Ode on Melancholy Bangla Summary

Brief Biography of John Keats: জন কিটস ১৭৯৫ সালে ইংল্যান্ডের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা থমাস কিটস ছিলেন অস্তাবলের (ঘোড়ার রাখার জায়গা) পরিচর্যাকারী। আর তার মা ফ্রান্সেস জেনিংস কিটস একটি শ্রমজীবী পরিবারের মেয়ে। কিটস মাত্র ১৪ বছর বয়সে অনাথ হয়ে যান এবং অভিভাবকদের তত্ত্বাবধানে বড় হন। তিনি এনফিল্ডের ক্লার্ক’স স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং পরে লন্ডনের গাই’স হাসপাতালে একজন সার্জন হওয়ার প্রশিক্ষণ নেন। তবে চিকিৎসাবিদ্যার পথ ছেড়ে তিনি কবিতা লেখার দিকে মনোযোগ দেন। ১৮১৬ সালে তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়।

earn money

তার প্রধান রচনার গুলোর মধ্যে Endymion, Lamia, The Eve of St. Agnes অন্নতম। Ode to a Nightingale ও Ode on a Grecian Urn তার বিখ্যাত ওড। কিটস জীবনে আর্থিক সংকট ও স্বাস্থ্যগত সমস্যার সঙ্গে লড়াই করেছেন। তিনি ফ্যানি ব্রাউনকে ভালোবাসতেন, কিন্তু দুরারোগ্য অসুস্থতার কারণে তাকে বিয়ে করতে পারেননি। ১৮২০ সালে তিনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়ার আশায় ইতালিতে পাড়ি জমান। ১৮২১ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে রোমে তার মৃত্যু হয়। জন কিটসকে রোমান্টিক যুগের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন হিসেবে মনে করা হয়। সমৃদ্ধ চিত্রকল্প এবং গভীর আবেগপ্রবণতার জন্য আজও বিশ্বজুড়ে কিটসের কবিতাগুলো প্রশংসিত।  

Key Facts

  • Author: John Keats (1795–1821)
  • Title of the Author
  • Leading Second Generation Romantic Poet
  • Poet of Sensuousness 
  • Poet of Beauty and Mortality
  • Full Title: “Ode on Melancholy”
  • Total Lines: 30
  • Stanza: 3
  • Genre: Romantic Poetry
  • Published Date: 1820 (in Lamia, Isabella, The Eve of St. Agnes, and Other Poems)
  • Written Date: 1819
  • Form: Ode
  • Meter: Iambic Pentameter
  • Tone: Philosophical, Reflective & Melancholic. 
  • Rhyme Scheme: ABABCDECDE for the first two stanzas and ABABCDEDCE for the third.
  • Point of View: Second-person point of view (uses “thou” and “thy”)
  • Setting: 
  • Time Setting: Summer and Autumn of 1819. 
  • Place Setting: Imagined natural world and symbolic inner landscapes

Key Notes

  • Melancholy: Melancholy বলতে বোঝানো হয়েছে গভীর দুঃখ বা বিষণ্ন অনুভূতি, তবে জন কিটসের কবিতায় এটি শুধুই নেতিবাচক নয়। তিনি মনে করেন, বিষণ্নতা, সৌন্দর্য, আনন্দ এবং ভালোবাসার গভীর অনুভবের সঙ্গে জড়িত। একজন মানুষ যখন দুঃখ বা বিষণ্নতার ছোঁয়া পায় তখনই সে সত্যিকারের সুখ ও সৌন্দর্য অনুভব করতে পারে। 
  • Lethe: Lethe হলো গ্রিক পুরাণে আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটি নদীর নাম, যার পানি পান করলে মানুষ তার সব দুঃখ-কষ্ট ও স্মৃতি ভুলে যায়। কবিতায় কিটস বলেন যে, দুঃখ ভুলে যেতে Lethe-তে (ভুলে যাওয়ার নদী) যেও না। কারণ দুঃখ ভুলে গেলে, জীবনের গভীর সৌন্দর্য, অনুভব, এবং উপলব্ধিও হারিয়ে যাবে। (আন্ডারওয়ার্ল্ডের পাঁচটি নদী: 1. Lethe (লেথি): ভুলে যাওয়ার নদী। এই নদীর পানি পান করলে আত্মা তার জীবনের সব স্মৃতি ভুলে যায়। 2. Styx (স্টিক্স): শপথের নদী। দেবতারা এই নদীর নামে শপথ নিতেন; এটি বিশ্বাসঘাতকতারও  প্রতীক। 3. Acheron (আকেরন): দুঃখ ও শোকের নদী। মৃত আত্মারা এই নদী পার হয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করে। 4. Phlegethon (ফ্লেজেথন): আগুনের নদী। এটি গরম আগুনে প্রবাহিত হয়। এটি শাস্তি ও যন্ত্রণার প্রতীক। 5. Cocytus (কোকাইটাস): কান্নার নদী। এটি আত্মাদের করুণ আর্তনাদ ও কান্নার প্রতিফলন বহন করে।
  • Negative Capability: Negative Capability is the poet’s ability to keep himself aloof from his writings. It is also called Objectivity or Impersonality. 

Background

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Harold Bloom বলেন, জন কিটসের এই কবিতা নেগেটিভ ক্যাটাবিলিটির উপর ভিত্তি করে লিখা হয়েছে। নেগেটিভ ক্যাপাবিলিটি হচ্ছে সাময়িক শান্তি পেতে পৃথিবীর দুঃখ কষ্ট ভুলে কল্পনার জগতে হারিয়ে যাওয়া। “Ode on Melancholy” কবিতাটি জন কিটস ১৮১৯ সালের এপ্রিলে ওয়েন্টওয়ার্থ প্লেস, হ্যাম্পস্টেড, লন্ডনে বসে লেখেন। (ওয়েন্টওয়ার্থ প্লেস (Wentworth Place) বাড়িটিই আজকে (বর্তমানে) Keats House নামে পরিচিত এবং এটি এখন একটি  জাদুঘর।) এই সময় তিনি তাঁর এক বন্ধুর বাড়িতে ছিলেন এবং মানসিকভাবে খুবই বিষণ্নতায় ডুবে ছিলেন। এই সময়টা কিটসের জীবনে খুব কঠিন ছিল। তিনি সদ্য তাঁর ভাই টমকে যক্ষ্মায় হারিয়েছেন, নিজের শরীরেও অসুস্থতার লক্ষণ স্পষ্ট। আর তিনি জানতেন যে তাঁর নিজের জীবনও হয়তো খুব বেশি দিন নেই। এছাড়া, তিনি ফ্যানি ব্রনের (Fanny Brawne) প্রতি গভীর প্রেমে পড়েছিলেন, কিন্তু তাঁর অসুস্থতা ও দারিদ্রের কারণে সে প্রেম পূর্ণতা পাচ্ছিল না। এই মানসিক অবস্থা থেকেই তিনি একের পর এক গভীর অনুভবপূর্ণ কবিতা লেখেন— যেগুলোকে আমরা “Great Odes of 1819” নামে জানি। “Ode on Melancholy” তাদেরই একটি। এই কবিতায় কিটস মূলত বলছেন, দুঃখকে উপেক্ষা না করে বরং তা অনুভব করা উচিত— কারণ দুঃখের মধ্যেই প্রকৃত আনন্দের ছায়া থাকে। এই চিন্তাভাবনা তাঁর ব্যক্তিগত যন্ত্রণার প্রতিফলন, এবং তিনি ওয়েন্টওয়ার্থ প্লেসে বসেই এসব ভাবনার গভীরে ডুবে গিয়ে কবিতাটি রচনা করেন। 

Ode on Melancholy Bangla Summary

কবিতার মূল মেসেজ: “Ode on Melancholy” কবিতাটি ব্রিটিশ রোমান্টিক কবি জন কিটসের একটি অসাধারণ কবিতা। এটি কিটসের বিখ্যাত ৫ টি ওডের মধ্যে একটি। এটি ১৮২০ সালে প্রকাশিত হয়। এই কবিতায় কবি বিষন্নতার সাথে কিভাবে পথ চলতে হয় সে বিষয়ে কথা বলেছেন। কবির মতে, দুঃখের সময় ভেঙে না পড়ে বরং সেই দুঃখের সাথে একাত্মতা পোষণ করা উচিত।  

দুঃখের সময়ে কি কি করা যাবে না: প্রথম স্ট্যাঞ্জাতে কবি, দুঃখের সময় কি কি করা যাবে না সে বিষয়ে কথা বলেন। দুঃখে জর্জরিত হলেও একজন ভুক্তভোগীর কখনও লিথি (River of forgetfulness) নদীর পানি পান করা যাবে না। লিথি নদীর পানি পান করলে মানুষ সব কিছু ভুলে যায়। অনেক বেশি দুঃখ পাওয়ার পরেও আত্মহত্যা করা যাবে না বা মৃত্যুর সাথে জড়িত বিষয়ে চিন্তা করা যাবে না। কারণ, এটি আত্মার যন্ত্রণাকে তন্দ্রাচ্ছন্ন করে তুলবে। তাই ভুক্তভোগীকে তার দুঃখের গভীরতা সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।

দুঃখের সময়ে কি কি করা যাবে: একজন ভুক্তভোগী কি কি করতে পারবে তা নিয়ে কবি দ্বিতীয় স্ট্যাঞ্জাতে আলোচনা করেছেন। কেউ অতিরিক্ত কষ্ট পেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দ্বারা তার কষ্টগুলোকে আলিঙ্গন করা উচিত। বিষন্ন ব্যক্তি চাইলে গোলাপ বা রংধনু দেখে নিজের মনকে খুশি করতে পারে। যদি কারো বিলাভেড তার প্রতি রাগান্বিত থাকে তাহলে বিলাভেডের নরম হাতদুটো ধরে তার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে বলেছেন। 

কষ্ট আর আনন্দের সংশ্লিষ্টতা: তৃতীয় স্ট্যাঞ্জায় কবি বলেন, কষ্ট আর আনন্দ একে অপরের পরিপূরক। সৌন্দর্য একদিন শেষ হবে, আনন্দও ক্ষণস্থায়ী। মৌমাছি মধু খাওয়ার পর যেমন ফুলে শুধু বিষই থাকে, তেমনি আনন্দ উপভোগের পর শুধু বিষাদ অবশিষ্ট থাকে। তাই আমাদের আনন্দ ও বিষাদ একসাথে উপভোগ করা উচিত। দুঃখ না থাকলে প্রকৃত আনন্দ অনুভব করা যায় না।

Read More: Ode on Melancholy English Summary

Characters

  • Beauty: Personified as a character who must die. It symbolizes the fleeting nature of beauty.
  • Joy: It describes someone who always says goodbye; joy never stays long.
  • Pleasure: It is also personified. It stands close to pain, turning into poison while being enjoyed.
  • Proserpine: (Greek name Persephone) A direct mythological figure. She is the Roman goddess of the underworld. She connected to nightshade (a poisonous plant).
  • Psyche: She is the Wife of God Cupid (Eros). Referenced as a “mournful Psyche” — from mythology. She symbolizes the soul, love, and emotional suffering.

Quotations

“No, no, go not to Lethe…”

Explanation: In this line, Keats warns not to escape sorrow by forgetting or avoiding it. He encourages facing emotions instead.

“দুঃখ থেকে পালানোর জন্য ভুলে যাওয়ার চেষ্টা কোরো না।”

ব্যাখ্যা: এই লাইনে কিটস সতর্ক করেন যেন দুঃখকে ভুলে বা এড়িয়ে যাওয়া না হয়। তিনি বলেন, বরং অনুভূতিগুলোর মুখোমুখি হতে হবে।

“She [melancholy] dwells with Beauty—Beauty that must die;”

Explanation: Here, Keats says sadness is part of beauty because all beautiful things eventually fade away.

“বিষণ্নতা সবসময় সৌন্দর্যের পাশে থাকে, কারণ সৌন্দর্য চিরস্থায়ী নয়।”

ব্যাখ্যা: এখানে কিটস বলেন, বিষণ্নতা সৌন্দর্যেরই একটি অংশ, কারণ সব সুন্দর জিনিস এক সময় মুছে যায়।

“And Joy, whose hand is ever at his lips

Bidding adieu;…”

Explanation: These lines show that joy is never permanent—it is always about to leave.

“আনন্দ সবসময় বিদায় নেওয়ার প্রস্তুতিতে থাকে, এমনকি যখন আমরা তা উপভোগ করি।”

ব্যাখ্যা: এই লাইনগুলো আনন্দ যে কখনো স্থায়ী নয় এটি তুলে ধরে। এটি সবসময় চলে যাওয়ার পথে থাকে।

“Emprison her soft hand, and let her rave,

And feed deep, deep upon her peerless eyes.”

Explanation: Keats suggests embracing strong emotions like love or sorrow, instead of running from them.

“তীব্র অনুভূতিকে আঁকড়ে ধরো 

এবং তার সৌন্দর্য ও শক্তিকে গভীরভাবে অনুভব করো।”

ব্যাখ্যা: কিটস পরামর্শ দেন যে ভালোবাসা বা দুঃখের মতো তীব্র অনুভূতিগুলো থেকে পালিয়ে না গিয়ে বরং তা মেনে নিতে হবে।

Themes

  • Melancholy → Keats says feeling sad is normal. We should not run away from sadness but feel it fully.
  • Joy → Joy does not last forever. It comes and then goes quickly.
  • Emotion → The poem tells us to feel our emotions deeply, like love or sadness, and not hide from them.
  • Imagination → Keats uses pictures in the mind to show feelings. His imagination makes emotions stronger and beautiful.
  • Beauty → Beautiful things never stay forever. That’s why beauty often brings sadness too.

Literary Terms

  • Ode → The poem is a type of ode, which means it is a serious, thoughtful poem about a deep subject.

Figures of Speech:

  • Imagery → Words that help us see pictures in our mind. Example: “deep, deep upon her peerless eyes” – we can imagine her eyes.
  • Personification → When feelings or things act like people. Example: Sadness (Melancholy) is shown as a woman.
  • Allusion → A small hint to something from old stories or history. Example: “Lethe” is from a Greek myth—it’s a river that makes people forget.
  • Metaphor → Saying one thing is something else (without “like” or “as”). Example: Joy is shown as someone who always says goodbye. 
  • Symbols → Using objects or images to represent bigger ideas. 
  • Lethe → Symbol of forgetting or escape from pain.
  • Wolf’s-bane, Nightshade, and Poisonous Plants → Symbol of death and self-destruction.
  • Weeping Cloud → Symbol of nature’s sadness.
  • Rainbow and Flowers (peonies) → Symbol of beauty and how short it lasts.
  • Beauty, Joy, and Melancholy (as women) → These feelings are shown like real people.
  • Temple of Delight → Symbol of deep happiness or pleasure.

Main Message:

  • True joy comes only by accepting sorrow.

Line by Line Analysis

No, no, go not to Lethe,

না, না, ভুলে যাওয়ার নদী লিথির দিকে যেও না।

neither twist Wolf’s-bane, tight-rooted, for its poisonous wine;

ওল্ফস-বেইন নামের বিষাক্ত গাছও ব্যবহার কোরো না, যার মূল খুব শক্তভাবে গাঁথা।

Nor suffer thy pale forehead to be kiss’d

তোমার বিবর্ণ কপালকে স্পর্শ করতে দিও না

By nightshade, ruby grape of Proserpine;

প্রোসারপাইনের রক্তলাল বিষাক্ত ফল নাইটশেড দিয়ে।

Make not your rosary of yew-berries,

ইউ গাছের ফল দিয়ে প্রার্থনার মালা গড়ো না।

Nor let the beetle, nor the death-moth be

কোনো পোকা বা মৃত্যু-প্রতীক পোকামাকড়ের সঙ্গে নিজেকে জড়িও না।

Your mournful Psyche, nor the downy owl

তোমার দুঃখবোধের প্রতীক হিসেবে পেঁচাকে বেছে নিও না।

A partner in your sorrow’s mysteries;

এই সবকে দুঃখের সঙ্গী কোরো না।

For shade to shade will come too drowsily,

কারণ এক ছায়া থেকে আরেক ছায়ায় যাওয়া মানে অলস ও নিস্তেজ হয়ে যাওয়া।

And drown the wakeful anguish of the soul.

এতে করে আত্মার জেগে থাকা যন্ত্রণা ধীরে ধীরে ডুবে যাবে।

(এই অংশে কবি বলেন— “না, না, তুমি ভুলে যাওয়ার নদী লিথির দিকে যেও না।” তিনি বলেন, বিষাক্ত গাছ ওল্ফস-বেইন বা নাইটশেডের ফল দিয়ে জীবন শেষ করো না। তারপর তিনি সতর্ক করেন, ইউ গাছের বীজ দিয়ে প্রার্থনার মালা তৈরি করো না, বা মৃত্যু-প্রতীক পোকামাকড় বা পেঁচাকে দুঃখের প্রতীক হিসেবে নিও না। কারণ, এই সব কিছুর মাধ্যমে তুমি শুধুমাত্র আত্মার যন্ত্রণা আরও গভীরভাবে ডুবিয়ে দিবে।)

But when the melancholy fit shall fall

কিন্তু যখন হঠাৎ বিষণ্নতা নেমে আসে,

Sudden from heaven like a weeping cloud,

একটি কাঁদতে থাকা মেঘের মতো আকাশ থেকে নেমে আসে,

That fosters the droop-headed flowers all,

যা ঝুঁকে থাকা ফুলগুলোকে সজীব করে তোলে,

And hides the green hill in an April shroud;

এবং এপ্রিলের কুয়াশার মতো সবুজ পাহাড় ঢেকে দেয়,

Then glut thy sorrow on a morning rose,

তখন দুঃখকে উপচে পড়তে দাও সকালের গোলাপের সৌন্দর্যে,

Or on the rainbow of the salt sand-wave,

বা লবণাক্ত বালির ঢেউয়ের উপর পড়া রংধনুতে মন দাও,

Or on the wealth of globed peonies;

অথবা গোলাকার পিওনি ফুলের সৌন্দর্যে নিজেকে ভরিয়ে দাও।

Or if thy mistress some rich anger shows,

আর যদি প্রিয় মানুষটি রাগ প্রকাশ করে,

Emprison her soft hand, and let her rave,

তাহলে তার নরম হাতটি ধরে রাখো, আর তাকে আবেগ প্রকাশ করতে দাও,

And feed deep, deep upon her peerless eyes.

এবং তার অতুলনীয় চোখের গভীরে গভীরভাবে তাকিয়ে থাকো।

(এই অংশে কবি বলেন—যখন বিষণ্নতা হঠাৎ আকাশ থেকে নেমে আসে, তখন সে এক মেঘের মতো আকাশে ভাসে, যা ঝুঁকে পড়া ফুলগুলোকে সজীব করে তোলে এবং সবুজ পাহাড়গুলোকে ঢেকে দেয়। তখন নিজের দুঃখ প্রকাশ করতে, সকালের গোলাপ, বালির উপর রংধনু, বা পিওনি ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করো। এছাড়া, যদি প্রিয়জন রাগান্বিত হয়, তাকে নিজের কাছে ধরে রাখো এবং তার চোখের গভীরে ভালোভাবে তাকিয়ে থাকো। এভাবে কবি দুঃখকে সৌন্দর্যে পূর্ণ করার পরামর্শ দেন।)

She dwells with Beauty—Beauty that must die;

বিষণ্নতা (Melancholy) বাস করে সৌন্দর্যের সঙ্গে—কিন্তু সেই সৌন্দর্য একদিন মরতে বাধ্য।

And Joy, whose hand is ever at his lips

আনন্দ সবসময় নিজের ঠোঁটে হাত রেখে বিদায় জানাতে থাকে,

Bidding adieu; and aching Pleasure nigh,

বলে চলে “বিদায়”, আর পাশেই থাকে এক ধরনের ব্যথাময় সুখ।

Turning to poison while the bee-mouth sips:

যেমন মৌমাছি যখন মধু খায়, তখনই সেই সুখ বিষে পরিণত হয়।

Ay, in the very temple of Delight

হ্যাঁ, আনন্দের মন্দিরের মাঝখানেই,

Veil’d Melancholy has her sovran shrine,

আড়ালে বিষণ্নতার নিজস্ব একটি পবিত্র স্থান (মন্দির) আছে।

Though seen of none save him whose strenuous tongue

যা কেউ দেখতে পায় না, শুধু সেই ব্যক্তি ছাড়া যার অনুভব শক্তিশালী ও গভীর,

Can burst Joy’s grape against his palate fine;

যে আনন্দের পরিপূর্ণ স্বাদ অনুভব করতে পারে।

His soul shalt taste the sadness of her might,

সে ব্যক্তির আত্মা টের পাবে বিষণ্নতার গভীর শক্তিকে,

And be among her cloudy trophies hung.

এবং সে আত্মা বিষণ্নতার বিজয় স্মারক হয়ে ঝুলে থাকবে তার আবছা (মেঘে ঢাকা) জগতে।

(এই অংশে কবি বলছেন— বিষণ্নতা (Melancholy) সৌন্দর্যের সাথে থাকে, কিন্তু সেই সৌন্দর্য একদিন মরে যাবে। আনন্দের সাথে থাকে এক ধরনের দুঃখ, যা শেষ পর্যন্ত বিষে পরিণত হয়। আনন্দের মন্দিরের মধ্যে বিষণ্নতার নিজস্ব পবিত্র স্থান রয়েছে। যে ব্যক্তি গভীর অনুভূতি অনুভব করতে পারে, সে আনন্দের সঙ্গে বিষণ্নতাও অনুভব করে, এবং তার আত্মা বিষণ্নতার স্মৃতিচিহ্ন হয়ে সেই অন্ধকার জগতে ঝুলে থাকে। এভাবে কবি বিষণ্নতার এবং আনন্দের সমন্বয়ের কথা বলেছেন।)

Shihabur Rahman
Shihabur Rahman
Hey, This is Shihabur Rahaman, B.A (Hons) & M.A in English from National University.

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক