Key Facts
- Author: John Keats (1795-1821)
- Original Title: “Ode on Melancholy”
- Title of the Author: The Poet of Beauty
- Written Date: John Keats composed the poem in the summer and autumn of 1819.
- Published Date: 1820
- Form: Ode in Iambic Pentameter
- Tone: Melancholic
- Genre: Romantic Poetry.
- Total Lines: 30
- Stanzas: 3
- Rhyme Scheme: ABABCDECDE for the first two stanzas and ABABCDEDCE for the third.
- Time Setting: 1819
- Place Setting: The first stanza- River Lethe, the Second Stanza- Springtime, the Third Stanza- Religious Temple
Key Notes
Melancholy: দুঃখ কষ্ট বেদনা।
Negative Capability: মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনেক দুঃখ কষ্ট নিয়েই চলতে হয়। এইসব দুঃখ কষ্ট থেকে সাময়িক শান্তি পেতে মানুষ কল্পনার জগতে হারিয়ে যেতে পছন্দ করে, আর এটাই হচ্ছে নেগেটিভ ক্যাপাবিলিটি।
Lethe: গ্রিক মিথলজি অনুসারে, লিথ হচ্ছে মর্তের একটা নদী। যখন কেউ মারা যায়, তখন তার অতীতের সবকিছু ভুলতে এই নদীর পানি খাওয়ানো হতো। এতে ওই ব্যক্তি তার অতীতের সকল স্মৃতি ভুলে যেত।
Selected Quotations
“She dwells with Beauty—Beauty that must die;”
Explanation: In this line, Keats suggests that the experience of melancholy is intertwined with the fleeting nature of beauty, emphasizing its impermanence.
“No, no, go not to Lethe, neither twist
Wolf’s-bane, tight-rooted, for its poisonous wine;”
Explanation: In this line from “Ode to Melancholy” by John Keats, the speaker advises against seeking forgetfulness in the waters of Lethe or the poisonous wine made from Wolf’s-bane, emphasizing the importance of embracing melancholy instead of trying to escape it.
“But when the melancholy fit shall fall
Sudden from heaven like a weeping cloud,
That fosters the droop-headed flowers all,
And hides the green hill in an April shroud;”
Explanation: In this excerpt from “Ode to Melancholy” by John Keats, the poet describes how melancholy can suddenly descend like a weeping cloud, covering the landscape in sadness, much like an April shower hides the green hills.
“Bidding adieu; and aching Pleasure nigh,
Turning to poison while the bee-mouth sips:”
Explanation: In “Ode to Melancholy” by John Keats, this line conveys that fleeting pleasures can turn bitter, like sipping nectar that becomes poison to the bee.
“His soul shalt taste the sadness of her might,
And be among her cloudy trophies hung.”
Explanation: In these lines from “Ode to Melancholy” by John Keats, the speaker suggests that one’s soul will experience deep sorrow and become a part of the melancholic memories and associated experiences.
Powerful Symbols
Melancholy: Melancholy serves as a symbol in the poem, representing a complex mix of emotions, including sorrow, beauty, and introspection.
Lethe: “Lethe” refers to the river of forgetfulness in Greek mythology. The poem represents seeking oblivion or trying to forget sorrow by embracing melancholy.
The Ruby Grape: The ruby grape symbolizes the idea that even in moments of sadness, there can be a richness and intensity of experience, much like the deep color of a ruby.
The Queen of the Night: The “Queen of the Night” symbolizes the allure and beauty of melancholy. It is a personification of sadness and suggests that there can be a strange and enchanting beauty in moments of sorrow.
The Yew-berries: Yew-berries symbolize death and mourning, emphasizing the connection between melancholy and mortality.
Read Also: The Chimney Sweeper Bangla Summary – Innocence
Literary Devices
Imagery: Keats uses vivid imagery to evoke a sense of melancholy, describing scenes and sensations that capture the poem’s mood. For example, he mentions the “ruby grape of Proserpine” to create a vivid image of pomegranates.
Personification: The poem personifies Melancholy, treating it as a deity or a being with its attributes and characteristics. This personification adds depth to the poem’s exploration of the emotion.
Metaphor: Keats employs metaphors to compare Melancholy to various elements and concepts. For instance, he compares it to “a weeping cloud” and “a fitful wind.” These metaphors help readers understand the nature of melancholy.
Symbolism: Throughout the poem, Keats uses symbols to represent abstract ideas. For example, the “droop-headed flowers” and the pomegranate symbolize sadness and the allure of melancholy.
Oxymoron: An oxymoron is a figure of speech that combines contradictory terms. In the poem, Keats uses oxymoronic phrases like “joy, whose hand is ever at his lips/Bidding adieu,” highlighting human emotions’ complex and contradictory nature.
Themes
Melancholy and Sorrow: The poem delves into embracing melancholy and sorrow as an integral part of human existence. Keats suggests these emotions can deepen appreciation of life’s fleeting beauty.
Transience of Beauty: The poem emphasizes the ephemeral nature of beauty and joy. Keats encourages the reader to fully experience and appreciate beauty while acknowledging that it is temporary.
Sensory Experience: Keats engages the reader by describing various sensory experiences, such as the taste of tears, the scent of flowers, and the sound of music. This sensory richness enhances the poem’s emotional impact.
Mythology and Nature: Keats draws on references to Greek mythology and natural imagery to enhance the depth of his exploration of melancholy and beauty. These references add layers of meaning to the poem.
Romanticism: “Ode to Melancholy” is a Romantic poem, and it reflects the Romantic movement’s focus on emotion, nature, and the individual’s inner experiences. The poem encourages a deep emotional connection with nature and the human psyche.
Ode on Melancholy Bangla Summary
Background: Harold Bloom বলেন, জন কিটস এর এই কবিতা নেগেটিভ ক্যাটাবিলিটি এর উপর ভিত্তি করে লিখা হয়েছে। নেগেটিভ ক্যাপাবিলিটি হচ্ছে সাময়িক শান্তি পেতে পৃথিবীর দুঃখ কষ্ট ভুলে কল্পনার জগতে হারিয়ে যাওয়া। জন কিটস এর জীবনটা দুঃখে একদম পরিপূর্ণ। তার ছোট ভাই খুব অল্প বয়সে মারা গিয়েছিল। ১৮০৪ সালে তার বাবা মারা যায়। এর দুই মাস পরে তার মা অন্যত্র বিয়ে করেন। তবে কিছুদিন পরেই তার মা তার নতুন স্বামীকে ডিভোর্স দেন। জন কিটস ও তার ভাইয়েরা তার দাদির বাসায় থাকতে শুরু করেন। এরপর ১৮১০ সালে জন কিটস এর মা যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। আবার Fanny Brawne ও জন কিটস এর সম্পর্ক খুব একটা ভালো যাচ্ছিল না। কারণ জন কিটস শারীরিকভাবে খুব অসুস্থ থাকতেন। আর তাই অর্থনৈতিকভাবে তার দুরবস্থা চলছিল। এই সবকিছুতে জন কিটস একদম ভেঙে পড়েন। তাই তার জীবনের এতো দুঃখ কষ্ট ভুলতে তিনি নেগেটিভ ক্যাভাবিলিটিকে আশ্রয় করে এই কবিতা লিখেন।
কবিতার মূল মেসেজ: “Ode to Melancholy” কবিতাটি ব্রিটিশ রোমান্টিক কবি জন কিটসের একটি অসাধারণ কবিতা। এটি কিটসের বিখ্যাত ৫ টি ওডের মধ্যে একটি। এটি ১৮২০ সালে প্রকাশিত হয়। এই কবিতায় বিষন্নতার সাথে কিভাবে পথ চলতে হয় তার কথা বলেছেন। কবির মতে, দুঃখের সময় ভেঙে না পড়ে বরং সেই দুঃখের সাথে একাত্মতা গড়া উচিত।
দুঃখের সময়ে কি কি করা যাবে না: প্রথম স্ট্যাঞ্জাতে কবি বলেন, দুঃখের সময় কি কি করা যাবে না। দুঃখে জর্জরিত হলেও একজন ভুক্তভোগীর কখনও লিথ ( river of forgetfulness) নদীর পানি পান করা যাবে না। লিথ নদীর পানি পান করলে মানুষ সব কিছু ভুলে যায়। অনেক বেশি দুঃখ পাওয়ার পরেও আত্মহত্যা করা যাবে না বা মৃত্যুর সাথে জড়িত বিষয়ে চিন্তা করা যাবে না। কারণ, এটি আত্মার যন্ত্রণাকে তন্দ্রাচ্ছন্ন কিরে তুলবে৷ তাই ভুক্তভোগীকে তার দুঃখের গভীরতা সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।
দুঃখের সময়ে কি কি করা যাবে: একজন ভুক্তভোগী কি কি করতে পারবে তা নিয়ে কবি দ্বিতীয় স্ট্যাঞ্জাতে আলোচনা করেছেন। কেউ অতিরিক্ত কষ্ট পেলে তার উচিত কষ্টগুলোকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দ্বারা আবিষ্ট করা। বিষন্ন ব্যক্তি চাইলে গোলাপ বা রংধনু দেখে নিজের মনকে খুশি করতে পারে। যদি কারো বিলাভেড তার প্রতি রাগান্বিত থাকে তাহলে বিলাভেডের নরম হাতদুটো ধরে তা চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে বলেছেন।
কষ্ট আর আনন্দের সংশ্লিষ্টতা: তৃতীয় স্ট্যাঞ্জায় কবি বলেন, কষ্ট আর আনন্দ একে অপরের পরিপূরক। সৌন্দর্য একদিন শেষ হবে, আনন্দও ক্ষণস্থায়ী। মৌমাছি মধু খাওয়ার পর যেমন ফুলে শুধু বিষই থাকে, তেমনি আনন্দ উপভোগের পর শুধু বিষাদ অবশিষ্ট থাকে। তাই আমাদের আনন্দ ও বিষাদ একসাথে উপভোগ করা উচিত। দুঃখ না থাকলে প্রকৃত আনন্দ অনুভব করা যায় না।