Song of Myself Bangla Summary (বাংলায়)
আজকে আমরা SONG OF MYSELF নিয়ে আলোচনা করব। SONG OF MYSELF কবিতাটি লিখেছেন WALT WHITMAN। এই কবিতার নাম SONG OF MYSELF হলেও ১৮৮১ সালের আগে কিন্তু অন্য নামে প্রকাশিত হয়ে আসছিল। তখন এই কবিতার নাম ছিল Poem of Walt Whitman, an american।
পরে ১৮৮১ সালের সংস্করণে SONG OF MYSELF শিরোনামে কবিতাটি প্রকাশিত হয়। পূর্ববর্তী নামকরণের অবশ্য একটা কারণ ছিল। কারণ কবিতাটিতে WALT WHITMAN আই শব্দটি বারবার ব্যবহার করেছেন। এখানে আই বলতে মূলত কবি প্রত্যক্ষভাবে নিজেকে বোঝালেও শব্দটি পরোক্ষভাবে সকল আমেরিকাদের বুঝিয়েছিল।
আরো পড়ুন: In Praise of Limestone Bangla Summary (বাংলায়)
অর্থাৎ তিনি যেটা বলছেন সেটা মূলত সকল আমেরিকানরাই বলছে আবার তিনি যেটা উদযাপন করছেন ও ভাবছেন সেটা সকল আমেরিকান রায়ে ভাবছে। তার বলা কথা এবং তার চিন্তা ভাবনা গুলো আমেরিকানদের এমনকি সারা পৃথিবীর মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে। কারণ তিনি মনে করেন সমগ্র পৃথিবীর মানুষের শরীরে যে রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে তা মূলত একই এটম বা অণু থেকে সৃষ্টি হয়েছে।
৩৭ বছর বয়সী এই কবি মনে করেন যে তার সুঠামদেহ এবং তার শরীরে চলমান রক্তের প্রবাহ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলমান থাকবে। মূলত এখানে তিনি তার নিজের জীবনের তার নিজের শরীরের এবং তার নিজের জয় গান গেয়েছেন।
এই কবিতায় একটি ঘরের কথা বলা হয়েছে যে ঘরের মধ্যে একটি সেলফ এ সুগন্ধি রাখা হয়েছে যা তিনি নিজের অজান্তেই গ্রহণ করছেন। কিন্তু কবি ঘরের ভেতরের এই সুগন্ধি গ্রহণ করতে চান না বরং তিনি অনেক দূরে নদীর ধারে বন জঙ্গলে যেতে চান যেখানে তিনি প্রকৃতির সাথে মিশে যেতে চান।
তিনি চান প্রকৃতিকে উপভোগ করতে এবং প্রকৃতির কথা শুনতে এবং প্রকৃতির কথা বুঝতে। সেখানে অনেক মানুষ কথা বলছে কিন্তু কবি নীরব হয়ে রয়ে শুধু তাদের কথা শুনছেন। তার মনে অতীত এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নেই কোন চিন্তা। তিনি শুধু ভাবছেন বর্তমানকে নিয়ে এবং বর্তমান থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতা কে নিয়ে। তিনি অতীত এবং ভবিষ্যতের কথা ভুলে গিয়ে প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে প্রকৃতির নতুন পুরাতন সবকিছু সম্পর্কে জানতে চান।
পৃথিবীর বুকে কাটানো প্রতিটি দিন এবং প্রতিটি আবিষ্কার এবং চলমান সমাজকে তিনি লুকিয়ে থেকে অবলোকন করছেন আর বুঝতে চেষ্টা করছেন যে কি চলছে এই পৃথিবীতে।
আরো পড়ুন: Museum of Fine arts Bangla Summary (বাংলায়)
পরবর্তীতে কবি শরীর এবং মনের কথা বলেছেন যেখানে তিনি শরীর এবং মনকে পবিত্র বলে উল্লেখ করেছেন। প্রকৃতির সবুজ ঘাসের ওপর দিয়ে শরীরের পথ চলার সাথে সাথে তিনি তার আত্মাকে আমন্ত্রণ করছেন তার সাথে চলার জন্য। একই সাথে শরীর ও আত্মার এই চলমান জার্নির জন্য তিনি নিজের ভেতরে যে প্রশান্তি লাভ করছেন সেটা সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত প্রশান্তি বলে বর্ণনা করেছেন।
কবিতায় একটি কাহিনীতে কবি বলেছেন যে একদিন এক বালক তার হাতে কিছু ঘাস নিয়ে তার কাছে এসেছিলেন এবং প্রশ্ন করেছিলেন যে এগুলো আসলে কি?
শুরুতে তিনি কোন উত্তর দিতে না পারলেও পরবর্তীতে বলেন যে এটা হল সৃষ্টিকর্তার রুমাল, এছাড়াও তিনি এগুলোকে ফ্ল্যাগ অফ ডিসপোজিশন বলেও সম্মোধন করেন। পরবর্তীতে তিনি আরো বলেন যে এই ঘাস গুলো হল পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয়া সমগ্র শিশুদের প্রতিচ্ছবি অথবা পৃথিবীর সমস্ত মানুষদের প্রতিচ্ছবি। আবার এটাও হতে পারে যে ঘাসগুলো পৃথিবীর বুকে জীবিত সকল যুবকদের বুকের ভেতর থেকে ফুটে ওঠা এক কোমল বস্তু, আবার ঘাসগুলো হতে পারে বৃদ্ধাশ্রম এর সেই বৃদ্ধার মাথার কোমল চুল অথবা সেই বৃদ্ধ লোকটির কোমল দাড়ি থেকে ফুটে ওঠা এক আশ্চর্য জিনিস।
পরবর্তীতে তিনি আরেকটি কাহিনী বর্ণনা করেন যেখানে কবি বলেছেন যে একটি নদীতে ২৮ জন পুরুষ একই সাথে গোসল করছিল এবং এক যুবতী নারী নদীর পাশের একটি ঘর থেকে জানালা দিয়ে তাদেরকে দেখছিল। যুবকদের সুঠাম দেহের হাত নাড়ানো সাঁতার দেখে যুবতীর মনে প্রশান্তির হাওয়া বয়ে যাচ্ছিল এবং সে মনে মনে সেই যুবকদের সাথে নিজেকে সাথে নিয়ে নদীর ভেতরে ফেলে দিচ্ছিল। সেই যুবতী নারীর হাত যেন যুবকদের কাঁধের উপর দিয়ে বয়ে গেল কিন্তু যুবকেরা কোন কিছুই বুঝতে পারল না। নদীর ভেতরে উথাল মাতাল করে সাঁতার কাটছিল 28 জন যুবক এবং একজন যুবতী নারী কিন্তু সেই যুবতী নারীকে যুবকেরা বুঝতেই পারল না।
এছাড়াও কবিতাটিতে কবি বর্ণনা করেছেন একজন কসাই ছেলের চাকু ধার দেওয়ার প্রতিচ্ছবি, একজন কামারের নোংরা জিনিসকে আগুনে পুড়িয়ে ধারালো ও চকচকে করার ছবি। পাশাপাশি আরও দেখানো হয়েছে কৃষকের মাঠে রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করার চিত্র এবং যন্ত্রপাতি নিয়ে পৃথিবীর মানুষেরা কিভাবে কাজ করছে সেই কল্পনা চিত্র।
আরো পড়ুন: Petition Bangla Summary (বাংলায়)
WALT WHITMANর মতে সমগ্র পৃথিবীর সমগ্র প্রকৃতির পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা প্রত্যেকটি উপাদান নিয়ে তার এই কবিতা তিনি লিখেছেন। আর এ কারণেই কামার থেকে শুরু করে সকল পেশাজীবীর মানুষের কথায় তিনি তার কবিতায় উল্লেখ করেছেন।
কবি নিজেকে কখনো যুবক কখনো বৃদ্ধ, কখনো মাতৃসুলভ কখনো পিতৃসুলভ, আবার কখনো খুব জ্ঞানী এবং কখনো খুব বোকা হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে কবিতায় তার নিজের কথা বলা হলেও এখানে তিনি নিজে শুধু নিজে নন বরং তিনি নিজেই সমগ্র আমেরিকার প্রতিচ্ছবি।
কারণ এই কবিতায় তিনি যা বর্ণনা করছেন তিনি যা ভাবছেন এই সব কিছুই শুধু তার নিজের চিন্তা নয় বরং আমেরিকায় বসবাসকারী প্রত্যেকটি মানুষের চিন্তা এবং শুধু আমেরিকায় নয় বরং এই পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রত্যেকটি মানুষের চিন্তা। অর্থাৎ তিনি পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষের প্রতিচ্ছবি হিসেবে এই কবিতায় নিজেকে উপস্থাপন করেছেন।
SONG OF MYSELF কবিতায় যে সকল সিম্বল ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো হল:
- আই – আমরা সামারের মধ্যে জেনেছি যে আই বলতে কবি মূলত এখানে নিজেকে বোঝার নিয়ে বরং আমেরিকা এবং পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষকে বুঝিয়েছেন।
- গ্রাস – গ্রাস বা ঘাস কে কবি অপটিমেস্টিক ন্যাচার হিসেবে তুলে ধরেছেন যাকে তিনি ঈশ্বরের রুমাল হিসেবে নামকরণ করেন।
- বডি – বডি বা শরীর বলতে কবি এই কবিতায় শারীরিক যে উৎফুল্লতা বা আনন্দ উল্লাস সেটাকে বুঝিয়েছেন এবং সৌল বা আত্মা বলতে বুঝিয়েছেন স্পিরিচুয়ালিটি কে।
- জার্নি – জার্নি এবার ভ্রমণ বলতে বোঝানো হয়েছে এই পৃথিবীতে কবি যে বেঁচে আছেন এবং তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বেঁচে থাকবেন সেটাকে। অর্থাৎ পৃথিবীর কেউ কবির এই ভ্রমণ থামাতে পারবে না।
Great work brother. It helps us to prepare ourselves in comparably sort-time.
Moreover, your writing style is so smooth and easy that we have to do a little work to learn them.
Zajhakallah Khoyraan.
thanks
Great dear…. It is so helpful for us. May Allah bless you.
I’m from Ananda Mohan College, Mymensingh.
Thanks brother
The poem of Song of myself is a philosophical and psychological poem.Walt Whitman described natural and human activities and He said human mind and body is secred or pure. He represented humanbeings what they think and do also.He suggested to hummanbeings to filter their soul or mind.