যকে স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক বানিয়ে তুলেছে। তাই সাঈদ বলেন, উপন্যাস সাম্রাজ্যের নীরব সহযোগী ছিল। এটি পাঠকের দৃষ্টিভঙ্গি গড়েছে এবং শিখিয়েছে কে গুরুত্বপূর্ণ, আর কে নয়।

উপন্যাস ও পশ্চিমা সাম্রাজ্যের সম্পর্ক

উপন্যাস ও সাম্রাজ্য একসঙ্গে বেড়ে উঠেছে। দুটোই মানুষের চিন্তা ও স্বপ্ন গড়েছে। উপন্যাস নরমভাবে সাম্রাজ্যকে ন্যায্য করেছে। এতে ভ্রমণ, অভিযান ও সভ্যতার মিশনের কথা এসেছে। গল্পে সাহসী ইউরোপীয়দের বিদেশে দেখানো হয়েছে। এতে পশ্চিমা সম্প্রসারণ বীরত্বপূর্ণ মনে হয়েছে।

সাঈদ বলেন, সময়ের প্রতিটি বড় উপন্যাসেই সাম্রাজ্য ছিল, সরাসরি বা পরোক্ষভাবে। উপন্যাস কেবল বিনোদন দেয়নি, পাঠককে শিখিয়েছে। তারা শিখেছে কে গুরুত্বপূর্ণ আর কে নয়। উপন্যাস ও সাম্রাজ্য একে অপরকে শক্তি দিয়েছে। একসাথে, তারা বিশ্ব সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি গঠন করেছিল। উপন্যাস সাম্রাজ্যের ধারণাগুলিকে জীবিত রাখতে সাহায্য করেছিল।

আরো পড়ুনঃ The Rise of English Bangla Summary

পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের প্রকৃতি

Introduction-এ সাঈদ সাম্রাজ্যবাদ গভীরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেন, এটি শুধু ভূমি দখল নয়। পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদ মানে পশ্চিমকে সবার মানদণ্ড বানানো। পশ্চিমা সংস্কৃতি শিখিয়েছে ইউরোপই শ্রেষ্ঠ এবং মডার্ন। অন্যরা পশ্চাৎপদ বা ধীরগতির। এই “আমরা বনাম ওরা” ভাবনা সর্বত্র ছিল।

সাঈদ বলেন, এই চিন্তা আজও রয়ে গেছে। সাম্রাজ্য শেষ হলেও এর ধারণা টিকে আছে। পশ্চিমা গণমাধ্যম, শিল্প ও বই এখনও প্রভাবশালী। সাম্রাজ্যবাদ শুধু ইতিহাস নয়, বর্তমানেও কাজ করছে। পশ্চিমের ছবি এখনও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। ঔপনিবেশিক ধারণা আজও সংস্কৃতিতে জীবিত। সুতরাং, সাম্রাজ্যবাদ অতীতের ঘটনা এবং বর্তমানের একটি শক্তি উভয়ই। সাইদ আমাদের সতর্ক করে দেন যে আমরা অন্যদের কীভাবে দেখি সে সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।

কনরাড: সাম্রাজ্যবাদী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী

সাঈদ জোসেফ কনরাডের সততা প্রশংসা করেন। কনরাড তাঁর গল্পে সাম্রাজ্যের অন্ধকার ও বিভ্রান্তি দেখিয়েছেন। Heart of Darkness-এ তিনি সহিংসতার কথা লিখেছেন। সাম্রাজ্যের ভয়াবহতা আড়াল করেননি। তিনি উপনিবেশের ভেতরে নৈতিক সমস্যাগুলো দেখতে পান।

কিন্তু কনরাড সাম্রাজ্য ছাড়া পৃথিবী কল্পনা করতে পারেননি। তিনি এখনও সাম্রাজ্যবাদী চিন্তার ভেতরে ছিলেন। তিনি সাম্রাজ্যকে নিয়ে অস্বস্তি বোধ করলেও কোনো বিকল্প দেখেননি। তাই সাঈদ বলেন, কনরাড দুই দিকই প্রকাশ করেছেন। তিনি সাম্রাজ্যবাদী কারণ তিনি কিছুটা মেনে নিয়েছেন। আবার তিনি সাম্রাজ্যবাদবিরোধী কারণ তিনি এর খারাপ দিক দেখিয়েছেন। সাঈদ কনরাডের সততাকে মূল্য দেন। কিন্তু কনরাডের সীমা তার জগৎ দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল। এই মিশ্রণ কনরাডের কাজকে গভীর এবং জটিল করে তুলেছিল।

Selected Quotes

“The power to block other narratives from forming and emerging is very important…”

“অন্য কাহিনি গড়ে ওঠা ও প্রকাশ পাওয়াকে আটকে দেওয়ার ক্ষমতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ…”

[Explanation: This means controlling stories is a way to control people. If only one story is allowed, others cannot speak or resist.]

“Culture is a sort of theater where various political and ideological causes engage one another.”

“সংস্কৃতি হলো এক ধরনের মঞ্চ, যেখানে নানা রাজনৈতিক ও মতাদর্শিক কারণ একে অপরের সঙ্গে যুক্ত হয়।”

[Explanation: Culture is like a stage where ideas and politics fight. Different groups use culture to show their power.]

“We Westerners will decide who is a good native or a bad….”

“আমরা পশ্চিমারা ঠিক করব কে ভালো ন্যাটিভ (দেশি বা স্থানীয়) আর কে খারাপ….”

[Explanation: This shows how colonizers judged local people. They set labels and controlled who was respected or rejected.]

“We shall run the world’s business whether the world likes it or not.”

“বিশ্ব চাইলেও বা না চাইলেও আমরা বিশ্বের (ব্যবসা থেকে শুরু করে সকল) কাজকর্ম চালাব।”

[Explanation: This reflects the arrogance of imperialism. Colonizers believed they had the right to rule the world.]

“Culture …. is a source of identity.”

“সংস্কৃতি… হলো পরিচয়ের একটি উৎস।”

[Explanation: Culture gives people a sense of who they are. It shapes their values, beliefs, and unity.]

“Conrad’s novel embodies the same paternalistic arrogance of imperialism that it mocks…”

“কনরাডের উপন্যাস সাম্রাজ্যবাদের যে পিতৃসুলভ ঔদ্ধত্যকে ব্যঙ্গ করে, সেটিকেই নিজের ভেতরে ধারণ করে…”

[Explanation: Conrad’s story criticizes imperialism but also repeats its pride. It shows both protest and support.]

“What Conrad cannot see is an alternative to this cruel tautology.”

“কনরাড যা দেখতে পান না, তা হলো এই নিষ্ঠুর পুনরাবৃত্তির কোনো বিকল্প।”

[Explanation: Conrad shows the cruelty of imperialism. But he cannot imagine another system to replace it.]

আরো পড়ুনঃ The Metaphysical Poets Bangla Summary

“It is no paradox, therefore, that Conrad was both anti-imperialist and imperialist.”

“তাই কনরাড একই সঙ্গে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী এবং সাম্রাজ্যবাদী ছিলেন—এতে কোনো বৈপরীত্য নেই।”

[Explanation: Conrad opposed imperial cruelty but still carried imperial ideas. So, he was both against and part of it.]

“The last· point I want to make is that this book is an exile’s book.”

“আমার শেষ কথাটি হলো, এই বইটি হলো এক নির্বাসিত মানুষের বই।”

[Explanation: The writer feels like an outsider. The book reflects feelings of distance and exile.]

“One of imperialism’s ·achievements was to bring the world closer together.”

“সাম্রাজ্যবাদের একটি অর্জন ছিল পৃথিবীকে আরও কাছে নিয়ে আসা।”

[Explanation: Imperialism connected distant lands. But this closeness came through domination and control.]

Share your love
Mottaleb Hossain
Mottaleb Hossain

This is Mottaleb Hossain, a researcher in English Language and Literature as well as Theology. I serve as an instructor at Literature Xpres, a global online educational institution.
Educational Qualifications:
B.A. (Honours) and M.A. in English from National University
BTIS under IAU (Islamic Arabic University)
Kamil in Tafsir and Hadith from IAU.

Articles: 48

2 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *