Jane Eyre Bangla Summary

Jane Eyre Bangla Summary

Key Facts: 

earn money
  • Full Title: Jane Eyre
  • Author: Charlotte Brontë (মূলত Currer Bell  পুরুষ ছদ্মনামে প্রকাশিত)
  • Type Of Work: Novel
  • Genre: Gothic Bildungsroman Romance
  • Language: English
  • Time And Place Written: 1847, London
  • Date Of First Publication: 1847
  • Narrator: Jane Eyre
  • Protagonist: Jane Eyre
  • Antagonist: Bertha Mason, Jane’s aunt Mrs. Reed and her family are all antagonistic.
  • Setting (Time): Early decades of the nineteenth century.

Setting (Place): Five separate locations in northern England: the Reed family’s home at Gateshead, the wretched Lowood School, Rochester’s manor house Thornfield, the Rivers family’s home at Moor House, and Rochester’s rural retreat at Ferndean.

Themes: Love, Family; religion; social class; gender relations.

Symbols: The Red-Room, Food, Fire and Ice.

Moral Lesson: Be ‘brave’ before ‘good’.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Characters:

Jane Eyre: She is the protagonist and narrator of the novel. Jane is an intelligent and honest young girl. Her maternal aunt and family members oppress her and treat her unequally and economically.

Edward Rochester: He is the wealthy master of Thornfield. He is a passionate employer of  Jane. He is very unconventional and ready to do anything to talk with Jane freely. He has spent most of his youth hours roaming through different parts of Europe. He is forced to marry a mad woman, Bertha.

St. John Rivers: After Jane escapes from Thornfield, St. John acts as her benefactor, providing her with food, shelter, and her sisters Mary and Diana.

Mrs. Reed: Jane was brought up cruelly by her aunt Mrs. Reed at Gateshead Hall until she was eleven years old and sent to school. Later in life, Jane tries to make amends with her aunt, but the older woman is still angry with her because her husband always favored Jane over his own children.

Bessie Lee: Gateshead housekeeper Bessie is the only one who consistently shows kindness to Jane throughout her youth by reading her books and singing her songs. Bessie later married Reeds’ Coachman Robert Lieven.

Mr. Lloyd: He is Reeds’ apothecary who proposes that Jane should be sent away to school. He is always kind to Jane, writes a letter to Miss Temple about Jane’s background, and clarifies that Jane is not a liar, an accusation from Mrs. Reed.

Georgiana Reed: Jane’s cousin and one of Mrs. Reed’s two daughters is Georgiana Reed. When they were children, Georgiana was cruel to Jane, but later in life she befriends and trusts her cousin. Georgiana tries to elope with Lord Edwin Vere, but her sister Eliza discovers the plot and confesses it. After the death of Mrs. Reed, Georgiana marries a rich man.

Eliza Reed: she is the less beautiful sister of Georgiana who devotes herself to Church.

John Reed: He is the brother of Eliza and Georgiana. He also treats Jane cruelly. In his later life, he has engaged in drinking and gambling.

Helen Burns: She is the passionate close friend of Jane at the Lowood School.

Mr. Brocklehurst: The cruel, hypocritical master of the Lowood School, Mr. Brocklehurst preaches a doctrine of privation, while stealing from the school to support his luxurious lifestyle. After a typhus epidemic sweeps Lowood, Brocklehurst’s shifty and dishonest practices are brought to light and he is publicly discredited.

Maria Temple: Maria Temple is a kind teacher at Lowood, who treats Jane and Helen with respect and compassion. Along with Bessie Lee, she serves as one of Jane’s first positive female role models. Miss Temple helps clear Jane of Mrs. Reed’s accusations against her.

Miss Scatcherd: Jane’s sour and vicious teacher at Lowood, Miss Scatcherd behaves with particular cruelty toward Helen.

এই উপন্যাসের বাংলা সামারি সম্পূর্ণ অংশ সহজে মনে রাখার জন্য উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনা প্রবাহ বর্ণনা করার মাধ্যমে তুলে ধরা হলো।

গেটসহেড জেনে্র কষ্টময় জীবন: উপন্যাসের শুরুতে আমরা দেখতে পাই, জেন আয়ার,‌ একজন ১০ বছর বয়সী অনাথ শিশু, যে গেটসহেড এ তার মামী মিসেস সারাহ রীডের বাসায় থাকতো । তার মামী ছিল অত্যন্ত নিষ্ঠুর একজন মহিলা আর জেন আয়ার ছিল তার দু’চোখের বিষ । মিসেস রীডের দুই মেয়ে জর্জিয়ানা ও এলিজা আর এক ছেলে জন । মায়ের মত তারাও জেনকে ঘৃণা করত । এক্ষেত্রে জন যেন সবাইকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল । সে সারাদিন সুযোগ খুজতো কিভাবে জেনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য ও আঘাত করে তার জীবনটা বিষিয়ে তোলা যায় । এই বাড়িতে দয়া যদি কারো কাছ থেকে পেয়ে থাকে সে হল তাদের বাড়ির পরিচারিকা মিস বেসি ।

এমনি একদিন জেনকে পর্দার আড়ালে লুকিয়ে বই পড়তে দেখে জন তাকে এতিম বলে খোটা দেয় । এটাও বলে যে তাঁরা বাবা তার জন্যে ফুটো পয়সাও রেখে যায়নি । যদি তাদের বাসায় না থাকতো তাহলে জেনকে রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে খেতে হত । শেষে তার হাত থেকে বইটা নিয়ে তার মাথায় ছুঁড়ে মারে । ফলে কপাল কেটে রক্ত বের হয়ে যায় । রাগের মাথায় জেন তাকে আচড়ে দেয় । মিস রীড তাকে শাস্তি হিসেবে উপর তলার লাল ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে, যেখানে তার মামা মি. রীড মারা গিয়েছিলেন । জেন এর মনে এই বিশ্বাস ছিল যে, তাঁর মামার আত্মা এই ঘরে ঘুরে বেড়ায় । রাতে সে প্রচণ্ড ভয় পায় ও অজ্ঞান হয়ে যায় । যখন জ্ঞান ফিরে আসে তখন সে তার পাশে দয়ালু ডাক্তার জনাব লয়েড ও মিস বেসি বসে আছেন । জেন এর মামী ও তার ছেলে মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে যাওয়ায় জনাব লয়েড, জেন এর সাথে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার সুযোগ পান । জেন এর মুখে সব কিছু শুনে তিনি মিসেস রীডকে পরামর্শ দেন জেন এর আসলে গেটশেড ভালো লাগছে না । তাকে দূরের কোন স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলে ভালো হয় ।

Study More: A Tale Of Two Cities Bangla Summary

জেনের স্কুল জীবন শুরু:জেনকে লোউড স্কুলে পাঠিয়ে দেয়া হয় । এই স্কুলের পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক ছিলেন জনাব ব্রকলহার্স্ট একজন নিষ্ঠুর, অভদ্রভাষী ও দ্বিমুখী চরিত্রের অধিকারী ব্যাক্তি । সে স্কুলের শিক্ষকদের বলতেন মেয়েদেরকে খাবার কম দিতে যাতে তাঁরা পূর্বের ঈশ্বরভক্ত শহীদ ব্যাক্তিদের মত কষ্টসহিঞ্চু হতে পারে । কিন্তু অনুদানের টাকায় তিনি ও তার পরিবার নিয়ে সমৃদ্ধ জীবনযাপন করতেন । লোউড স্কুলে জেন দুইজন শুভাকাঙ্ক্ষী লাভ করে । একজন হল তার বন্ধু মিস হেলেন বার্নস ও আর একজন তাদের শিক্ষিকা মিস মারিয়া টেম্পল । লোউড স্কুলে ক্ষুধা, অনাহার, তীব্র শীতের কষ্ট থাকলেও মিসেস রীডে ও তার ছেলের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে জেন এর জীবনে একটা স্বাভাবিকতা ফিরে আসে । কিন্তু একসময় শীতের প্রকোপ আঘাত হানে লোউড স্কুলে । টাইফাস এর আক্রমনে তার প্রাণের বান্ধবী হেলেনসহ স্কুলের প্রায় জনা ত্রিশেক ছাত্রী মারা যায় । এতে এলাকার মানুষের টনক নড়ে । ধনী ব্যাক্তিরা বড় অঙ্কের অনুদান সংগ্রহ করে স্কুলের ব্যাবস্থাপনা ঢেলে সাজায় । জেন এখানে প্রায় ৬ বছর শিক্ষার্থী হিসেবে থাকে । পরে আর দুই বছর এখানেই শিক্ষকতা করে । মিস টেম্পলের বিয়ে হয়ে যাওয়ায় জেন এর এখানে আর মন বসে না । সে পত্রিকায় শিক্ষকতার চাকরির বিজ্ঞাপন দেয় ।

জেনের শিক্ষকতা এবং প্রেমময় জীবনের শুরু: প্রায় সপ্তাহ দুয়েক পরে থর্নফিল্ড  থেকে একটি চিঠি আসে । অ্যাডেল নামে একটি ফরাসী বাচ্চা মেয়েকে লেখাপড়া শেখাতে হবে । অ্যাডেলের প্রাথমিক পরিচয় হল বাড়ির মালিক জনাব রচেস্টার তাকে দত্তক নিয়েছেন । তবে আরেকটি কথা শোনা যায় যে তার মা সেলিনের সাথে জনাব রচেস্টারের প্রেম ছিল । যখন রচেস্টার খেয়াল করে সেলিন এর তার টাকার প্রতি লোভ এবং অবিশ্বস্থ একজন মহিলা, তখন সে অ্যাডেলকে নিয়ে চলে আসে । জেন থর্নফিল্ড গেলে সে স্থানটি তার মনে ধরে যায় । তার ছাত্রী অ্যাডেল এবং বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক মিস ফেয়ারফ্যাক্স দুজনকেই তার খুব ভালো লাগে । মাস তিনেক পরে জেন একদিন নদীর ধারে ঘুরতে গেলে তার সাথে জনাব রচেস্টারের দেখা হয়ে যায় । জেন মনে মনে তাকে ভালোবেসে ফেলে। কিন্তু বলতে সাহস পায় না ।

একদিন রাতে জেন একটা চিৎকার শুনে বাহিরে বের হয়ে প্রথমে কিছু দেখতে পায় না । জনাব রচেস্টারের ঘরের পাশে গেলে দেখে তার ঘরের ভিতরে আগুন লেগে রয়েছে । মরার মত গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন জনাব রচেস্টারকে তিনি ডেকে তুলে আগুনের হাত থেকে রক্ষা করেন । রচেস্টার তাকে জানায় আগুনটা সম্ভবত গ্রেস পুল নামে একজন কাজের লোক লাগিয়েছে । কিন্তু গ্রেস পুল বাড়িতে তার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে দেখে জেন বুঝতে পারল, সেদিন রাতে জনাব রচেস্টার ভিতরের পুরো কাহিনী তাকে জানায়নি । এরপর যখন জনাব রচেস্টার বাড়িতে ব্লানশে ইনগ্রাম নামে একজন অর্থলোভী মহিলাকে নিয়ে এলেন, জেন হতাশায় ডুবে গেল । একদিন রাতে জ্যামাইকা থেকে জনাব ম্যাসন নামে একজন লোক এলো । তার উপস্থিতিতে জনাব রচেস্টার বিরক্ত হলেন কিন্তু তার সাথে ঘরে দীর্ঘক্ষন আলাপের পরে একসময় খুশি মনেই তিনি ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন ।

রাতের বেলা হঠাৎ চিৎকার শুনে বেরিয়ে এলো জেন । বাড়ির অন্যরা টের পায়নি । জনাব রচেস্টার জেনকে উপরের একটা ঘরে নিয়ে গেলে । যেখানে মি. ম্যাসন আহত অবস্থায় পড়েছিল । মি. রসচেস্টার তাকে বলল মি. ম্যাসন এর আঘাতপ্রাপ্ত শরীরে স্পঞ্জ ধরে রাখতে । তিনি দু ঘন্টার মাঝে ডাক্তার ডেকে নিয়ে আসলেন । রাত পোহাবার আগেই তিনি মি. ম্যাসনকে ডাক্তারের বাড়িতে পাঠিয়ে দিলেন । এখানেও জনাব রচেস্টার জেনকে খোলাসা করে কিছু বলেনি ।

অসুস্থ মামীকে দেখতে জেন পুনরায় গেট শেডে যান: কয়েকদিন পরে তাদের বাসায় মীসেস রীডের পরিচারিকা বেসীর স্বামী লীভেন আসে ও তাকে জানায় মিসেস রিড তাকে দেখতে চেয়েছেন । তিনি এখন শয্যাশায়ী । জেন তখন এক সপ্তাহের ছুটি নিয়ে গেটশেডের দিকে যাত্রা করে । মিসেস রীডের কাছে গেলে সে জানায় সে এখনো জেনকে ঘৃণা করে । আরো জানতে পারে জন রীড মদ আর জুয়ার মাধ্যমে নিজেকে ধ্বংস করে ফেলেছে । শেষবার এসে তার মায়ের থেকে সমস্ত সম্পত্তি লিখিয়ে নিতে চেয়েছিল । এর কিছু দিন পরে লন্ডনে সে মারা গিয়েছে । ৫ম সপ্তাহে মিসেস রীড জেনকে ডাকলেন। তাকে জানালেন, তার এক চাচা আছে নাম জন আয়ার । তার একটা চিঠি তাকে দিলেন । যেটা তিন বছর আগে মিসেস রীড পেয়েছিলেন । তিনি আরো বলেন তার চাচাকে তিনি জানিয়েছেন, টাইফাস জ্বরে জেন এর মৃত্যু হয়েছে । সেদিনই তার মামী মৃত্যু বরন করে।

থর্নফিল্ডে ফিরে এসে রোচেস্টারের প্রস্তাব পান: জেন থর্নফিল্ডে ফিরে আসে । জনাব রচেস্টার তাকে তার ভালোবাসার কথা জানায়। জেনের বিশ্বাস হয় না । তখন তিনি বলেন আসলে জেন এর ভিতরে ঈর্শা জাগানোর জন্যেই মূলত ব্লানশে ইনগ্রামকে এ বাড়িতে আনা হয়েছিল । যেদিন জেনকে প্রথম দেখেছিলেন, সেদিনই তিনি তাকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন । জেনও তাকে তার ভালোবাসার কথা জানায় । ঠিক হয়ে পরের মাসেই তাদের বিয়ে । বিয়ের আসরে তাঁরা যখন শপথ নিবে, এসময় মি. ম্যাসন ও আইনজীবী মি. ব্রিগস এসে চিৎকার করে বলে যে, জনাব রচেস্টারের একজন বউ আছে যার নাম বার্থা ম্যাসন । মি. ম্যাসন দাবি করে যে, সে বার্থা ম্যাসনের ভাই । শুনে মি. রচেস্টার তার দাবী অস্বীকার করে না । পরে তাদের সবাইকে তার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে দেখায় যে, বার্থা আসলে পাগল । যে ঘরের ভিতরে পাগলামী করছিল, এদিক সেদিক পাগলের মত ছোটা-ছুটি করছিল ।

পরে রচেস্টার তাকে জানায়, তরুণ বয়সে তার বাবা তাকে ধনী বানানোর জন্যে তাকে এক ধনকুবেরের মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়েছিলেন যদিও তিনি জানতেন মেয়েটা (বার্থা ম্যাসন) আসলে একটা পাগল । থর্নফিল্ডের চতুর্থ তলায় রচেস্টার তাকে বন্দী করে রাখতেন এবং গ্রেস পুলকে তার দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন । আসলে সেই রহস্যময় আগুন লাগার আসল কারন ছিল বার্থা ।

জেনের বিয়ে হয় এবং তিনি  তার আত্মীয়দের খুঁজে পান এবং উপন্যাসের সমাপ্তি ঘটে: কিছুদিন পরে মনের কষ্ট নিয়ে জেন প্রায় খালি পকেটে থর্নফিল্ড ছেড়ে বেড়িয়ে যায় । পকেটে মাত্র ২০ শিলিং । মার্শ এন্ড এ পৌছালে তার পয়সা শেষ হয়ে যায় । ক্যারিজ থেকে নেমে খাবার ভিক্ষা করে কিন্তু তাকে কেউ ভিক্ষাও দেয় না । অবশেষে মুর হাউজে তার আশ্রয় হয় । জেন আয়ার নিজের নাম জেন ইলিয়ট বলে তাদের কাছে পরিচয় দেয়। সেখানে সে বাড়িতে মেরি, ডায়ানা ও সেইন্ট জন রিভার্স এর সাথে তার ভালো খাতির হয়ে যায় । জন ছিল একজন পাদ্রী । সে জেনকে মরটনে একটি অবৈতনিক বিদ্যালয়ে চাকরি খুজে দেন । একদিন জন তাকে জিজ্ঞাসা করে লোউড স্কুলের জেন আয়ার নামে কাউকে সে চিনে কিনা । জেন আয়ারের চাচা জনাব জন আয়ার মৃত্যুর আগে তার জন্যে ২০০০০ পাউন্ড রেখে গিয়েছে । জেন তখন নিজের আসল পরিচয় দেয় । তার জন্যে আরো বিস্ময় অপেক্ষা করছিল । জন রিভার্সরা হল তার ফুপাতো ভাই ও বোন । জেন তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্তে তার তিন আত্মীয়কে ১৫ হাজার পাউন্ড দিয়ে দেয় ।

এই অর্থ লাভ করার পর জন রিভার্স ভারতে একজন মিশনারী হিসেবে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং জেনকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু জেন তার প্রস্তাবে রাজী হয় না কারন সে এখনো মি. রচেস্টারকে ভালোবাসে । সে আরো ভাবতে থাকে । এক রাতে তার কাছে মনে হল যেনো মি. রচেস্টার তাকে ডাকছেন । তড়িৎ সিদ্ধান্তে সে থর্নফিল্ডে যায় এবং সেখানে গিয়ে দেখে থর্নফিল্ড নামক বাড়িটি পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে । মি. রচেস্টার এর পাগল স্ত্রী বার্থা ম্যাসন আগুন লাগিয়েছে এবং এর সাথে সে নিজেও পুড়ে মারা গেছে । রচেস্টার তার পরিচারিকা ও কাজের লোকদের বাচাতে পেরেছেন কিন্তু এর সাথে নিজের দৃষ্টিশক্তি ও এক হাতের কর্মশক্তি হারিয়েছেন । রচেস্টার তখন ফার্নাডিনে ছিলেন । জেন সেখানে যান এবং অন্ধ ও এক হাতের কর্মশক্তিহীন রচেস্টারকে বিয়ে করেন । জেন যখন এই অটোবায়োগ্রাফী লিখছিলেন, তখন তারা দুজনে একসাথে ১০ টি আনন্দময় বছর পার করেছেন । স্কুল থেকে এডেলকেও জেন বাসায় নিয়ে আসে । দুই বছরের মাথায় রচেস্টার তার এক চোখে কিছুটা আলো ফিরে পেয়েছেন ও তাদের সদ্যজাত সন্তানকে দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেন ।

Azizul Haque
Azizul Haque
I am Azizul Haque, an enthusiastic student of English literature pursuing my M.A. I aim to make literary studies accessible globally through my online platforms. I enjoy exploring literature and related fields such as history, politics, psychology, law, and theology. I am committed to promoting love for both humanity and the natural world. I believe in democratizing knowledge, fostering meaningful connections, and nurturing a compassionate approach to learning.

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক