Tess of the d’Urbervilles Bangla Summary and Key information:
- Author and Life duration: Thomas Hardy (1840-1928)
- Published Date: Serialized First published in 1891 from The Graphic magazine. Later published as a complete novel in 1892.
- Genre: Tess of the d’Urbervilles is a novel. It can be categorized as both a tragedy and a Victorian novel.
- Narration Perspective: The novel is narrated from a third-person perspective.
- Time Setting: Late 19th century, specifically in the 1880s.
- Place Setting: Wessex in southwest England.
Themes of Tess of the d’Urbervilles
Social class and inequality: Thomas Hardy’s Tess of the d’Urbervilles explores the harsh consequences of social class and gender in Victorian England. Tess, a poor and vulnerable woman, becomes a victim of society’s prejudices and patriarchal values, leading to her tragic downfall. The novel highlights the injustices and inequalities of the time,
The conflict between nature and civilization: The novel explores the tension between the natural world and industrialization, with Tess representing the purity of nature and the harshness of modernity threatening to destroy it.
Sexuality: Tess’s sexuality is a central theme as she faces the consequences of societal expectations and double standards.
Religion and spirituality: Religion plays a role in the characters’ beliefs and actions, particularly in relation to sin and redemption. Spirituality explores the conflict between traditional religious beliefs and personal morality.
Sexual Morality and gender roles: The novel challenges traditional gender roles and expectations placed on women in Victorian society.
Modernization and industrialization: The changing world of Victorian England is reflected in the novel as traditional rural life is threatened by industrialization.
Innocence and corruption: The theme of Innocence and corruption is related to the protagonist, Tess, who is portrayed as a pure and innocent young woman but is corrupted by societal norms and her own experiences. The novel describes how innocence is destroyed by an immoral, corrupted person.
Love and relationships: The novel deals with the complexities of love and relationships between men and women.
Characters Tess of the d’Urbervilles
Tess Durbeyfield: The protagonist of the novel. She is a beautiful, innocent young woman. She suffers from the result of others’ actions around her. She is a strong-willed woman but cannot escape her tragic fate.
Alec d’Urberville: Alec, the antagonist of the novel is a wealthy and manipulative man. He seduces Tess and ruins her life. He is a symbol of the corruption and decay of aristocratic society.
Angel Clare: Angel is a well-educated and idealistic man. He falls in love with Tess and marries her. After marriage, he cannot accept Tess’s past and leaves her.
Joan Durbeyfield: Joan Durbeyfield is Tess’s mother. She is a hardworking and caring woman.
John Durbeyfield: He is Tess’s father who is a lazy and irresponsible, uncaring, self-centered man. He has no concern for his family’s pleasures and well-being.
Mrs. d’Urberville: Mrs. d’Urberville is Alec’s mother. She is a cunning and hypocritical woman who supports Alec’s immoral behavior toward Tess.
Reverend Clare: Reverend Clare is Angel’s father who is a kind and compassionate man. He tries to help Tess but is unable to save her.
Izz Huett: She is a close friend of Tess’s. She is a kind and loyal woman who loves Angel.
Marian: Friend of Tess’s. Marian is a strong and independent woman.
Flintcomb-Ash workers: The group of workers, they are a rough and brutal group.
Tess of the d’Urbervilles Bangla Summary
Tess of the D’Urbervilles উপন্যাসটি শুরু হয়েছে মারলট নামক একটি গ্রামে যেখানে জন তার ঘোড়ার গাড়ির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। জন যে ঘোড়া চালায় সেই ঘোড়াটির নাম হল প্রিন্স। একদিন তিনি ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে বাড়ির দিকে আসছিলেন এবং পথিমধ্যে একজন পাদ্রী যার নাম হচ্ছে ট্রিংহাম তিনি জনকে বলছেন যে তাদের পরিবার বা তাদের পূর্বপুরুষরা D’Urbervilles ফ্যামিলিতে বিলং করে। এটা শুনে জন খুব খুশি হয়ে গেল এবং সে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাড়ির দিকে চলে আসলো। সেই সময়ে ওই এলাকায় মেরি ডে উপলক্ষে মেলার আয়োজন করা হয়েছিল যেখানে সবাই নাচ গান আর খেলাধুলায় মত্ত ছিল।
সেই অনুষ্ঠানে এই উপন্যাসের নায়িকা টেস তার বান্ধবীদের সাথে বেড়াতে গিয়েছিল এবং সেখানে উপন্যাসের নায়ক অ্যাঞ্জেলও উপস্থিত ছিল। সেই মে ডে ডান্সে এঞ্জেলও উপস্থিত ছিল। সেখানে এঞ্জেল টেসকে প্রথমবারের মত দেখে এবং “লাভ এট ফার্স্ট সাইট” হয়ে যায়। নভেলের সামনের দিকে আমরা দেখতে পাই এঞ্জেল ও টেসের আবারো দেখা হয়। টেস যখন বাড়িতে গেল তখন তার মা তাকে বলল যে তার বাবা কাজকর্ম না করে মদ খেয়ে মাতলামি করছে আর কোথায় গিয়ে বসে আছে তার ঠিক নেই।। তাই টেসকে বাড়ি রেখে সে টেসের বাবাকে ডাকতে গেল কিন্তু টেসের বাবা বাড়িতে আসলো না।
পরবর্তীতে টেস তার ভাই আব্রামকে ডাকতে পাঠালেও যখন তার বাবা আসলো না তখন টেস নিজেই গিয়ে তার বাবাকে ডেকে আনলো। টেসের বাবা টেসের মায়ের সাথে আলোচনা করছিল যে সে টেসকে D’Urbervilles পরিবারে পাঠাতে চায় তাদের বংশ পরিচয় দাবী করার জন্য। পরে এই কথাটা যখন টেসকে বলা হলো তখন সে বলল যে সে সেখানে যেতে চায় না বরং তার বাবা-মায়ের সাথেই থাকতে চায়। তো এভাবে উপন্যাসটির সামনের দিকে এগিয়ে চলছিল ঠিক এমন সময় তাদের উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম ঘোড়ার গাড়ির যে ঘোড়াটি ছিল সেটি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেল।
ঘোড়ার গাড়ির যখন অ্যাক্সিডেন্ট হয় তখন টেস নিজেই গাড়িটি চালাচ্ছিল। তাই সে নিজেকেই তার পরিবারের আর্থিক অনটনের জন্য দায়ী ভাবা শুরু করে, এবং সিদ্ধান্ত নেয় যে সে সাহায্যের জন্য তাদের পূর্বপুরুষ D’Urbervilles পরিবারে যাবে। যখন সে ওখানে গিয়ে পৌঁছালো তখন সেখানে এক অন্ধ মহিলাকে দেখতে পেল এবং পরবর্তীতে ওই পরিবারের একজন সদস্য যার নাম অ্যালেক D’Urbervilles তার সাথে পরিচয় হলো।
পরে অ্যালেক টেসকে তাদের পোল্ট্রি ফার্মে একটি চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় এবং যখন টেসকে সে পোল্ট্রি ফার্ম ঘুরে দেখাচ্ছিল তখন সে বিভিন্নভাবে তা নিয়ে শরীরে টাচ করছিল এবং তাকে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করছিল। মোটকথা সে টেসের সাথে একটা সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছিল। পরবর্তীতে টেসকে বারবার প্রস্তাব দিচ্ছিল যেন পোল্ট্রি ফার্মের কাজ বাদ দিয়ে তাদের বাড়িতে কাজের ব্যবস্থা করার জন্য।
এই বিষয়টি টেস তার মায়ের সাথে শেয়ার করেছিল এবং তার মাকে তা নিয়ে বলছিল যে সে বাড়িতে কাজ করতে চায় না। কিন্তু টেসের মা তাকে বোঝাচ্ছিল যে তাদের বংশীয় পদবী দাবি করার অন্যতম একটা সুযোগ তাদের হাতে এসেছে। পরে টেস রাজি হল এবং তাদের যে সাধারণ পোশাক রয়েছে সেটি পড়েই Urbervilles পরিবার তে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হল। কিন্তু এটা দেখে টেসের মা রেগে গেল কারণ সে মনে করে যে টেসকে বংশীয় মর্যাদা দেওয়ার জন্যই তাকে বাড়িতে ডাকা হয়েছে যদিও বাস্তবে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। পরবর্তীতে টেস সুন্দর পোশাক পড়ে অ্যালেকের সাথে পোল্ট্রি ফার্মের দিকে যায় এবং এ সময় অ্যালেক টেসের সাথে বিভিন্নভাবে শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য ইশারা ইঙ্গিত এবং তার শরীরে টাচ করতে থাকে।। যদিও এসব কিছু টেসের ভালো লাগতো না তবুও তাদের পারিবারিক পরিস্থিতি ভেবে টেস নিজের মনের বিরুদ্ধেই এভাবে চলতে থাকলো।
একদিন টেস তাদের এলাকার একটি মেলায় বেড়াতে গিয়েছিল। তো মেলা থেকে ফেরার সময় যে গাড়িতে সে ফিরছিল সেই গাড়িটি নষ্ট হয়ে যায় এবং বাধ্য হয়ে অ্যালেক এর গাড়িতে করে আসতে হয়। অ্যালেক সুযোগ পেয়ে টেসকে জঙ্গলের ভেতরে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাকে ফেলে রেখে অন্য দিকে চলে যায়। এই সময় টেস একাকী বোধ করতে থাকে এবং সেখানে ঘুমিয়ে পড়ে। পরবর্তীতে অ্যালেক তার কাছে ফিরে এসে তাকে রেপ করে। টেস যখন এই ঘটনা বুঝতে পারে তখন সে একেবারে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে এবং সে তার বাড়িতে এসে ঘর থেকে কোনভাবেই বের হতে চায় না।
এর কিছুদিন পর গর্ভবতী হওয়ার কারণে সে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেয় এবং বাচ্চা প্রসব করে। পুত্র সন্তানটির নাম দেয় Sorrow। এই নাম দেওয়ার একটা সিগনিফিকেন্স রয়েছে যেটা দ্বারা বোঝায় যে টেসের জীবনটা দুঃখ-দুর্দশায় ভারাক্রান্ত। পরে যখন তার সন্তান মারা যায় তখন সে গির্জার একটা নির্দিষ্ট জায়গায় তাকে কবর দিয়ে দেয় এবং পরবর্তীতে একটা ডেইরি ফার্মে কাজ নেয়। এই ফার্মের নাম ছিল টলবোথিস।
এখানে কাজ করতে করতে টেসের সাথে পরিচয় হয় এঞ্জেল ক্লেয়ার নামক এক ব্যক্তির। টেস অনেক ভালো মনের এবং শান্তশিষ্ট একজন মহিলা ছিল যেটা দেখে এঞ্জেল তাকে পিওর একটা মহিলা হিসেবে মনে করত। পাশাপাশি টেসকে এঞ্জেল ভালোবেসেছিল কিন্তু টেস তার ডাকে কোনভাবেই সাড়া দিচ্ছিল না। কারণ এঞ্জেল টেসের সম্পর্কে না জানলেও টেস নিজেই তার অতীত সম্পর্কে এবং তার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ভালোভাবেই জ্ঞাত। এঞ্জেল মূলত এই ফার্মে কাজ করছিল ফার্মিং কাজ শেখার উদ্দেশ্যে যার মাধ্যমে পরবর্তীতে সে নিজেই একটা ফার্ম তৈরি করবে।
এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি যে ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ডে মানুষের জীবনযাত্রা যে কৃষি কাজের উপরে নির্ভরশীল ছিল সেটাই মূলত থমাস হার্ডি এই উপন্যাসে তুলে ধরেছেন। একদিন অ্যাঞ্জেল তার বাড়িতে গেল এবং তার মা-বাবা তাকে বলল যে তারা এঞ্জেলের জন্য ভালো একটা মেয়ে দেখে রেখেছে যার সাথে তাকে বিয়ে দিতে চায়। এঞ্জেল তখন তার বাবা-মাকে বলল যে সে মেয়েকেই বিয়ে করতে চায় যার ফার্মিং সম্পর্কে ভালো নলেজ রয়েছে।
পড়ে সে এসে টেসকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় এবং টেস এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় পড়ে যায় আর তার মাকে চিঠি লিখে জানায় যে তার অতীতের কথা গুলো এঞ্জেল কে জানানো ঠিক হবে কিনা। তার মা টেসকে নিষেধ করে যে সে যেন এই কথাগুলো অ্যাঞ্জেল কে না জানায়। তো একদিন ফার্ম এ একজন লোক টেসকে এমন ভাবে গালিগালাজ করল যেন মনে হচ্ছিল যে টেস একজন খারাপ মহিলা।
তো সেদিন টেস মনে মনে ভাবলো যে সে তার অতীত সম্পর্কে এঞ্জেল কে সব কথা জানাতে চায়। তাই সে একটা চিঠিতে সব কথাগুলো লিখল এবং কার্পেটের নিচে লুকিয়ে রাখল। পরের দিন আঞ্জেল এসে টেসের সাথে যথাসম্ভব হাসিমুখে কথা বলতে লাগলো তখন টেস ভেবে নিল যে এঞ্জেল সবকিছু জেনেশুনেই তাকে মেনে নিয়েছে। পরে এঞ্জেল এবং টেসের বিয়ে হয়ে গেল । পরে বাসর রাতে গিয়ে বুঝতে পারল যে যে সে যে চিঠি এঞ্জেল কে দিয়েছিল সেটি দুর্ভাগ্যজনকভাবে কার্পেটের নিচেই থেকে গিয়েছে।
তখন নিজের মানসিক অশান্তি থেকে সে এঞ্জেলকে তার অতীতের সমস্ত ঘটনা খুলে বলল বাসর রাতেই। ঘটনা শুনে এঞ্জেল একেবারে থমকে গেল এবং সারারাত সে ঘুমাতে পারল না। পরের দিন সকালবেলা এঞ্জেল ঘুম থেকে উঠে টেস কে বলল যে তার সাথে আর থাকা কোন ভাবেই সম্ভব না। পাশাপাশি সে টেসকে আরো বললো যে যদি কখনো কোন অবস্থাতে তার আর্থিক কোন সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তাহলে সে যেন এঞ্জেল কে জানাতে ভুলে না।
পরে টেস সেখান থেকে আবারো দুঃখ দুর্দশা গ্রস্থ মন নিয়ে তার গ্রামে ফিরে আসে এবং নিজের জমানো টাকা দিয়ে সংসার চালাতে থাকে। কিন্তু একটা সময় সেই টাকা শেষ হয়ে যায় এবং হঠাৎ একদিন সে angel এর চিঠি পায় যেখানে লেখা ছিল যে এঞ্জেল লন্ডন যাচ্ছে তার ফার্মের কাজে। যদিও সে টেসের কাছে মিথ্যা কথা বলেছিল কারণ সে আসলে ব্রাজিল গিয়েছিল। তখন টেস তার মাকে এই চিঠি দেখিয়ে বলল যে সে তার স্বামীর সাথে লন্ডন চলে যেতে যায় ফার্মের কাজে। তারপর সে বাড়ি থেকে বের হয়ে চলে আসে এবং অন্য একটা ফার্মে কাজ করতে থাকে।
একদিন সে বাজার থেকে বাড়ির দিকে ফিরছিল এবং সে হঠাৎ একটা পরিচিত কণ্ঠস্বর শুনতে পেল যে লোকটি ছিল একজন পাদ্রী। তখন সে কাছে গিয়ে দেখতে পেল যে এই পাদ্রী আর কেউ নয় তার সেই ভন্ড প্রেমিক অ্যালেক। অ্যালেক যখন টেসকে দেখতে পেল তখন তার মনের ভেতরে একটা পরিবর্তনের হওয়া বয়ে গেল। সে তখন টেসের পিছনে পিছনে ঘুরতে লাগলো এবং বলতে লাগলো যে সে টেসকে বিয়ে করতে চায়।
সে টেসকে রানীর মত করে রাখবে এবং সম্মানের সাথে একই সাথে তারা দুজনে বাঁচতে চায়। কিন্তু টেস তাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে লাগলো এই বলে যে তার কারণে তার সংসার নষ্ট হয়ে গেছে এবং তার জীবন নষ্ট হয়ে গেছে। এ সময় অ্যালেক তার সাথে জড়াজড়ি করছিল এবং টেস তাকে ঠাস করে চড় মারল। তারপর অ্যালেক সেখান থেকে চলে গেল এবং টেস খবর পেল যে তার বাবা মা নাকি প্রচন্ড অসুস্থ। টেস তার গ্রামে ফিরে গিয়ে তার বাবা-মায়ের সেবা সশ্রূষা করা শুরু করলো এবং এর মধ্যে তার বাবা মারা গেল আর তার মা সুস্থ হয়ে উঠলো।
তারপর টেস তার বাবাকে সেখানকার একটা গির্জায় কবর দিয়ে হতাশার মধ্যে পড়ে গেল। কারণ টেসের বাবা মারা যাওয়ার পর তাদের বাড়িটা হারাতে হলো। এই সমস্যার সুযোগ নিয়ে অ্যালেক তাদেরকে প্রস্তাব দিল যে টেস যদি তার বাড়িতে তার মিসট্রেস হয়ে থাকতে পারে তাহলে টেসের সমস্ত পরিবারের দায় দায়িত্ব অ্যালেক বহন করবে।
টেসের যেহেতু পারিবারিক পরিস্থিতি খুব খারাপ ছিল তাই বাধ্য হয়েই অ্যালেকের এই জঘন্য প্রস্তাবে রাজি হতে হলো। এর মধ্যে Angel প্রচণ্ড পরিমাণে অসুস্থ হয়ে পড়ল এবং সে বুঝতে পারল যে সে টেসকে ছেড়ে দিয়ে কত বড় ভুল করেছে। তার ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য সে টেসের খোঁজে বের হলো এবং ফার্মে টেসের গ্রামে সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পরেও টেসকে খুঁজে পেল না। তারপর একদিন হঠাৎ করে টেসের মায়ের সাথে দেখা হল এবং টেসের মা এঞ্জেলকে সবকিছু খুলে বলল যে টেস এখন অ্যালেকের সাথে মিস্ট্রেস হিসেবে জীবন যাপন করছে।
পরে অ্যাঞ্জেল সমুদ্রের তীরবর্তী একটা গ্রামে গিয়ে ব্রুক নামক একজন মহিলাকে জিজ্ঞেস করল টেসের কথা এবং সেই মহিলা বলল যে তাদের পাশের লজে টেস এবং অ্যালেক বসবাস করছে। যখন এঞ্জেল খুঁজতে খুঁজতে টেসের কাছে গিয়ে পৌঁছালো তখন টেস তাকে দেখে বলল যে এঞ্জেল তুমি শেষ পর্যন্ত আমার কাছে এলে কিন্তু তুমি অনেক দেরি করে ফেলেছ। তো এই কথা শুনে এঞ্জেল সেখান থেকে কষ্ট নিয়ে ফিরে চলে আসে এবং যখন অ্যালেক বাড়িতে চলে আসে তখন টেস অ্যালেক এর সাথে ঝগড়া এবং মারামারি শুরু করে এই বলে যে তার জন্য টেসের সংসার দ্বিতীয় বারের মতো তছনছ হয়ে গেল।
মারামারি চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করে টেস অ্যালেকের একেবারে বুক বরাবর ছুরি দিয়ে আঘাত করলো এবং সেখানেই অ্যালেক মারা গেল। তারপর এঞ্জেলের পেছন পেছন দৌড়ে গিয়ে টেস তাকে সবকিছু খুলে বলল এবং তারা দুজনে একটা নির্জন জায়গায় পালিয়ে চলে গেল যেখানে তারা পাঁচ দিন পাঁচ রাত অবস্থান করছিল।
একদিন ক্লান্ত হয়ে অ্যাঞ্জেল এবং টেস দুজনেই পাথরের উপরে ঘুমিয়ে পড়ছিল এবং সকাল বেলা উঠে এঞ্জেল দেখতে পেল যে তাদের চারিদিকে পুলিশ এসে ঘিরে ধরেছে। পরে টেসকে পুলিশ গ্রেপ্তার করলো এবং টেস এঞ্জেলকে অনুরোধ করে বলল যে টেসের পরিবারকে দেখার মত আর কেউ নেই। এঞ্জেল যেন টেসের ছোট বোন লিজা লুকে বিয়ে করে এবং তার পরিবারের দায়িত্ব নেয়। এভাবেই এই উপন্যাসটি শেষ হলো। উপন্যাসের শেষে আমরা বুঝতে পারি যে টেসকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে।
Great…
great
Wonderful creativity