Preface to the Lyrical Ballads Bangla Summary
Key Facts :
- Full Title: Preface to the Lyrical Ballads
- Author: William Wordsworth (1770 –1850)
- When Written: 1800-1802
- Where Written: Grasmere, England
- When Published: 1800 (2nd ed.), 1802 (3rd ed.)
- Literary Period: Romantic
- Genre: Essay, Manifesto
- Antagonist: Late-Neoclassical writers
- Point of View: First Person
Themes of Preface to Lyrical Ballads
- Romanticism vs. Neoclassicism
- Ordinary Life and Everyday Language
- Poetry and Emotions
- Poetry, Nature, and Humanity
Characters of Preface to Lyrical Ballads
- William Wordsworth
- Samuel Taylor Coleridge
- Late-Neoclassical Writers
- The Peasantry
- Cosmopolitan Readers
Bangla Summary: আজকে আমরা আলোচনা করব Preface to Lyrical Ballads নিয়ে। আলোচনা শুরু করার পূর্বে চলো আমরা জেনে আসি What is Preface? Preface হচ্ছে মূলত একটি introduction অর্থাৎ কোন সাহিত্য লেখার পূর্বে ওই সাহিত্য সম্পর্কে যে ভূমিকা দেয়া হয় সেটাই হচ্ছে মূলত Preface। Preface এ লেখক তার লেখা সম্পর্কে একটি সামারাইজ করে অর্থাৎ সে কি ধরনের লেখা লিখছে, কাদেরকে নিয়ে লিখছে, কোন থিমের উপরে লিখছে, কোন ভাষায় লিখছে, এই সকল যাবতীয় বিষয় সে প্রিফেসের মধ্যে তুলে ধরে। এবার চলো আমরা লিরিক্যাল ব্যালাড সম্পর্কে কিছু জানি।
আরো পড়ুনঃ Sociolinguistics Bangla Summary
লিরিক্যাল ব্যালাড কি? লিরিক্যাল ব্যালাড হচ্ছে উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ এবং Samuel Taylor Coleridge এর ২৩ টি কবিতার একটি কালেকশন। এখানে এই ২৩ টি কবিতার মধ্যে 19 কবিতা লিখেছিলেন উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ এবংবাঁকি চারটি কবিতা লিখেছিলেন Samuel Taylor Coleridge। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় কবিতা ছিল The Rime of the Ancient Mariner আর এই কবিতা দিয়েই মূলত ডিজিটাল ব্যালাড শুরু করা হয় । লিরিক্যাল ব্যালাড এ দেখানো হয়েছে তারা মূলত এক নতুন ধরনের কবিতা নিয়ে এসেছে। তাদের কবিতার ধারণা কবিতার বিষয়বস্তু সমসাময়িক কবিদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ছিল যার কারণে তাদেরকে অনেক সময় সমালোচিত হতে হয়েছে।
Editions of Lyrical Ballads: Lyrical Ballads এর সর্বমোট চারটি Edition রয়েছে। প্রথম Edition ১৭৯৮ সালে, দ্বিতীয় ১৮০১ সালে, তৃতীয় ১৮০২ সালে, এবং চতুর্থ ১৮০৫ সালে। প্রথম Edition প্রকাশ করার সময় কিন্তু কোন preface যুক্ত করা হয়েছিল না। ১৭৯৮ সালের Lyrical Ballads প্রকাশের মাধ্যমেই কিন্তু ঘোষণা করা হয় রোমান্টিক যুগের শুরু হয়ে গিয়েছে। Lyrical Ballads রোমান্টিক যুগের ঘোষণাপত্র হিসেবে কাজ করে। Lyrical Ballad এর প্রথম প্রকাশে কোন প্রিফেস যুক্ত না করায় পরবর্তী Edition 1800 সালে একটি প্রিফেস যুক্ত করা হয় আর সেখানে বলা হয় এই Lyrical Ballads এ তারা কোন ধরনের লিখা লিখেছে এবং কাদের নিয়ে তারা লেখালেখি করেছেন।
১৭৯৮ সালে যখন তারা Lyrical Ballads প্রকাশ করেছিল তখন তারা কিন্তু সমসাময়িক লেখকদের মতো ভাষা বা শব্দ ব্যবহার করেছিলেন না। তারা একটু অন্য ধরনের শব্দ এবং ভাষা ব্যবহার করেছিলেন। যার কারণে সমসাময়িক অনেক কবি তাদেরকে নানাভাবে সমালোচনা করতে থাকে। আর এই কারণেই ১৮০০ সালে Lyrical Ballads এর সাথে Preface যুক্ত করে দেওয়া হয় এবং Preface এ উল্লেখ করা হয় তারা সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটি লিখা লিখেছে এবং এই লিখাতে তারা সাধারণ মানুষদেরকে নিয়ে লিখেছেন এবং যারা দেশের জন্য মঙ্গল কামনা করেন তাদের জন্য লিখেছেন, দেশপ্রেমিকদের নিয়ে লিখেছেন এবং প্রকৃতি নিয়ে লেখালেখি করেছেন, আরো লেখালেখি করেছেন অতিপ্রাকৃতিক জিনিস নিয়ে দ্যাট মিনস সুপারন্যাচারাল থিংকিং নিয়ে।
আরো পড়ুনঃ Locksley Hall Bangla Summary
ওয়াটসওয়ার্থ এর কবিতার বিষয়বস্তু: ওয়াটসওয়ার্থ কেন এবং কিভাবে তার কবিতার বিষয়বস্তু গুলো বেছে নিয়েছেন এই বিষয়ের ওপর তিনি সবচেয়ে বেশি জোর দেন। তিনি তার লিখাকে সমসাময়িক যুগের সাহিত্যিক এবং অতীত কালের সাহিত্যিকদের লিখা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করতে চেয়েছেন। তিনি মনে করেন প্রকৃত পর্যবেক্ষণ বা ঘটনা উল্লেখ করার পরিবর্তে মানসিক সত্য ও প্রকৃতির প্রতি বিশ্বস্ততা সাধারণ পাঠকদের তাদের নিজস্ব জীবনের প্রতি অন্তদৃষ্টি প্রদানে বেশি অনুপানিত করবে।
তিনি তার লেখার বিষয়বস্তু হিসেবে শহরের মানুষের জীবন ব্যবস্থার পরিবর্তে গ্রামীণ জীবন ব্যবস্থা কে তুলে ধরেছেন। ওয়াটসওয়ার্থ বলেন, রোমান্টিক কবিতার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সাধারণ জীবন থেকে ঘটনা ও অবস্থা নির্বাচন করা এবং সেগুলোকে সাধারণ মানুষের ব্যবহার উপযোগী করে তোলা। আর সেগুলো হতে পারে কল্পনাওফিক বা বাস্তব। তাই তিনি তার কবিতার বিষয়বস্তু হিসেবে সাধারণ গ্রামীণ জীবন পছন্দ করেন । তার কবিতাগুলতে আবেগের বিষয়টা লক্ষ্য করা যায় । তাছাড়া গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মনে অহংকার কম থাকে এবং তারা সহজ সরল মনের অধিকারী হয়।
কবিতার বৈশিষ্ট্য এবং গুণাবলী: ওয়ার্ডসওয়ার্থ বলেন কবিতার মধ্যে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য থাকবে। কবিতা হতে হবে স্বতঃস্ফূর্ত এবং সহজ সাবলীল ভাষায় যেগুলো পাঠকরা পড়া মাত্রই যেন বুঝতে পারে। তিনি বলেন কবিতা হবে “spontaneous overflow of powerful feelings;” অর্থাৎ কবিতা লেখার সময় অবশ্যই সে বিষয়ে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। সাপোজ মনের মধ্যে একটা চিন্তা চেতনা আসলো অথবা একটি সুন্দর জিনিস দেখার সাথে সাথে সেই জিনিসটি সম্পর্কে সাধারণ অবজারভেশন থেকে কবিতা লিখলে সেই কবিতা কিন্তু পারফেক্ট কবিতা হলো না। কারণ কবিতা লিখার জন্য বেশ কিছু ধাপ পার করতে হয়।
আর যদি এই ধাপগুলো পার করে কবিতা লিখা যায় তাহলে সেই কবিতা হবে স্বতঃস্ফূর্ত এবং সহজ সাবলীল যা পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে। ওয়ার্ডসওয়ার্থ কবিতা লিখার ক্ষেত্রে কঠিন ভাষা ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন কারণ কঠিন ভাষা ব্যবহার করলে কবিতা সাধারণ মানুষদের বুঝতে অসুবিধা হয়। তিনি মূলত কবিতাতে মিটারের ব্যবহার করতে বলেছেন কারণ মিটারের ব্যবহার করলে ছন্দের মিল থাকবে এবং কবিতা বুঝতে পাঠকদের আরো সুবিধা হবে। সর্বোপরি তিনি বলতে চেয়েছেন বা বুঝিয়েছেন কবিতার ভাষা হবে সহজ সাবলীল এবং থিংকিং টা হবে অনেক গভীর।
কবিতাকে গদ্যের চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া: ওয়ার্ডসওয়ার্থ কবিতাকে গদ্যের চেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। তিনি মূলত বুঝিয়েছেন গদ্যের চেয়ে কবিতা পাঠকদের বেশি আনন্দিত করে। পাঠকরা যদি গদ্য একবার পড়ে তাহলে তারা কবিতা অনেকবার পড়বে কারণ কবিতা পাঠকদের মনে আনন্দের সৃষ্টি করে এবং তাদেরকে কবিতার প্রকৃতির সাথে সম্পৃক্ত করে দেয় অর্থাৎ তারা নিজেদেরকে কবিতার মধ্যেই খুঁজে পায়। কারণ কবিতাতে রয়েছে মিটার এবং রাইম এর ব্যবহার যেগুলো কবিতাকে সারগর্ভপূর্ণ করে তুলে।
আরো পড়ুনঃ Tithonus Bangla Summary
ওয়ার্ডসওয়ার্থ এখানে বিজ্ঞানের কথা বলেছেন। তিনি বলেন কবিতা বিজ্ঞানের চেয়ে অনেক উপরে। কারণ তিনি বুঝিয়েছেন একজন বিজ্ঞানী যখন কোন একটি জিনিস আবিষ্কার করে তখন তার আবিষ্কারের তিনি যে আনন্দ সেই আনন্দটা কিন্তু শুধু তার মধ্যেই থাকে। কিন্তু একজন কবি যখন একটা কবিতা লিখেন তখন কবিতা লিখে সে যে আনন্দ পায় যখন একজন পাঠক তার কবিতাটা পড়ে সেও কিন্তু সেই একই আনন্দ পায়। যার কারণে তিনি বলেছেন কবিতা বিজ্ঞানের চেয়ে অনেক উপরে।
Theory of Poetry: ওয়ার্ডসওয়ার্থ কবিতা লিখার জন্য চারটি থিওরির কথা বলেছেন। একটি সার্থক কবিতা লেখার জন্য একজন কবি কে অবশ্যই এই চারটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে এবং এই চারটি ধাপ পার করে যদি কেউ কোন কবিতা লিখে তাহলে অবশ্যই সেই কবিতাটি একটি সার্থক কবিতা হবে।
- 1. Observation:সর্বপ্রথমে কবিতা লিখার ক্ষেত্রে কোন একটি বিষয় সম্পর্কে অবজারভ করতে হবে। সম্পূর্ণ অবজারভেশন শেষ করার পরে দ্বিতীয় ধাপে যেতে হবে।
- 2. Recollecting:বিষয়টি সম্পর্কে অবজারভেশন শেষ করে সে বিষয়টি সম্পর্কে আবার বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। বিভিন্ন তথ্য কালেক্ট করার পরে তৃতীয় ধাপে যেতে হবে।
- 3. Filtering:এই ধাপে কোন বিষয়গুলো রাখা যাবে এবং কোন বিষয়গুলো বাদ দিতে হবে সেটা দেখতে হবে। অর্থাৎ সুন্দরভাবে সিলেক্ট করতে হবে কোন বিষয়গুলো কবিতা লিখার জন্য সিলেক্ট করলে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য পাবে। এবং পাঠকদের আনন্দ প্রদান করবে।
- 4. Creation of Poetry:এই ধাপে কবিতা লিখতে হবে। তাহলে এই চারটি ধাপ যদি আপনি সুন্দরভাবে পার করতে পারেন তাহলে কবিতাটি হবে একটি সার্থক কবিতা।
Helpful