fbpx

Tom Jones Bangla Summary (বাংলায়) 

Key Information: 

  • Full Title: A History of Tom Jones, A Foundling
  • Author: Henry Fielding (1707-1754)
  • Time of Composition: 1746
  • Place of Written: England
  • Publish Date: 1749
  • Genre: Epic Comic Romance
  • Type of Work: Novel
  • Publisher: A. Millar
  • Narrator: Anonumous
  • Protagonist: Tom Jones
  • Point of View: First person Point of View
  • Time Setting: 1745
  • Place Setting: England

Themes of the Novel: 

  • Virtue as action rather than thought
  • The impossibility of stereotypical categorization
  • The tension between Art and Artifice

Motifs of the Novel:

  • Food
  • Travel
  • The Law
  • The Stage

Symbols of the Novel:

  • Sophia’s Muff

Characters of the Novel: 

Squire Allworthy: Allworthy পরিবারের সবচেয়ে দয়ালু এবং মানবতা বোধ সম্পন্ন মানুষ হলেন Squir Allworthy । তিনি টমকে লালন পালনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং তাকে বড় করে তুলেন আর এই উপন্যাসে মূল ভূমিকা পালন করেন তিনি।

Bridget Allworthy: Squire Allworthy এর বোন। তার বিবাহ হয় ক্যাপ্টেন বিলফিল নামে একটি লোকের সাথে এবং তাদের একটি পুত্র সন্তান হয় যার নাম মাস্টার বিলফিল।

Tom Jones: এই উপন্যাসটির নায়ক।

Sophia Western: একজন সুন্দরী রূপবতী গুণবতী রমণী এবং এই উপন্যাসটির নায়িকা।

Jenny Jones: এই উপন্যাসটিতে আমরা দেখি টম যখন পরিচয়হীন অবস্থায় একটি বিছানার উপরে ছিল তখন তার মায়ের অনুসন্ধান করা হলে Janney Jones কে তার মা হিসেবে আইডেন্টিফাই করা হয়।

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Dr.Blifil and Captain Bilfil: ডক্টর বিলফিল এবং ক্যাপ্টেন বিলফিল এরা দুজন ভাই। ক্যাপ্টেন বিলফিল  Bridget Allworthy কে বিবাহ করেন।

Master Blifil: Captain Bilfil এবং Bridget Allworthy এর ছেলে।

Black George:  Allworthy পরিবারের একজন কর্মচারী। ব্ল্যাক জর্জ এর একটি মেয়ে আছে যার নাম মলি সেগ্রিম। মলি সেগ্রিম এর সাথে টম এর অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে।

Squire Western: Squire Western হলেন সোফিয়ার বাবা। সোফিয়া হল এই উপন্যাসের নায়িকা।

Mrs. Western: Squire Western এর বোন এবং সোফিয়ার আন্টি।

Partridge:  একজন শিক্ষক যাকে Allworthy টমের বাবা হিসেবে বিবেচনা করেছেন।

google news

Lady Bellaston: সোফিয়ার দূর সম্পর্কের একজন আত্মীয় যিনি লন্ডনে থাকেন।

Harriet Fitzpatrick: সোফিয়ার কাজিন এবং Mr. Fitzpatrick এর ওয়াইফ।

Mr. Fitzpatrick: একজন আইরিশ ম্যান এবং Harriet Fitzpatrick এর  হাজবেন্ড।

Mrs. Miller: টমজন যখন লন্ডনে গিয়েছিল তখন মিসেস মিলারের বাসায় উঠেছিলেন।

Nancy Miller: মিসেস মিলারের মেয়ে।

Tom Jones Bangla Summary (বাংলায়) 

বিছানার উপর বাবা-মা বিহীন শিশুকে খুঁজে পাওয়া

অলওয়ার্দী  লন্ডন থেকে বাসায় এসে দেখে তার বিছানার উপরে সুন্দর ফুটফুটে একটি শিশু কে যেন রেখে গিয়েছেন। শিশুটিকে দেখার পরে অলওয়ার্দীর মনের মধ্যে অনেক মায়া হল এবং অলওয়ার্দীর জানার আগ্রহ হলো আসলে বাচ্চাটি কার। অলওয়ার্দী  তার সার্ভেন্ট মিসেস উইলকিনস কে ডাকলেন এবং তাকে বললেন বাচ্চাটি কার। মিসেস উইলকিনস বাচ্চাটাকে দেখার পরে অলওয়ার্দীর চেয়েও বেশি অবাক হলেন আসলে তিনিও জানে না বাচ্চাটি কার। উইলকিনস মনে মনে ভাবতে থাকলেন হয়তো বাচ্চাটি কোন অবৈধ বাচ্চা। মিসেস উইলকিনস তার মালিক অলওয়ার্দী কে বাচ্চাটি সম্পর্কে কোন ইনফরমেশন দিতে পারল না। অলওয়ার্দী  তার সার্ভেন্ট মিসেস উইলকিন’স কে এই বাচ্চাটি দেখাশোনার দায়িত্ব দিলেন। 

পরবর্তীতে জানা গেল আসলে এই বাচ্চাটির মা কে। জেনি জনস নামের একটি মহিলা দাবি করল বাচ্চাটি তার। সে একটি মাস্টারের বাড়িতে কাজ করতো। তার পর্যাপ্ত টাকা-পয়সা ছিল না বাচ্চাটিকে সুন্দরভাবে লালন পালন করার। অলওয়ার্দী  যখন বাচ্চাটির বাবার নাম জানতে চাইলো তখন সে বাচ্চাটির বাবার নাম প্রকাশ করল না। অলওয়ার্দী  জেনি জনস কে কিছু টাকা দিয়ে বলল তুমি দূরে কোথাও গিয়ে সুন্দরভাবে এই টাকা দিয়ে বসবাস করো আর বাচ্চাটির লালন-পালনের দায়িত্ব আমি নিচ্ছি। অলওয়ার্দী  এই বাচ্চাটিকে নিয়ে বাচ্চাটির দেখভালের জন্য তার বোন ব্রিজেটের ওপর সম্পূর্ণ দায়িত্ব অর্পণ করলেন। অলওয়ার্দী  তার বোন ব্রিজেটেকে বলল এই বাচ্চাটিকে তুমি সুন্দরভাবে লালন পালন করবে তোমার নিজের সন্তানের মত করে। ব্রিজেটে তার ভাইয়ের কথা ফেলতে পারলেন না এবং বাচ্চাটিকে তার সন্তানের মত করে লালন পালন করতে শুরু করলেন। অলওয়ার্দী  বাচ্চাটির নাম দিলেন থমাস আর এই থমাসই হল আমাদের উপন্যাসের হিরো টম জোন্স।

More Notes: Tom Jones

ক্যাপ্টেন বিলফিল এর সাথে ব্রিজেটের বিয়ে

ডক্টর বিলফিল আর ক্যাপ্টেন বিলফিল দুই ভাই। ডক্টর বিলফিল চায় তার ভাই ক্যাপ্টেনবিলফিলকে ব্রিজেটের সাথে বিবাহ দিতে যার কারণে সে অলওয়ার্দীর কাছে আসে বিবাহের প্রস্তাব নিয়ে। ক্যাপ্টেন বিলফিল এবং ব্রিজেটে একজন আরেকজনকে দেখামাত্রই প্রেমে পড়ে যান। অলওয়ার্দী  প্রথমে এই প্রস্তাবে রাজি হয় না কিন্তু পরবর্তীতে রাজি হয়ে যায়। অলওয়ার্দী  তার বোন ব্রিজেটেকে ক্যাপ্টেন বিলফিল এর সাথে বিবাহ দেন। 

বিবাহের পর তারা দুজন খুব সুখে শান্তিতে দিন কাটাতে থাকে। তাদের একটি পুত্র সন্তান হয় যার নাম রাখা হয় মাস্টার বিলফিল। বিবাহের কিছুদিনের মধ্যে ক্যাপ্টেন বিলফিল তার ভাই ডক্টর বিলফিল কে ভুলে যায়। ডঃ বিলফিল মনে খুবই কষ্ট পায় এবং সে তার ভাইয়ের সাথে পরবর্তীতে আর সাক্ষাৎ করে না অন্যত্রে চলে যায়। এদিকে Allworthy পরিবারে টম জন্স আর মাস্টার বিনফিল একসাথে বড় হতে শুরু করে। ক্যাপ্টেন বিনফিল চায় এই পরিবারের সমস্ত সম্পত্তির অধিকারী হক তার ছেলে। যার কারনে সে টমকে কোনভাবেই সহ্য করতে পারত না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে কিছুদিনের মধ্যে মারা যান।

Master Bilfil এবং টমের একসাথে বেড়ে উঠা

Master Bilfil এবং টম একসাথেই Allworthy পরিবারে বেড়ে ওঠেন। অলওয়ার্দী  তাদের দুজনার জন্য দুইজন মাস্টার ঠিক করে দেন। পড়াশুনায় টম বেশ ফাঁকিবাজ। এদিকে Master Bilfil সব সময় টমকে হিংসা করে। এবং টমের নামে বানিয়ে বানিয়ে স্যারদের কাছে অভিযোগ করে। এদিকে Master Bilfil তার বাবার মত সব সময় টমকে তার পথ থেকে সরিয়ে দিতে চায় যার কারণে অলওয়ার্দীর কাছে Master Bilfil টমের নামেও নালিশ জানায়। টম ছোটবেলা থেকেই একটু দুষ্টু প্রকৃতির হওয়ার কারণে অনেকেই তাকে ভালো চোখে দেখেনা। টমের যে শিক্ষক সেও কিন্তু টমকে পছন্দ করেনা কারণ Master Bilfil টম এর নামে অনেক অভিযোগ স্যারের কাছে আগে থেকেই করে।

টম এর চুরির অভ্যাস

টম কিন্তু নিজের বাড়িতেই চুরি করতো। আর এই চুরির পিছনে বেশ কিছু কারণ ছিল। টম যতই দুষ্টু প্রকৃতির হোক না কেন তার মানুষকে সাহায্য করার অভ্যাস ছিল ছোট কাল থেকেই। টম মূলত চুরি করত ব্ল্যাক জজ নামের একজন গরীব সার্ভেন্টকে সেবা করার জন্য। ব্ল্যাক জজ সাথে টমের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। যেকোনো বিপদ-আপদে টম কিন্তু তাকে সাহায্য করত। আসলে এই ব্ল্যাক জজ আর কেউ নয় সে হলো মলি সেগ্রিম এর বাবা। মলির সাথে টম এর অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। বাস্তবিক অর্থে টম কিন্তু মলিকে ভালোবাসে না শুধুমাত্র তার শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য মলিকে ব্যবহার করে। টম ভালোবাসে স্কয়ার ওয়েস্টার্নের মেয়ে সুফিয়াকে।

সোফিয়া এবং টম এর ভালোবাসা

টম স্কয়ার ওয়েস্টার্নের মেয়ে সুফিয়াকে অনেক ভালোবাসে। টম সব সময় সোফিয়াকে তার ভালোবাসার কথা বলতে চায় কিন্তু কোনভাবেই সে বলতে পারে না। এদিকে একটা গুজব ছড়িয়েছে মলি প্রেগনেন্ট হয়েছে এবং সেই সন্তানের বাবা হতে চলেছে টম। টম এই বিষয়টার জন্য খুবই চিন্তা গোস্ত হয়ে পড়েছে। টম কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না সে মলির সন্তানের বাবা হবে। যাই হোক এক পর্যায়ে টম বুঝতে পারে মলি আরো অন্য ছেলেদের সাথে রিলেশন করে তো ওই সন্তানের বাবা সে নয় অন্য কেউ। যাই হোক টম অনেক কষ্ট করে সোফিয়াকে তার মনের কথা বলে এবং সে কতটুকু সোফিয়াকে ভালোবাসে সেটাও বলে। টমের প্রপোজাল এ সোফিয়া রাজি হয়ে যায় এবং তারা একজন আরেকজনকে ভালবাসতে শুরু করে।

Squire Allworthy এর অসুস্থতা

অলওয়ার্দী  হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। অলওয়ার্দীর অসুস্থতাতে পুরো বাড়ি জুড়ে দুঃখের সারা পড়ে যায়। অলওয়ার্দীর অসুস্থতাতে টম খুবই বেশি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কারণ টম অলওয়ার্দী কে অনেক ভালোবাসে। Master bilfil অলওয়ার্দী কে ভালোবাসে শুধুমাত্র সম্পত্তির কারণে কিন্তু টম অলওয়ার্দী কে ভালোবাসে বাস্তবে অর্থে। আর এই কারণেই টম অলওয়ার্দীর অসুস্থতা সহ্য করতে না পেরে বাড়ি থেকে চলে যায়। অলওয়ার্দী  চায় তার সকল সম্পত্তি Master Bilfil এবং টম এর মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেবে। যার কারণে সে পরিবারের সকল আত্মীয়-স্বজনদেরকে ডাকে। ঠিক সেই সময়ই সেখানে একজন লইয়ার উপস্থিত হয় এবং অলওয়ার্দী কে জানায় তার বোন ব্রিজেটে মারা গিয়েছে। এই দুঃখের সংবাদ শোনার পর তাদের ভাগ বাটোয়ার টা বন্ধ থাকে। অলওয়ার্দী  কিছুদিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। অলওয়ার্দীর সুস্থতার খবর শুনে টম অনেক আনন্দিত হয় এবং আনন্দে নাচানাচি করতে থাকে এবং সে বলতে থাকে এই খুশির খবরটা আমি সোফিয়াকে জানাবো। এদিকে Master Bilfil টমের আনন্দ দেখে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছিল।

সোফিয়ার বাবার বিয়ের প্রস্তাব এবং টমের বাড়ি ছাড়া

টম চাইলো এই সুখের খবরটা সোফিয়াকে শোনাবে যার কারণে সে সুফিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করতে চাইলো এবং সোফিয়াকে এই সুখের খবরটি বলল। এদিকে সোফিয়াদের বাড়িতে সোফিয়ার ফুপি, মিসেস western আসলো। এবং সোফিয়ার বাবাকে বলল সোফিয়ার বিবাহের কথা। সুফিয়ার ফুপি সোফিয়াকে Master Bilfil এর সাথে বিবাহ দিতে চাইলো। সোফিয়ার বাবা দেখল পরিবার ভালো ছেলে ভালো তাহলে এখানে তো অমদের কোন কারণই হতে পারে না। তাই সোফিয়ার বাবা অলওয়ার্দী  এর কাছে তার মেয়ের বিবাহের প্রস্তাব নিয়ে চলে গেল। প্রস্তাব শুনে অলওয়ার্দী  একবাক্যে রাজি হয়ে গেল। Master Bilfilকে বলা হলে Master Bilfil বিবাহের জন্য রাজি হয়ে যায়। কিন্তু সোফিয়ার বাবা যখন সুফিয়াকে বলে তোমার বিবাহ Master Bilfil এর সাথে ঠিক করে এসেছি তখন সুফিয়ার অনেক রাগান্বিত হয়ে পড়ে এবং একবাক্যে বিবাহের প্রপোজালটা প্রত্যাখ্যান করেন। 

সোফিয়া বলে আমি টমকে আমার প্রানের চেয়েও বেশি ভালবাসি আমি তোমাকে ছাড়া অন্য কাউকে বিবাহ করতে পারব না। এদিকে সোফিয়া বাবা ভাবে টমের সাথে বিবাহ এটাতো কোনোভাবেই  মেনে নেওয়া যায় না। কারণ টমের বাবার ঠিক নেই টমের মায়ের ঠিক নেই সে একজন বাস্টার্ড সন্তান। সোফিয়ার বাবা সোফিয়ার কথা কোনভাবেই মেনে নেন না। এই খবর যখন Master Bilfil জানতে পারে Master Bilfil অলওয়ার্দী  এর কাছে টমের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেয়। Master Bilfil অলওয়ার্দী কে বলে টম প্রচুর পরিমাণে বাজে নেশা করে মদ পান করে এবং টম আমাকে প্রচুর পরিমাণে মারধর করে। এবং সোফিয়ার সাথে Master Bilfil এর বিয়ে টম হতে দিচ্ছে না। এদিকে সোফিয়ার বাবাও টম এর বিরুদ্ধে অলওয়ার্দীর কাছে নালিশ করে। অলওয়ার্দী  সবকিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয় এবং টমকে ডেকে পাঠায়। অলওয়ার্দী  তোমাকে বলে তুমি এখনই এই বাড়ি থেকে চলে যাবে এই বাড়িতে তোমার আর কোন থাকার অধিকার নাই তুমি একজন বেয়াদব এবং বেপরোয়া ছেলে। অলওয়ার্দীর কথা শুনে টম মনে অনেক কষ্ট পায় এবং মনের কষ্ট মনে রেখেই বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।

টম এবং সোফিয়ার লন্ডনে পালানো

টমকে যখন অলওয়ার্দী  তার বাড়ি থেকে বের করে দেয় তখন টম বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে থাকে এবং তার বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধব হতে থাকে। শুধু তার বন্ধু-বান্ধব হতে থাকে না অনেক মহিলাদের সাথে সেই অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এভাবে ঘুরতে ঘুরতে Partridge নামের একজনের সাথে টমের ভালো বন্ধুত্ব হয় এবং সে এবং টম লন্ডনে চলে যায়। লন্ডনে যাওয়ার পর টম মিসেস মিলার নামে এক মহিলার বাড়িতে উঠে এবং সেখানে থাকতে লাগে। মিসেস মিলারের মেয়ে ন্যান্সির সাথে টমের অবৈধ সম্পর্ক হয় এবং তারা ফিজিক্যাল রিলেশনে জড়িয়ে পড়ে। খুব দ্রুতই টম বুঝতে পারে ন্যান্সি প্রেগনেন্ট হয়েছে যার কারণে টম খুব দ্রুত নাইটেঙ্গেল এর সাথে নেসির বিবাহের ব্যবস্থা করে দেয়।

এদিকে সোফিয়ার বাবা সোফিয়াকে Master Bilfi এর সাথে জোরপূর্বক বিবাহ দিতে চায়। কিন্তু সোফিয়া কোনোভাবেই Master Bilfilকে বিবাহ করতে চায় না যার কারণে সোফিয়া বাড়ি থেকে পালিয়ে লন্ডনে চলে যায়। লন্ডনে আসার পর লেডিব্যাসটন নামের এক রিলেটিভ এর বাড়িতে আসে। এরপরে টম এবং সোফিয়া তারা দুজন সাক্ষাৎ করে। সোফিয়া বুঝতে পারে টম একাধিক মহিলার সাথে অবৈধ সম্পর্কের জড়িয়ে পড়েছে যার কারণে সোফিয়া টমের সাথে রাগারাগি শুরু করে কিন্তু তাদের এই ঝগড়া খুব বেশিদিন লাস্টিং করে না কারণ তারা একজন আরেকজনকে সত্যি ভালোবাসতো তারা কিছুক্ষণ পরে আবার পুনরায় ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে পড়েন।

সোফিয়াকে খুঁজতে সোফিয়া এর বাবার লন্ডনে আগমন

সোফিয়া বাড়ি থেকে পালিয়ে আসার কারণে সোফিয়ার বাবা খুবই চিন্তিত হয়ে পড়েছে সে তার মেয়েকে খোঁজার জন্য অলওয়ার্দী  Master Bilfil মিসেস ওয়েস্টার্ন সবাইকে সাথে নিয়ে লন্ডনে লেডি বাস্টোনের বাড়িতে চলে আসে। এখানে এসে তারা সোফিয়াকে দেখতে পায়। এবং সুফিয়ার বাবা সুফিয়াকে একটি রুমে বন্দী করে রাখে।

এদিকে ফিসপ্যাট্রিক নামের এক ব্যক্তি লন্ডনে আসে এবং টমকে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে।  টমকে যখন সে খুঁজে পায় তখন টমকে বলে সে তার ওয়াইফ মিসেস ওয়াটারের সাথে অবৈধ সম্পর্কে করেছে আর সে তার প্রতিশোধ নিতে চায়। যার কারণে সে টমকে তরোয়াল যুদ্ধের আহ্বান জানায়। টম তার চ্যালেঞ্জটা একসেপ্ট করে এবং দুজন তরোয়াল যুদ্ধে মেতে উঠে। তরল যুদ্ধ করতে করতে টম একসময় তার তরোয়াল দিয়ে ফিস ফ্যাক্টরিকে আঘাত করে এবং সে অবচেতন অবস্থায় মাটিতে পড়ে যায় এবং সবাই ভাবে সে মারা গিয়েছে যার কারণে পুলিশ টমকে ধরে জেলে নিয়ে যায়।

এটিকে লন্ডনে মিসেস ওয়াটার আসে এবং সবাইকে জানায় তার হাজবেন্ড এখনো মারা যায়নি সে জীবিত আছে মিসেস ওয়াটারকে দেখা মাত্রই অলওয়ার্দী  চিনতে পারে সে আর কেউ নয় সে জেনি জনস। এখানে অলওয়ার্দী  একটা বিষয় জানতে পারে Master Bilfil টমের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো করেছিল সবগুলো অভিযোগ মিথ্যা ছিল। এই সত্য জানার পরে অলওয়ার্দী  সিদ্ধান্ত নেয় সে আর Master Bilfil এর সাথে কথা বলবে না এবং Master Bilfil যেন তার সাথে আর না থাকে। 

এদিকে মিসেস ওয়াটার অলওয়ার্দী কে একটা গোপন সত্য জানায় সে টমের আসল মা নয় টমের আসল মা অলওয়ার্দীর বোন ব্রিজেটে। সত্যটা  এখানেই উন্মোচিত হয়ে গেল অলওয়ার্দী  বুঝতে পারল টম তাহলে তার বংশের উত্তরাধিকারী। অলওয়ার্দীর সকল রাগ টমের উপর থেকে চলে যায় এবং সে টমকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনে। এবার সুফিয়ার বাবার ও কোন দ্বিমত থাকলো না তার মেয়েকে টমের সাথে বিবাহ দিতে। এভাবে টম এবং সোফিয়ার বিবাহের মাধ্যমে এই উপন্যাসটি শেষ হলো।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক