Question: How does destiny work in Riders to the Sea? Or, Role of Fate in Riders to the Sea.
“Riders to the Sea” John Millington Synge-এর একটি নাটক যা মানুষের জীবনের উপর ভাগ্য এবং এর ক্ষমতার বিষয়বস্তু তুলে ধরে। “Riders to the Sea”-তে ভাগ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটা দেখায় যে জীবনের কিছু জিনিস আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চরিত্রগুলি, বিশেষত Maurya, বিশ্বাস করে যে ভাগ্য তাদের জন্য যা পরিকল্পনা করেছে তা তারা পরিবর্তন করতে পারবেনা। এই নাটকটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে কখনও কখনও, আমরা আমাদের জীবনের দিক নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না, যেমন Maurya শক্তিশালী সমুদ্রের মুখোমুখি হয়।
ভাগ্য নির্ধারিত মৃত্যু: সমস্ত নাটক জুড়েই চরিত্রগুলো ভাগ্যের ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত। মারিয়া বুঝতে পারেন তার ছেলেদের ভাগ্যে রয়েছে সমুদ্রের ডুবে মারা যাওয়া। তার স্বামী ও পাঁচ সন্তান সমুদ্রের ডুবে মারা গেছে। তিনি এটাই বিশ্বাস করেন যে তার একমাত্র অবশিষ্ট ছেলে বার্টলিও সমুদ্রে মারা যাবে, এটাই তার ভাগ্যের লিখন। তিনি বার্টলিকে আটকানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করলেও সে সমুদ্রে বেরিয়ে পড়ে। মারিয়া বুঝতে পারে তার ছেলে আর ফিরবে না।
আরো পড়ুনঃ Would You Consider Oedipus Rex as a Tragedy of Fate? (বাংলায়)
“সে এখন চলে গেছে, ঈশ্বর আমাদের রক্ষা করুন, এবং আমরা তাকে আর দেখতে পাব না”
ভাগ্য মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে: এই নাটকে ভাগ্যকে এমন একটি শক্তি হিসেবে দেখানো হয়েছে যা মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে। চরিত্রগুলো ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে অক্ষম, যতই চেষ্টা করুক না কেন। মারিয়া তার সন্তানদের সমুদ্রে যাওয়া থেকে আটকাতে ব্যর্থ হন। তিনি সমুদ্রের কাছে অসহায়। একইভাবে বার্টলিও তার ভাগ্যের লিখন কে খন্ডাতে পারে না। সে সমুদ্র অতিক্রম করে মেইনল্যান্ডে যাওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু নির্মম ভাগ্যের শিকার হয়ে মারা যায়।
“রাতের বেলা চাঁদের বিপরীতে তারা দেখা গেল” (এটি একটি কুসংস্কার । রাতে যদি চাঁদের বিপরীতে তারা উঠে তাহলে বুঝতে হবে এটি বিপদের সংকেত দিচ্ছে)
অনিবার্য ভাগ্য: নাটকের সকল চরিত্রই ভাগ্যকে অনিবার্য হিসেবে মেনে নেয়। বিশেষ করে মারিয়া বিশ্বাস করেন যে ভাগ্য অনিবার্য। তিনি বিশ্বাস করেন যে মৃত্যু ভাগ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই চিরন্তন সত্য মৃত্যু থেকে কেউই পরিত্রাণ পায় না।
“কোনও মানুষ চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে না,
এবং আমাদের অবশ্যই সন্তুষ্ট হতে হবে।”
সমুদ্র শক্তিশালী ভাগ্যের প্রতীক: এই নাটকে, সমুদ্র নিয়তির শক্তিকে প্রকাশ করে এবং দ্বীপবাসীদের জীবনকে নির্দেশ করে। এটি এমন একটি শক্তি যা সুন্দর এবং মারাত্মক উভয়ই। কোন মানুষ তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সমুদ্র জীবিকার উৎস এবং ধ্বংসের উৎস উভয়ই। এর উত্তাল তরঙ্গগুলি Maurya এর রুক্ষ যাত্রাকে প্রতিফলিত করে, মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরের শক্তিগুলির একটি অনুস্মারক। তাদের অসহায়ত্ব সম্পর্কে সচেতন, গ্রামবাসীরা কেবল তাদের প্রিয়জনদের যাত্রা করার সময় দেখতে পারে। তারা প্রার্থনা করেন যে নিয়তি এবার তাদের রেহাই দেবে। তবুও, সমুদ্র অবিশ্রান্ত থাকে। এটি দেবতাদের দ্বারা দাবি করা একটি অনিবার্য বলি হিসাবে জীবন দাবি করে। এটি নিয়তির শক্তি এবং মানব জীবনের ভঙ্গুরতার একটি অনুস্মারক।
আরো পড়ুনঃ Evaluate ‘Oedipus Rex’ as a Classical Tragedy (বাংলায়)
ক্ষতির চক্র: ভাগ্যকে ক্ষতি এবং দুঃখের চক্র হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে। চরিত্রগুলি বারবার ট্র্যাজেডির অভিজ্ঞতা লাভ করে যেহেতু তারা পরিবারের সদস্যদের সমুদ্রে হারায়। এই চক্রাকার প্রকৃতি এই ধারণাটিকে শক্তিশালী করে যে ভাগ্য অনিবার্য এবং চরিত্রগুলিকে দুঃখের প্যাটার্নে আটকে রাখে। এটি হতাশার অনুভূতি তৈরি করে। এটা জোর দেয় কিভাবে ভাগ্য এই গ্রামবাসীদের কোন অবকাশ বা করুণা দেয় না।
সমাপ্তিতে, “Riders to the Sea”-এ ভাগ্যকে এমন একটি শক্তি হিসাবে দেখানো হয়েছে যা কেউ পরিবর্তন করতে পারে না। চরিত্রগুলো, বিশেষ করে Maurya, বিশ্বাস করে যে ভাগ্যে যা আছে তা তারা এড়াতে পারে না। গল্পের সমুদ্র এই শক্তিশালী নিয়তির প্রতিনিধিত্ব করে (যা দেয় এবং নিয়ে যায়)। এই নাটকটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে জীবনের গতিপথ কখনও কখনও আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।