Brief Biography of John Keats: জন কিটস ১৭৯৫ সালে ইংল্যান্ডের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা থমাস কিটস ছিলেন অস্তাবলের (ঘোড়ার রাখার জায়গা) পরিচর্যাকারী। আর তার মা ফ্রান্সেস জেনিংস কিটস একটি শ্রমজীবী পরিবারের মেয়ে। কিটস মাত্র ১৪ বছর বয়সে অনাথ হয়ে যান এবং অভিভাবকদের তত্ত্বাবধানে বড় হন। তিনি এনফিল্ডের ক্লার্ক’স স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং পরে লন্ডনের গাই’স হাসপাতালে একজন সার্জন হওয়ার প্রশিক্ষণ নেন। তবে চিকিৎসাবিদ্যার পথ ছেড়ে তিনি কবিতা লেখার দিকে মনোযোগ দেন। ১৮১৬ সালে তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়।
তার প্রধান রচনার গুলোর মধ্যে Endymion, Lamia, The Eve of St. Agnes অন্নতম। Ode to a Nightingale ও Ode on a Grecian Urn তার বিখ্যাত ওড। কিটস জীবনে আর্থিক সংকট ও স্বাস্থ্যগত সমস্যার সঙ্গে লড়াই করেছেন। তিনি ফ্যানি ব্রাউনকে ভালোবাসতেন, কিন্তু দুরারোগ্য অসুস্থতার কারণে তাকে বিয়ে করতে পারেননি। ১৮২০ সালে তিনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়ার আশায় ইতালিতে পাড়ি জমান। ১৮২১ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে রোমে তার মৃত্যু হয়। জন কিটসকে রোমান্টিক যুগের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন হিসেবে মনে করা হয়। সমৃদ্ধ চিত্রকল্প এবং গভীর আবেগপ্রবণতার জন্য আজও বিশ্বজুড়ে কিটসের কবিতাগুলো প্রশংসিত।
Key Facts
- Author: John Keats (1795–1821)
- Title of the Author:
- Leading Second Generation Romantic Poet
- Poet of Sensuousness
- Poet of Beauty and Mortality
- Full Title: “Ode on a Grecian Urn”
- Total Lines: 50
- Stanza: 5
- Genre: Romantic Poetry
- Published Date: Published in “Annals of the Fine Arts” in 1819.
- Written Date: May 1819
- Form: Ode
- Meter: Iambic Pentameter
- Tone: Philosophical & Reflective.
- Rhyme Scheme: abab (cdedce) (last six lines vary from stanza to stanza; never couplets)
- Point of View: Second-person and third-person blend.
- Setting:
- Time Setting: May 1819
- Place Setting: An imagined classical Greek world (as shown on the urn)
Key Notes
- Grecian Urn: Grecian Urn হচ্ছে প্রাচীন গ্রীসে ব্যবহৃত একটি সাজানো পাত্র বা কলসী, যা সাধারণত মাটির তৈরি এবং এর গায়ে বিভিন্ন চিত্র বা দৃশ্য আঁকা থাকতো। এটি ব্যবহার হতো: পানি, তেল বা দ্রাক্ষারস রাখার জন্য, ধর্মীয় বা দাফনের কাজে এবং অনেক সময় কেবল শিল্পকর্ম হিসেবেও তৈরি হতো।
- Beauty (সৌন্দর্য): এই কবিতায় সৌন্দর্য মানে শুধু বাহ্যিক রূপ নয়, বরং একটি চিরন্তন অনুভব। Urn এর ছবিগুলো কখনো বদলায় না—তাই সেগুলো চিরন্তন সৌন্দর্যের প্রতীক। কিটস বলেন, “Beauty is truth, truth beauty”, অর্থাৎ যা সুন্দর, তাই সত্য।
- Art vs. Life (শিল্প বনাম বাস্তব জীবন): Urn এর ছবিগুলো কখনো বদলায় না, কিন্তু বাস্তব জীবন বদলায়, মরে যায়, শেষ হয়ে যায়। কবিতাটি দেখায় যে শিল্প চিরস্থায়ী, কিন্তু জীবন ক্ষণস্থায়ী।
Background
১৭৭৬ সালের আমেরিকান বিপ্লব এবং ১৭৮৯ সালের ফরাসি বিপ্লব-এর কিছুদিন পরে জন কিটস এই কবিতাটি লেখেন। এই বিপ্লবগুলোর ফলে নেপোলিয়ন ক্ষমতায় আসেন। এরপরের সময়, অর্থাৎ ১৯শ শতকের শুরুর দিকে মানুষ নতুন করে ভাবতে শুরু করে যে একজন ব্যক্তি কীভাবে সমাজের সঙ্গে সম্পর্ক রাখে। এই কবিতার সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো—কিটস অতীতকে নিয়ে আবার ভাবতে শুরু করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, প্রাচীন গ্রীস ও রোমের ইতিহাস ও শিল্পকর্ম থেকে কিছু শেখা যেতে পারে। সে সময় মানুষ প্রাচীন ইতিহাস ও শিল্পকর্মের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছিল। ব্রিটিশ মিউজিয়াম তখন নতুন নতুন জিনিস সংগ্রহ করছিল, আর মানুষ ভিনদেশি সংস্কৃতি ও শিল্পকর্ম দেখে মুগ্ধ হচ্ছিল। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ক্ষমতা এবং তার দখলদারির ফল হিসেবে এই আগ্রহ তৈরি হয়। আজও এই বিষয় নিয়ে বিতর্ক চলছে। যেমন, গ্রিক সরকার এখনো চায় ব্রিটিশ মিউজিয়াম যেন “Elgin Marbles” নামের প্রাচীন গ্রীক ভাস্কর্যগুলো তাদের দেশে ফেরত দেয়। তো একবার জন কিটস লন্ডনের একটি যাদুঘরে গিয়ে এই গ্রেসিয়ান আর্ন (গ্রিসীয় শৈলীতে নির্মিত একটি সজ্জিত পাত্র বা কলস) দেখেন। এই আর্নের কারুকাজে মুগ্ধ হয়ে তিনি এই কবিতাটি লেখেন।
0de on a Grecian Urn Bangla Summary
কবিতা লেখার অনুপ্রেরণা: “Ode on a Grecian Urn” জন কিটসের একটি উল্লেখযোগ্য কবিতা। এটি ১৮১৯ সালে প্রকাশিত হয়। এই কবিতায় কবি শিল্প এবং জীবনের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা করেছেন। জন কিটস লন্ডনের একটি যাদুঘরে গিয়ে এই গ্রেসিয়ান আর্ন দেখেন এবং তার কারুকাজে মুগ্ধ হয়ে এই কবিতাটি লেখেন।
গ্রেসিয়ান আর্নের বর্ণনা: কবিতার প্রথম স্ট্যাঞ্জাতে কবি গ্রেসিয়ান আর্নের বর্ণনা দিয়েছেন। কবি এটিকে নিরব, পবিত্র বলে উল্লেখ করেছেন যা সময়ের পরিবর্তনের সাথে তা কখনও পুরনো হয়না। গ্রেসিয়ান আর্নের গায়ে খচিত ছবিগুলো যেন ইতিহাস বর্ণনা করছে। তিনি ভাবতে থাকেন এই ছবিগুলো কি কোনো দেবতার, নাকি কোনো মানুষের।
গ্রেসিয়ান আর্নের উপরের অঙ্কিত একটি ছবির বর্ণনা: দ্বিতীয় স্ট্যাঞ্জাতে কবি গ্রেসিয়ান আর্নের উপরে অঙ্কিত একটি ছবির কথা বলেন। ছবিতে গাছের নিচে বসে থাকা এক যুবক ছেলে বাঁশি বাজাচ্ছে। কবির কান সেই বাঁশির সুর শুনতে পাচ্ছে না। তবে এই শুনতে না পাওয়া সুরটাই যেন কবিকে অনেক বেশি মুগ্ধ করছে। এরপর কবি বলেন যে এই যুবক তার বাঁশি বাজানো কখনও থামাবে না। না সেই প্রেমিক তার প্রেমিকাকে কিস করতে পারবে। কারণ তারা কেবলই ছবি মাত্র। তবে প্রেমিকের দুঃখ পাওয়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এই প্রেমিকের ভালোবাসা এবং তার প্রেমিকার সৌন্দর্য চির সতেজ। কখনও নিঃশেষ হবেনা।
চিরস্থায়ী পরিবেশের বর্ণনা: তৃতীয় স্ট্যাঞ্জাতে কবি গাছের কথা বলেন। এই গাছের পাতা কখনও ঝরবেনা। আর এখানে বসন্তকালও শেষ হবে না। বাঁশির গান সবসময়ই নতুন থাকবে। প্রেমিক প্রেমিকার ভালোবাসাও চিরযৌবনা। এদের কারোই কোনো মানবিক চাহিদা নেই।
গ্রামের অবস্থার বর্ণনা: চতুর্থ স্ট্যাঞ্জাতে কবি আর্নের উপরে অঙ্কিত তৃতীয় ছবি নিয়ে কথা বলেন যেখানে গ্রামবাসীরা একটি বাছুর স্যাক্রিফাইস করার জন্য একত্রিত হয়েছে। পুরো গ্রামে এখন এক নিরবতা বিরাজ করছে। কিন্তু সেখানে এমন একটি প্রাণীও নেই যে তাকে এই নিরবতার কারণ সম্পর্কে জানাবে।
গ্রেসিয়ান আর্নের অমরত্ব: পঞ্চম স্ট্যাঞ্জায় কবি গ্রেসিয়ান আর্নের অমরত্ব নিয়ে কথা বলেন। যখন কবির প্রজন্ম কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাবে তখনও এই গ্রেসিয়ান আর্ন টিকে থাকবে। কবি বলেন, গ্রেসিয়ান আর্ন একটি কথাই জানে আর তা হচ্ছে “সৌন্দর্যই সত্য, সত্যই সৌন্দর্য।” এই শিক্ষা গ্রেসিয়ান আর্ন যুগে যুগে সবার মাঝে বিলিয়ে দিবে বলে কবির বিশ্বাস।
Read More: Ode on a Grecian Urn English Summary
Characters
- The Lovers: They are a young man and woman about to kiss, but forever frozen in time.
- The Piper (Flute Player): A young musician is playing a pipe (flute) under a tree.
- The Trees: Not people, but treated almost like characters, forever in bloom.
- The Priest and Sacrificial Crowd: A group of people leading a heifer (young cow) to be sacrificed, with a priest in front.
- The Speaker (Narrator / Observer): The poet himself, observing and speaking to the urn.
Quotations
“Thou still unravish’d bride of quietness,
Thou foster-child of silence and slow time,”
Explanation: In these lines, the speaker addresses the Grecian urn as an untouched symbol of serenity and timelessness.
“তুমি এখনো শান্তির অপূর্ণ, অপরিনত নববধূ;
তুমি নীরবতা ও ধীরে চলা সময়ের পালক সন্তান।”
ব্যাখ্যা: এই লাইনে বক্তা গ্রিক Urn কে অক্ষত, শান্তি ও চিরন্তনতার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করছেন।
“Heard melodies are sweet, but those unheard
Are sweeter;”
Explanation: In this line, Keats suggests that the beauty of imagined or unexperienced pleasures is even greater than those we’ve encountered.
যে সুর আমরা শুনি তা মধুর, কিন্তু যে সুর কল্পনায় বাজে, তা আরও বেশি মধুর।
ব্যাখ্যা: এই লাইনে কিটস বোঝাতে চেয়েছেন, কল্পনায় বা অনভিজ্ঞ আনন্দের সৌন্দর্য বাস্তবের চেয়েও greater হতে পারে।
“She cannot fade, though thou hast not thy bliss,
For ever wilt thou love, and she be fair!”
Explanation: In these lines, the speaker is highlighting the timeless beauty of the scene depicted on the urn. It suggests that the beauty of the urn’s subject, a woman, will never fade, and the love for her will stay forever.
“তুমি হয়তো ভালোবাসার পূর্ণতা পাওনি, কিন্তু সে কখনোই রূপ হারাবে না;
তুমি চিরকাল তাকে ভালোবাসবে, আর সে চিরকাল সুন্দর থাকবে।”
ব্যাখ্যা: এই লাইনে বক্তা Urn-এ আঁকা দৃশ্যের চিরন্তন সৌন্দর্য তুলে ধরছেন। এতে বোঝানো হয়েছে, Urn-এর সেই নারীর সৌন্দর্য কখনোই মুছে যাবে না এবং তার প্রতি ভালোবাসাও চিরকাল থাকবে।
“Beauty is truth, truth beauty,—that is all
Ye know on earth, and all ye need to know.”
Explanation: In this line, the speaker suggests that beauty and truth are interconnected and that understanding this connection is essential in life.
“সৌন্দর্যই সত্য, আর সত্যই সৌন্দর্য—
এই হলো পৃথিবীর একমাত্র সত্য যা জানার ও বোঝার মতো।”
ব্যাখ্যা: এই লাইনে বক্তা বলছেন, সৌন্দর্য ও সত্য একে অপরের সঙ্গে যুক্ত, এবং এই সম্পর্ক বুঝতে পারাটা জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Themes
- Art and Eternity: The poem shows that art is eternal, while life is temporary. The scenes on the urn never change. They are frozen forever. They capture a moment for eternity.
- Time and Timelessness: Real life moves with time, but the world of the urn stands still. This contrast between moving time and still time creates a sense of eternal beauty.
- Heard vs. Unheard Music: The poem says that unheard music (the imagined one) is even sweeter than real, heard music. This highlights the power of imagination and inner experience.
- Beauty and Truth: In the final lines, Keats writes: “Beauty is truth, truth beauty.” He suggests that beauty and truth are deeply connected, and understanding this is enough for life.
Literary Terms
- Ode → The poem is a type of ode, which means it is a serious, thoughtful poem about a deep subject.
Figures of Speech:
- Imagery: Words that create pictures in the reader’s mind. Example: “A flowery tale more sweetly than our rhyme.” This line helps us imagine a beautifully decorated urn with stories painted on it.
- Personification: Giving human qualities to non-human things. Example: “Thou still unravish’d bride of quietness.” The urn is called a bride, giving it a human-like presence and emotion.
- Paradox: A statement that seems confusing but reveals a deeper truth. Example: “Heard melodies are sweet, but those unheard are sweeter.” It sounds strange, but it means imagination can be more powerful than reality.
- Symbolism/Symbols: Using objects or images to represent bigger ideas.
- The Urn: Symbol of Eternal art and frozen time
- The Lovers: Symbol of Eternal but unfulfilled love
- The Piper (Musician): Symbol of Unheard music and imagination
- The Trees: Symbol of Eternal Spring
- The Sacrificial Scene: Symbol of Ritual, mystery, and frozen action
- The Silent Town: Symbol of Absence and Mystery.
- Sylvan Historian: Symbolizes the urn as a silent storyteller or historian of the past.
Main Message:
- Life is short, Art is eternal.
Line by Line Analysis
Thou still unravish’d bride of quietness,
তুমি এখনো অপরিনত, নিঃশব্দতার নববধূ—যাকে এখনো কেউ ছুঁয়েও দেখেনি।
Thou foster-child of silence and slow time,
তুমি নীরবতা ও ধীরে চলা সময়ের পালিত সন্তান—চিরকাল নিঃশব্দ ও ধীর।
Sylvan historian, who canst thus express
তুমি যেন বনভূমির ইতিহাসবিদ, যে এত সুন্দরভাবে গল্প বলতে পারে।
A flowery tale more sweetly than our rhyme:
তুমি এমন একটি ফুলে ভরা কাহিনি বলছো, যা আমাদের কবিতার চেয়েও মধুর।
What leaf-fring’d legend haunts about thy shape
তোমার গায়ে আঁকা পাতাঘেরা ছবিগুলোর মধ্যে কী গল্প লুকিয়ে আছে?
Of deities or mortals, or of both,
সেই গল্প কি দেবতাদের, মানুষের, নাকি দুজনের মিলিত কাহিনি?
In Tempe or the dales of Arcady?
ঘটনাগুলো কি ঘটেছে টেম্পি উপত্যকায় বা আরকেডির পাহাড়ি অঞ্চলে?
What men or gods are these? What maidens loth?
এই পুরুষেরা বা দেবতারা কারা? আর এই কুমারীরা কেন যেন পিছিয়ে যাচ্ছে?
What mad pursuit? What struggle to escape?
কী এই উন্মত্ত ধাওয়া? আর কেন কেউ পালাতে চাইছে?
What pipes and timbrels? What wild ecstasy?
কী এই বাঁশি আর বাদ্যযন্ত্রের আওয়াজ? কী এই উন্মাদ আনন্দ?
(এই অংশে কবি একটি গ্রীক মাটির পাত্রের সৌন্দর্য বর্ণনা করছেন। তিনি বলছেন—এটি এখনো অক্ষত, অপরিণত এবং নিঃশব্দতার প্রতীক, যেটি চিরকাল নীরবতা ও ধীরে চলা সময়ের সাথে যুক্ত। পাত্রের উপর আঁকা দৃশ্যগুলো যেন বনভূমির ইতিহাস বলে, যা অনেক সুন্দর এবং মধুর। কবি জানতে চান, পাত্রের ওপর থাকা গল্পগুলো কী দেবতাদের বা মানুষের, কিংবা তাদের মিলিত কাহিনি, আর সেগুলি কোথায় ঘটেছে—এটি এক ধরনের রহস্যময় দৃশ্য, যেখানে প্রেম, পালানোর চেষ্টা, বাঁশি এবং বাদ্যযন্ত্রের সুরে উন্মাদ আনন্দ বোঝানো হচ্ছে।)
Heard melodies are sweet, but those unheard
শোনা সুর মধুর, কিন্তু যেসব সুর কল্পনায় বাজে, তারা আরও বেশি মধুর।
Are sweeter; therefore, ye soft pipes, play on;
তাই হে কোমল বাঁশি, বাজতে থাকো—যদিও তোমার সুর শোনা যায় না।
Not to the sensual ear, but, more endear’d,
তোমার সুর শারীরিক কানে না শোনা গেলেও, হৃদয়ে আরও বেশি প্রিয় হয়ে বাজে।
Pipe to the spirit ditties of no tone:
এমন সুর বাজাও, যার কোনো শব্দ নেই—যা আত্মায় ধ্বনিত হয়।
Fair youth, beneath the trees, thou canst not leave
হে সুন্দর যুবক, তুমি গাছের নিচে চিরকাল থাকবে—কখনোই সরে যেতে পারবে না।
Thy song, nor ever can those trees be bare;
তোমার গান কখনো থামবে না, আর গাছগুলোর পাতা কখনো ঝরে যাবে না।
Bold Lover, never, never canst thou kiss,
সাহসী প্রেমিক, তুমি কখনোই চুমু খেতে পারবে না—না, কখনোই না।
Though winning near the goal yet, do not grieve;
তুমি খুব কাছাকাছি এসেছো, তবুও দুঃখ কোরো না।
She cannot fade, though thou hast not thy bliss,
তুমি হয়তো তোমার ভালোবাসার পূর্ণতা পাবে না, কিন্তু সে মেয়ে কখনোই রূপ হারাবে না।
For ever wilt thou love, and she be fair!
তুমি চিরকাল তাকে ভালোবাসবে, আর সে চিরকাল সুন্দরই থাকবে।
(এই অংশে কবি বলেন, শোনা সুরের থেকে শুনতে না-পাওয়া সুর আরও মধুর। তিনি বলেন, বাঁশিগুলি বাজতে থাকুক, যদিও সেগুলি শোনা যায় না, কারণ তার সুর আত্মায় পৌঁছে যায়। সুন্দর যুবক গাছের নিচে চিরকাল থাকবে, তার গান কখনো থামবে না, আর গাছের পাতা কখনো ঝরবে না। কবি এই যুবককে সাহসী প্রেমিক হিসেবে উল্লেখ করেন, যিনি তার ভালোবাসার পূর্ণতা না পেলেও চিরকাল তার প্রেমে থাকবে এবং তার প্রিয় নারীও চিরকাল সুন্দর থাকবে।)
Ah, happy, happy boughs! that cannot shed
আহ, সুখী সুখী ডালপালা! যেগুলোর পাতা কখনো ঝরে না,
Your leaves, nor ever bid the Spring adieu;
যেগুলো কখনো বসন্তকে বিদায় বলে না—চিরকাল বসন্তে থাকে।
And, happy melodist, unwearied,
আর সুখী সঙ্গীতকার, তুমি ক্লান্ত হও না কখনো,
For ever piping songs for ever new;
তুমি চিরকাল নতুন নতুন সুর বাজিয়ে যাও।
More happy love! more happy, happy love!
আরও বেশি সুখের ভালোবাসা! আরও বেশি, বেশি সুখী প্রেম!
For ever warm and still to be enjoy’d,
যা চিরকাল উষ্ণ থাকবে, আর সবসময় উপভোগ করার মতো থাকবে,
For ever panting, and for ever young;
চিরকাল উত্তেজনায় ভরা, আর চিরকাল তরুণ।
All breathing human passion far above,
এই ভালোবাসা বাস্তব জীবনের আবেগের চেয়েও অনেক ওপরে,
That leaves a heart high-sorrowful and cloy’d,
কারণ বাস্তব ভালোবাসা শেষে হৃদয়ে রেখে যায় গভীর দুঃখ আর অতিরিক্ত ক্লান্তি,
A burning forehead, and a parching tongue.
যেমন হয় এক জ্বালাময় কপাল আর তৃষ্ণায় পোড়া জিভ।
(এখানে কবি বলেছেন, সুখী ডালপালা যেগুলোর পাতা কখনো ঝরে না, চিরকাল বসন্তের মধ্যে থাকে, এবং সুখী সঙ্গীতকার যিনি ক্লান্ত হন না, চিরকাল নতুন গান বাজান। তিনি প্রেমের সুখের কথা বলেন, যা চিরকাল উষ্ণ ও তরুণ থাকে, আর কখনোই ক্লান্ত হয় না। কিন্তু সেই প্রেমের প্রকৃত আবেগ বাস্তব জীবনে হৃদয়ে দুঃখ এবং ক্লান্তি নিয়ে আসে, যেমন তৃষ্ণার্ত এবং জ্বালাময় কপাল।)
Who are these coming to the sacrifice?
এই লোকগুলো কারা, যারা বলি দিতে আসছে?
To what green altar, O mysterious priest,
হে রহস্যময় পুরোহিত, কোন সবুজ বেদির দিকে তুমি এগিয়ে চলেছো?
Lead’st thou that heifer lowing at the skies,
তুমি যে গরুটিকে আকাশের দিকে চেয়ে ডেকে নিয়ে যাচ্ছো,
And all her silken flanks with garlands drest?
যার কোমল দেহজুড়ে ফুলের মালা দিয়ে সাজানো হয়েছে?
What little town by river or sea shore,
এই ছোট্ট শহরটা কোথায়—নদীর ধারে না কি সমুদ্রতীরে?
Or mountain-built with peaceful citadel,
নাকি এটি পাহাড়ের গায়ে গড়ে ওঠা, শান্ত দুর্গ-সংবলিত শহর?
Is emptied of this folk, this pious morn?
আজকের এই ধর্মীয় সকালে কি সব মানুষ সেই শহর থেকে বেরিয়ে এসেছে?
And, little town, thy streets for evermore
আর, হে ছোট্ট শহর, তোমার রাস্তাগুলো চিরকাল
Will silent be; and not a soul to tell
নীরব থাকবে; আর কেউই বেঁচে থাকবে না বলার জন্য—
Why thou art desolate, can e’er return.
কেন তুমি এমন শুন্য ও জনশূন্য হয়ে পড়েছো, তা আর কেউ ফিরে এসে বলতে পারবে না।
(কবিতাটিতে কবি প্রশ্ন করছেন, যে লোকেরা বলি দিতে আসছে তারা কারা এবং তারা কোথায় যাচ্ছে। গরুটি যে আকাশের দিকে চেয়ে ডেকে যাচ্ছে, তার কোমল দেহ ফুলের মালায় সজ্জিত। কবি জানতে চান, এটি কি নদীর ধারে, সমুদ্রতীরে, নাকি পাহাড়ের দুর্গ-সংবলিত শহরে ঘটছে। সেই শহরের রাস্তাগুলো চিরকাল শুন্য থাকবে এবং কেউ আর ফিরে এসে বলতে পারবে না কেন শহরটি জনশূন্য হয়ে পড়েছে। এটি এক ধরনের অলৌকিক, রহস্যময় পরিস্থিতি তৈরি করে, যা শূন্যতা ও নিঃসঙ্গতার অনুভূতি সৃষ্টি করে।)
O Attic shape! Fair attitude! with brede
হে অ্যাটিক (প্রাচীন গ্রিক) আকৃতির Urn! তোমার গঠন কত সুন্দর, সাজানো-গোছানো!
Of marble men and maidens overwrought,
তোমার গায়ে খোদাই করা আছে মার্বেলের তৈরি পুরুষ ও নারীদের জটিল চিত্র।
With forest branches and the trodden weed;
যেগুলো জড়িত আছে বনাঞ্চলের শাখা ও পদদলিত লতাপাতার সঙ্গে।
Thou, silent form, dost tease us out of thought
তুমি, এই নিঃশব্দ রূপ, আমাদের চিন্তাকে টেনে নিয়ে যাও ভাবনার বাইরে—
As doth eternity: Cold Pastoral!
যেমন করে চিরকালীন সময়। তুমি এক ঠান্ডা, নীরব, কিন্তু চিরন্তন গ্রামীণ দৃশ্যপট।
When old age shall this generation waste,
যখন এই প্রজন্ম বার্ধক্যে নষ্ট হয়ে যাবে,
Thou shalt remain, in midst of other woe
তখনও তুমি থাকবে—অন্য দুঃখের মধ্যেও অটুট হয়ে।
Than ours, a friend to man, to whom thou say’st,
তুমি থাকবে মানুষের বন্ধু হয়ে, যাকে তুমি বলবে—
“Beauty is truth, truth beauty,—that is all
“সৌন্দর্যই সত্য, আর সত্যই সৌন্দর্য—এটাই হলো সব
Ye know on earth, and all ye need to know.”
তোমরা পৃথিবীতে যা জানো, এবং যা জানার দরকার, তা শুধু এটাই।”
(এখানে কবি একটি গ্রিক মৃৎপাত্রের (গ্রিসীয় শৈলীতে নির্মিত একটি সজ্জিত পাত্র বা কলস) কথা বলছেন, যার শৈল্পিক সৌন্দর্য অপূর্ব। এই মৃৎপাত্রে মার্বেলের তৈরি পুরুষ ও নারীদের ছবি খোদাই করা হয়েছে, যেগুলি বনাঞ্চলের শাখা এবং পদদলিত লতাপাতার সাথে জড়িত। কবি মৃৎপাত্রটিকে নিঃশব্দ এবং চিরন্তন রূপ হিসেবে দেখছেন, যা চিরকাল থাকবে, যদিও মানুষের প্রজন্ম শেষ হয়ে যাবে। এই মৃৎপাত্র মানুষকে সৌন্দর্য এবং সত্যের সম্পর্ককে তুলে ধরে, যেখানে বলা হয়েছে “সৌন্দর্যই সত্য, আর সত্যই সৌন্দর্য,” যা পৃথিবীর সব জানার মূল উদ্দেশ্য।)