fbpx

Petals of Blood Bangla Summary (বাংলায়)

Key Information

earn money
  • Writer: Ngugi wa Thiong’o (1938-present)
  • Published:1977
  • Time setting: After the independence of Kenya
  • Place setting: North central Kenyan town of Ilmorog
  • Acts: Three
  • Genre: Political fiction, Novel. 
  • Themes: Corruption, Capitalism, Land, Education, Village vs City, Struggle for Independence, Christianity, and Oppression. 
  • Moral: The best thing to do, is to learn from these leaders, take the good and ignore the bad.

Characters 

Munira: School teacher. He falls in love with Wanja

Wanja: Granddaughter of Nyakinyua.  She falls in love with Karega, although she is still coveted by Munira. She also sleeps with Abdulla.

Abdulla:  A shopkeeper

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Karega: Young man who works as a teaching assistant at Munira’s school.

Nyakinyua:  The village’s most revered woman, and the grandmother of Wanja.

Kimeria: Ruthless businessman who is part of the new Kenya elite.

Chui: a schoolboy at the prestigious, previously European Siriana school.

Nderi wa Riera – the local politician for Ilmorog’s district.

যে বিষয়গুলো এখানে আলোচনা হয়েছে সেগুলো হল

  • কেনিয়ার সাম্রাজ্যবাদের পরবর্তী রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা
  • মডানাইজেশন এর প্রভাব
  • ইলমরোগ নামক একটি পল্লী এলাকার চিত্র
  • সাম্রাজ্যবাদের সমালোচনা

উপন্যাসটির প্রধান চরিত্রগুলো হল

  • মু তিনি একজন স্কুল টিচার এবং এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র।
  • আব্দুল্লাহ একজন দোকানদার যিনি মাউ মাউ বিদ্রোহের সময়ে নিজের দুই পা হারিয়ে ফেলেছিলেন
  • ওয়ানযা তিনি একটি মদের বারে কাজ করতেন এবং কারেগা এর সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন। তাকে মুনিরা খুব ভালবাসতেন
  • কারেগা একজন স্কুল টিচার এবং তিনি মূলত সহকারী শিক্ষক হিসেবে মুনিরার স্কুলে শিক্ষকতা করেন।

Petals of Blood Bangla Summary (বাংলায়)

অগ্নিকান্ডের ঘটনা এবং উপন্যাসের সূচনা

উপন্যাসটির শুরুতে আমরা দেখতে পাই যে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তিনজন বিখ্যাত ব্যবসায়ী মারা যায় যারা প্রত্যেকেই ছিলেন থেং এটা ব্রিয়রিস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড এর ডিরেক্টর। এই কোম্পানিটি অত্যন্ত নামকরা একটি কোম্পানি হওয়ার কারণে এর ডিরেক্টরদের আগুনে পুড়ে মারা যাওয়ার ব্যাপারটি নিয়ে চারিদিকে হইচই পড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং সার্বিক বাস বিচারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মুনিরা, আবদুল্লা, ওয়ানজা এবং কারেগা এই তিনজনকে পুলিশ এরেস্ট করে নিয়ে যায়। কেনিয়ায় সাম্রাজ্যবাদের প্রভাব দীর্ঘদিন যাবত বিদ্যমান ছিল সে সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এখানে শুরুর এই ঘটনা এবং এই চারজন ব্যক্তির অ্যারেস্ট হওয়ার মধ্য দিয়ে লেখক মূলত বোঝাতে চেয়েছেন যে কেনিয়ার মৌ মৌ বিদ্রোহে যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন তারা কতটুকু উপকৃত হয়েছেন এবং তাদের সবাইকে কি অবস্থায় রয়েছেন সে সম্পর্কে।

আরোঃ Things Fall Apart Bangla Summary


মুনিরা

চারজন চরিত্রের মধ্যে মুনিরা একজন স্কুল শিক্ষক। একজন স্কুল শিক্ষক হলেও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা সবাই উচ্চ পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত বরং তিনি রয়েছেন একেবারে তাদের মধ্যে নিম্ন পর্যায়ে। তিনি যে এখন শিক্ষকতা করছেন সেটাও কোন সন্তোষজনক চাকরি নয় কারণ তিনি ইতিমধ্যে অনেকগুলো চাকরি পরিবর্তন করতে করতে বর্তমানে শিক্ষকতার কাজ নিয়েছেন। আর এসব কারণে পরিবারের সবাই এবং তার গ্রামের মানুষজন তাকে ব্যর্থ একজন মানুষ হিসেবে মনে করে।

ওয়ানযা

ওয়ানযা বর্তমানে আবদুল্লাহ র দোকানে একজন কর্মী হিসেবে জীবন যাপন করছেন। ছোটবেলায় ওয়ান যা কে তার বাবা প্রেম করার কারণে প্রচন্ড মারধর করেছিলেন। তাই তিনি তার বাবার উপর রাগ করে তার বাবার বন্ধুর সাথে আবারো প্রেম ঘঠিত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন যার ফলাফল গিয়ে দাঁড়ায় প্রেগনেন্সিতে। অর্থাৎ প্রেমের সম্পর্ক করতে গিয়ে তিনি গর্ভবতী হয়ে পড়েন কিন্তু পরবর্তীতে তার প্রেমিক তাকে আর মেনে নেয়নি। পরে তিনি শহরে চলে গিয়েছিলেন এবং বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে জীবন যাপন করছিলেন। শহরে বার মেইড হিসেবে কাজ করতে করতে অনেকদিন পর তিনি ভাবলেন যে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এগিয়ে সংসার করতে চান এবং সন্তানের মা হতে চান।তখন তিনি ইলমরোগে তার দাদীর কাছে ফিরে আসলেন। তার দাদি ছিলেন সেখানকার সম্ভ্রান্ত একজন মহিলা। তিনি যখন তার ইচ্ছার কথা তার দাদীর কাছে খুলে বললেন তখন তার দাদী তাকে একজন পুরোহিতার কাছে নিয়ে গেল যে তাকে পরামর্শ দিল যে সে যদি পূর্ণ চন্দ্রের রাতে কোন পুরুষের সাথে মিলিত হয় তাহলে সে মা হতে পারবে। সেই কথা রাখতে গিয়ে তিনি চন্দ্রের রাতে মুনিরের সাথে রাত কাটিয়েছিলেন কিন্তু তার কোন ফল পাননি। 

কারেগা এবং লোকাল এমপি

কারেগা শুরুতে মুনিরার স্কুলে সহকারী শিক্ষক হিসেবে চাকরি করলেও পরবর্তীতে তিনি শ্রমিক নেতা হিসেবে নিজেকে পরিচিত করে তোলেন। তৎকালীন সময়ে কেনিয়ার চারিদিকে হাহাকার অবস্থা ছিল এবং ছিলনা কোন বৃষ্টিপাত। অতিরিক্ত খরা ও হাহাকার অবস্থার কারণে কোন ফসল ফল ছিল না সেইসাথে মানুষ এবং পশুদের শরীর হার্ডডিসার অবস্থা হয়ে যাচ্ছিল। এই পরিস্থিতির জন্য সেই সময়ে অনেকে আব্দুল্লাহর একটি ডান কি বা গাধা ছিল যাকে দায়ী করে আসছিল। তারা বলছিল যে এই গাধাকে যদি জবাই করে খেয়ে ফেলে তাহলে এই খারাপ পরিস্থিতি খুব সহজেই কেটে যাবে। কিন্তু কারেগা তাদেরকে বুঝিয়ে বলল যে আব্দুল্লাহ তার এই একমাত্র গাধার সাহায্যে তার জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। এখন যদি তার গাধাকে আমরা জবাই করে খেয়ে ফেলি তাহলে সে খুব সমস্যায় পড়ে যাবে এবং তার জীবন যাপন করা অসম্ভব হয়ে যাবে। তার থেকে চলো সবচেয়ে ভালো হয় আমরা সবাই মিলে আমাদের লোকাল এমপির কাছে গিয়ে এই পরিস্থিতির কথা খুলে বলি এবং সাহায্য প্রার্থনা করি।

তার আগেকার কথা শুনে সবাই চিনতা ভাবনা করে দেখল যে সে ঠিকই বলছে এবং সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল যে তারা সবাই এই এলাকার এমপির কাছে যাবে এবং সাহায্য চাইবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সবাই এমপি-র উদ্দেশ্যে রওনা দিল এবং আব্দুল্লাহ তার গাধার পিঠে সকলের যে ব্যাগ এবং ছিল সেগুলো চাপিয়ে দিয়ে তাদেরকে সাহায্য করছিল আর সেই সাথে তাদেরকে এই কাজে উৎসাহ জোগাচ্ছিল। এমনকি পথিমধ্যে আব্দুল্লাহ একটি হরিণ শিকার করে তাদের ভোজের ব্যবস্থাও করেছিল।

আরোঃ Tree without Roots Bangla (বাংলা সামারি) Summary

কিন্তু হঠাৎ করে আব্দুল্লাহর ভাই জোসেফ এই জার্নির শেষের দিকে প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে পড়ল। তখন সবাই শহরের বিভিন্ন নামিদামি ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীদের কাছে গেল সাহায্যের জন্য যাতে জোসেফের চিকিৎসা করা যায় কিন্তু কেউ রাজি হলো না। শেষ পর্যন্ত একজন বিজনেসম্যান জোসেফ এর চিকিৎসা করাতে রাজি হল কিন্তু শর্ত হলো ওয়ান যাকে তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। যাইহোক শেষ পর্যন্ত ওয়ান যার সাথে যৌন সম্পর্কের বিনিময়ে জোসেফের চিকিৎসা সম্পন্ন হল এবং তারা এমপির অফিসে গিয়ে পৌঁছালো। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত গিয়ে দেখল যে এমপি তার অফিসে নেই বরং তাদেরকে আগামীকাল আসার কথা বলা হল।

এমপির সাথে সাক্ষাৎ

পরের দিন সবাই এমপির সাথে সাক্ষাৎ করতে গেল এবং তাদের দুর্বিসহ অবস্থার কথা এমপিকে বর্ণনা করে শোনালো। এমপি যাতে তাদেরকে সাহায্য করে এজন্য তারা তাদের আঞ্চলিক ভাষায় একটি গান রচনা করে এমপিকে উপহার দিল কিন্তু এমপি তাদের এই সমস্যাটিকে আমলে না নিয়ে বরং তাদের কাছ থেকেই চাঁদা দাবি করল। এতে করে তারা সবাই ক্ষিপ্ত হয়ে এমপির সাথে প্রচন্ড খারাপ ব্যবহার করল। তখন এমপি তাদের সবাইকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে জেলে পাঠিয়ে দিল। পরবর্তীতে এক আইনজীবীর সহায়তা নিয়ে তারা সবাই জেল থেকে ছাড়া পেল। কিন্তু জেলে যাওয়ার ফলে দেশে-বিদেশি বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে সারা পৃথিবীব্যাপী এই খবর ছড়িয়ে গেল যে ইলোম রোগে দুর্বিষহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে এবং এখানে প্রচন্ড খাদ্যাভাব চলছে। তখন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা এসে তাদের এখানে সাহায্য করতে লাগলো। 

শহর থেকে ফিরে আসা এবং বৃষ্টি

তারা যখন শহর থেকে ফিরে পুনরায় ইলমরোগে চলে আসলো তখন প্রচন্ড বৃষ্টি হলো পুরো এলাকায় জুড়ে। এই বৃষ্টিতে আনন্দিত হয়ে গ্রামের সবাই একটি পার্টির আয়োজন করল এবং তারা সেখানে এক ধরনের মদ পান করে চেতনা হারালো আর ইচ্ছামত আনন্দ উল্লাস করল। চেতনা হারিয়ে কারেগা একটি গোপন তথ্য প্রকাশ করল যে মুনিরার যে ছোট বোন রয়েছে মুকামি সে তার গার্লফ্রেন্ড। এখানে একটি ঘটন রয়েছে যে মনিরার যে বোন ছিল তার নাম হচ্ছে মুখামি। মুকামি আত্মহত্যা করেছিল কারণ তার বাবা তার প্রেমিককে মেনে নেয়নি। কারণ তার বাবা জানতে পেরেছিল যে সে যার সাথে প্রেম করে তার বড় ভাই একজন মৌ মৌ এর যোদ্ধা ছিল। আর মোকামির বাবা ছিল এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে।

 কারেগার চাকরি চলে যাওয়া

মুনিরা যখন এ ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারলো তখন সে রেগে গেল এবং মনে মনে ভাবল যে সে যখন ওয়ান যা কে ভালবেসেছিল তখন ওয়ানযা কারেগা এর সাথে সম্পর্কে লিপ্ত ছিল। তাই সে চিন্তা করল যে কারেগা কে সে স্কুল থেকে বের করে দেবে। যদিও ওয়ানজা তাকে গিয়ে অনেক অনুরোধ বিনিরোধ করেছিল যাতে কারেগা কে স্কুল থেকে বের না করে দেওয়া হয় কিন্তু মুনিরা কোন কথা না শুনে একসময় তাকে চাকরি থেকে বিচ্যুত করল। 

ইলমরোগ এর পরিবর্তন

পরে ওয়ান যা ব্যবসার দিকে মনোযোগ দিল এবং আব্দুল্লাহর দোকানে তার জীবন যাপন ভালোভাবেই কেটে যাচ্ছিল। এরমধ্যে আবদুল্লার গাধা যেখানে বাধা থাকত সেখানে হঠাৎ করে একদিন একটা প্লেন ক্রাশ করে এবং সেই গাধা মারা যায়। তবে আব্দুল্লাহ তার তার দোকানের ব্যবসায় প্রসার লাভ করে কারণ তার দোকানের যে মদ বিক্রি হতো সেই সুখ্যাতি সারা কে নিয়ে দূরে ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রচুর বিক্রি বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে একটি বড় পরিবর্তন সংঘটিত হয় ইলমরোগ পল্লী এলাকার ভেতর দিয়ে। শহর থেকে একটি রাস্তা এই পল্লী এলাকার ভেতর দিয়ে চলে যায় যা এই এলাকার চেহারা পুরো পাল্টে দেয়। এই রাস্তার নাম বলা হয় trance আফ্রিকান রোড। এর ফলে দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানি এখানে এসে তাদের অফিস করতে থাকে এবং বড় বড় বিল্ডিং উঠতে থাকে। এর ফলে আব্দুল্লাহ র দোকান ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং সেখানে অন্যান্য বড় কর্পোরেটদের জায়গা করে দেওয়া হয়। 

ওয়ানযা এর বেশ্যাবৃত্তি

পরে ওয়ানযা একটি বথেল খুলে সেখানে তার শরীর বিক্রি করা শুরু করে অর্থাৎ বেশ্যাবৃত্তি শুরু করে। ওয়ান যা উপন্যাসের ভেতরে বলে যে তুমি যদি এই মডেল কেনিয়ায় টিকে থাকতে চাও তাহলে তোমাকে কাউকে খেতে হবে অন্যথায় অন্যরা তোমাকে খেয়ে নেবে। এখানে খাওয়া বলতে আসলে সেই খাওয়া বোঝানো হয়নি বরং এখানে মডার্ন কেনিয়ায় জীবনের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার কথা বলা হয়েছে। এই অবস্থায় মুনিরা চাইছিল যে ওয়ান যা এর সাথে মিলিত হতে কিন্তু অন্যদিকে কারেগা একই চিন্তাভাবনার মধ্যে ছিল। কিন্তু ওয়ান যা আব্দুল্লাহকে নিজের করে পেতে চাইছিল।

আরোঃ God of Small Things Bangla Summary

এই প্রস্টিটিউট থাকা কালে তার বুথেলে অনেক নামিদামি লোকজন যাতায়াত করত যাদের মধ্যে তার বাবার বন্ধু যার সাথে সে প্রেম করেছিল সেও ছিল এবং নামকরা বিভিন্ন কোম্পানির লোকজন আসতো। তাই সে চাইলেই এই প্রস্টিটিউশন থেকে বের হয়ে আসতে পারছিল না যার কারণে সে একটি পরিকল্পনা করল। শুরুতে যে তিনজনের অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার কথা বলা হয়েছে সেই তিনজনকে একই দিনে ডাকলো এবং তাদের মধ্যে একজনকে ফ্রাইং প্যান দিয়ে আঘাত করে হত্যা করল। তারপর ভেতর থেকে বের হয়ে যখন রাস্তায় এসে আব্দুল্লাহ্ জন্য অপেক্ষা করছিল তখন মুনিরা তার বোথেলে আগুন লাগিয়ে দিল। কারণ সে অনেক চেষ্টা করেও ওয়ানজাকে নিজের করে পাচ্ছিল না তাই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তীতে দেখা গেল যে মুনিরা কে শাস্তি দেওয়া হয়েছে এবং ওয়ান যা তার মায়ের সাথে মিলিত হয়েছে। সে তার মাকে গিয়ে বললো যে তার গর্ভে আব্দুল্লাহর সন্তান ধারণ করছে এবং পাশাপাশি অন্যান্য যে চরিত্রগুলো ছিল তারা তাদের নিজেদের মতো জীবন যাপন করতে থাকলো। আর এভাবেই এই উপন্যাসটির সমাপ্তি ঘটলো।  

Ruhul Amin Robin
Ruhul Amin Robin
Hey, This is Ruhul Amin, B.A & M.A in English Literature from National University. I am working on English literature and career planning.

2 COMMENTS

  1. আপনার সামারী পড়েই সব পরীক্ষার প্রিপারেশন নিলাম,,,,,আর আজ শেষ পরিক্ষা। ধন্যবাদ সহজ ভাষায় সমারী লেখার জন্য। অনেক উপকৃত হয়েছি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক