Key Facts
Title: London
Author: William Blake (1757-1827)
Year Published: 1794
Collection Name: “Songs of Experience”
Genre: Poetry
Point of View: First person
Stanza and Lines Number: The poem consists of four stanzas, each containing four lines.
Rhyme Scheme: The rhyme scheme varies throughout the poem, but generally follows an ABAB pattern.
Setting: The poem is set in the city of London during the late 18th century.
Symbolic Words and Lines
“Black’ning church”- এই বাক্যাংশটি সংগঠিত ধর্মের কলুষিত এবং নিপীড়ক প্রকৃতির প্রতীক।
“Runs in blood down Palace walls”- এই লাইনটি শাসক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের মধ্যে সংযোগ নির্দেশ করে।
“The mind-forg’d manacles I hear” – এই বাক্যাংশটি ব্যক্তিদের উপর চাপিয়ে দেওয়া মানসিক শৃঙ্খলের প্রতীক অর্থাৎ তাদের চিন্তাভাবনা এবং আকাঙ্ক্ষাকে সীমাবদ্ধ করে।
Themes
Oppression and Social Injustice: উইলিয়াম ব্লেকের কবিতা লন্ডন শহরের অভ্যন্তরে নিপীড়ন এবং সামাজিক অবিচারের ব্যাপক উপস্থিতি চিত্রিত করে এবং এর বাসিন্দাদের দুঃখকষ্ট ও হতাশাকে তুলে ধরে।
Corruption and Exploitation: ব্লেক “লন্ডন”-এ দুর্নীতি এবং শোষণের থিম তুলে ধরেছেন যা ব্যক্তি এবং সমাজ উভয়ের উপর লোভ এবং ক্ষমতার ধ্বংসাত্মক প্রভাবকে প্রকাশ করে।
Urban Decay and Industrialization: কবিতাটি নগর ক্ষয় এবং শিল্পায়নের পরিণতি প্রকাশ করে। এটি দ্রুত নগর সম্প্রসারণের অমানবিক প্রভাব এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ক্ষতিকে প্রকাশ করে।
Loss of Innocence and Experience: ব্লেক Innocence হারানো এবং শহরের বাসিন্দাদের দ্বারা Experience জীবনের রূঢ় বাস্তবতার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
Isolation: কবিতাটি লন্ডনের জনগণের মধ্যে বিচ্ছিন্নতার বোধকে চিত্রিত করে, এটি ইঙ্গিত দেয় যে নিপীড়ক সামাজিক পরিস্থিতি একটি বিচ্ছিন্ন অস্তিত্ব তৈরি করেছে।
The Power of Imagination and Art: বিপদের সময়, ব্লেক “লন্ডন”-এ কল্পনা এবং শিল্পের রূপান্তরকারী শক্তির উপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলতে চেয়েছেন যে তারা সমাজের নিপীড়ক শক্তিকে প্রতিহত করতে এবং পরাস্ত করতে পারে।
আরো পড়ুন: Nurse’s Song Bangla Summary – Innocence
Quotations
“I wander through each chartered street,
Near where the chartered Thames does flow,
And mark in every face I meet
Marks of weakness, marks of woe.”
Exp: The poet reflects on the visible signs of suffering and misery in the city’s streets. It highlights the social and economic hardships faced by its residents.
“In every cry of every man,
In every infant’s cry of fear,
In every voice, in every ban,
The mind-forged manacles I hear.”
Exp: These lines depict mental enslavement by society, causing suffering. It criticizes oppressive conditions and calls for change.
“How the chimney-sweeper’s cry
Every blackening church appalls;
And the hapless soldier’s sigh
Runs in blood down palace-walls.”
Exp: These lines by William Blake express how the suffering of chimney sweepers and soldiers contrasts with the luxury of the church and palace walls. It expresses the societal injustices of the time.
“But most, through midnight streets I hear
How the youthful harlot’s curse
Blasts the newborn infant’s tear,
And blights with plagues the marriage-hearse.”
Exp: These lines reflect that in the city, bad things happen, like young prostitutes causing trouble for newborn babies and marriages. It shows how the city is troubled and not a good place to live.
Figures of Speech
Metaphor: “I wander through each chartered street” – লন্ডনের রাস্তাগুলিকে একটি chartered street-র সাথে তুলনা করা হয়। এটি বন্দিত্ব এবং নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি প্রকাশ করে।
Personification: “The mind-forged manacles I hear” – ” mind-forged manacles” এর ধারণাটি ব্যক্ত করা হয়েছে। এর মানে নিপীড়ন ও বিধিনিষেধের মানসিক শৃঙ্খল মানুষের মন দ্বারা তৈরি।
Repetition: “In every cry of every Man, / In every Infant’s cry of fear” – “In every cry” বাক্যাংশের পুনরাবৃত্তি লন্ডনে সমস্ত বয়সের মানুষের ব্যাপক যন্ত্রণা এবং হতাশার উপর জোর দেয়।
Hyperbole: “Runs in blood down Palace walls”- এই হাইপারবোলিক ইমেজটির অর্থ হল শহরের দুর্নীতি ও অবিচার মানুষদের তো অবশ্যই এমনকি রাজপ্রাসাদের দেয়ালকেও দাগ দিয়েছে।
Symbolism: “Chimney-sweeper’s cry” – Chimney-sweeper-দের কান্না সমাজের নিপীড়িত এবং দরিদ্র মানুষের অবস্থার প্রতীক। এটি কঠোর জীবনযাপন এবং শোষণকে তুলে ধরে।
Irony: “And blights with plagues the Marriage hearse”- “Marriage hearse” শব্দটি বিদ্রূপাত্মক। এখানে, শহরের হতাশা এবং মৃত্যুর মতো পরিবেশের সাথে বিবাহের আনন্দময় মিলনকে সমন্বিত করে। এর মানে হলো ‘বিয়ে প্রতিষ্ঠানটি’ লন্ডনের সামাজিক অবস্থার দ্বারা শ্বাসরুদ্ধকর হয়েছে।
London Bangla Summary
“London” কবিতাটিকে ভালো করে বুঝার জন্য আমরা ৫ ভাগে ভাগ করতে পারি। চলুন আলোচনা করা যাক।
লন্ডন শহরের বর্ণনা: কবি অন্ধকার ও দুর্ভোগে নিমজ্জিত একটি শহর চিত্রিত করেছেন। তিনি লন্ডনের রাস্তায় হাঁটার বর্ণনা দিয়েছেন যেখানে তিনি টেমস নদীকে দেখেছেন। যেটি এখন স্বাভাবিক ফ্লো হারিয়ে মানুষের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। এটি দ্রুত নগর সম্প্রসারণের অমানবিক প্রভাব এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ক্ষতিকে প্রকাশ করে।
লন্ডন শহরের মানুষের অবস্থা: তিনি মানুষের মুখে দুর্বলতা এবং হতাশার চিহ্ন দেখেছেন। কবি উল্লেখ করেছেন যে শহরের মানুষের অবস্থা করুণ। সকল বয়সের বয়সের মানুষ বেদনায় জর্জরিত। মানুষেরা ছোট বাচ্চাদের মতো নিরাপত্তাহীনতার ভয়ে কান্না করছে। প্রত্যেকটি মানুষের অভিশাপমূলক আর্তনাদে কবি বুঝতে পারছেন যে শাসক গোষ্ঠী তাদের ক্ষমতা লোভে সাধারণ মানুষের সাথে যেমন খুশি তেমন আচরণ করছে। সাধারণ মানুষেরা মৌলিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্থ করা হয়েছে।
শাসক গোষ্ঠীর ব্যর্থতা: শাসক গোষ্ঠী তাদের নিজেদের প্রভাব ধরে রাখার জন্য সৈন্যদের ব্যবহার করছে। কবি রাজতন্ত্র এবং গির্জার নিপীড়ক প্রকৃতির উপর আলোকপাত করেছেন। তিনি প্রাসাদের দেয়ালে রক্তের দাগ দিয়ে অসহায় সৈনিকের অনুভব করা যন্ত্রণা ও দুর্দশার উপর জোর দিয়েছেন। তিনি মূলত যুদ্ধের সহিংসতা এবং শাসক শক্তির জটিলতার মধ্যে একটি সংযোগ নির্দেশ করেন। শাসক গোষ্ঠী মানুষের মনকে জয় করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের দুর্নীতি আর অপশাসনের ফলে সমাজে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পেয়েছে।
চার্চের ব্যর্থতা: চার্চ তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। ধর্মশালা থেকে নৈতিক শিক্ষার অবনতি হয়েছে। যার কারণে লন্ডন শহরের রাস্তা ঘটে বেশ্যাদের দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নৈতিক শিক্ষার অভাব না হলে বেশ্যাদের দেখা যেতোনা যারা অর্থের জন্য নিজেদের শরীর বিলিয়ে দিচ্ছে। এই অবৈধ মিলনের ফলে যে শিশু জন্ম নিচ্ছে তাকে সমাজ গ্রহণ করেনা। এই পথশিশুরা নিজেদের জীবনের সুখ সাচ্ছন্দ খুঁজে পায়না। চার্চ যদি ধর্মীয় দিক থেকে সমাজে বিয়ের প্রচলন আরো সহজলভ্য করতো তাহলে এধরণের সমস্যা মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়তোনা।
চিমনি সুইপার: চিমনি সুইপার শিল্পোন্নত সমাজে শিশুদের শোষণের প্রতিনিধিত্ব করেন। এখানে শিশুর দুর্ভাগ্যজনক এবং করুণ অবস্থার ইঙ্গিত দেযা হয়েছে। চিমনি সুইপার সম্পর্কে কবি বলেন চিমনি সুইপার যারা আছে তারা বেশিরভাগই পথশিশু। এই শিশুগুলো অসহনীয় ব্যথা নিয়ে তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। শাসকগোষ্ঠীর এব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া উচিত ছিল। পাশাপাশি এখানে চার্চের উচিত ছিল পথ শিশুদেরকে সুন্দরভাবে ধর্মীয় জ্ঞান দিয়ে পরিপূর্ণ মানুষ করে তোলা।
ওভারঅল, “London” হল লন্ডন শহরের অন্ধকার, হতাশা এবং নিপীড়ন সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক কবিতা। ব্লেক সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যাগুলির উপর জোর দেন যা সমাজকে জর্জরিত করে। কবি জনগণের দুঃখকষ্ট স্থায়ী হওয়ায় চার্চের ভূমিকা এবং ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের নিন্দা করে।