Question: What are Said’s main concerns in writing ‘Culture and Imperialism’?
Edward Said’s (1935-2003) “Culture and Imperialism” (1993) সমালোচনামূলক প্রবন্ধের একটি সংগ্রহ যেখানে আমরা দেখতে পাই সংস্কৃতি কীভাবে সাম্রাজ্যবাদ গড়তে সহযোগিতা করে। এখানে, তিনি আধিপত্যবাদী এবং অধস্তন সমাজের মধ্যে জটিল সম্পর্কগুলি গভীরভাবে অন্বেষণ করেন এবং দেখান কিভাবে সাম্রাজ্যবাদ সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
Critique of Imperialism: Said এর মূল লক্ষ্য হল সাম্রাজ্যবাদ কীভাবে শুধু সামরিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্যের মাধ্যমে নয়, বরং সাংস্কৃতিক আধিপত্যের মাধ্যমেও কাজ করে তা দেখানো। তিনি দাবি করেন যে সাহিত্য ও সংস্কৃতি সাম্রাজ্যবাদী ধারণা গঠন ও বজায় রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
আরো পড়ুনঃ How Does Eagleton Evaluate ‘New Criticism’?(বাংলায়)
Cultural Hegemony and Imperialism: Said কীভাবে সাম্রাজ্যবাদ এবং ঔপনিবেশিকতার সাংস্কৃতিক উপস্থাপনা তাদের সমর্থন এবং ন্যায্যতা দিয়েছে সে বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন যে সাহিত্য ও শিল্প সাম্রাজ্যবাদী আদর্শ গঠন ও টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
Literary Analysis: অনেক সাহিত্যিক মাস্টারপিসের ক্লোজ রিডিং পুরো বই জুড়ে তার যুক্তি প্রদর্শন করতে ব্যবহৃত হয়। Said জোসেফ কনরাড, ইএম ফরস্টার এবং জেন অস্টেনের মতো লেখকদের কাজগুলি কীভাবে সাম্রাজ্যবাদী আলোচনার সাথে যুক্ত তা দেখতে বলেন। তিনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে সাম্রাজ্যবাদকে প্রসারিত ও টিকিয়ে রাখতে ইংরেজি উপন্যাসের ভূমিকা প্রদর্শন করেছেন:
“I have looked especially at cultural forms like the novel, which I believe were immensely important in the formation of imperial attitudes, references, and experiences.”
Edward Said “Culture and Imperialism,”-এ সংস্কৃতি এবং ক্ষমতার মধ্যে সংযোগ বর্ণনা করেছেন, যা দেখায় যে কীভাবে সাংস্কৃতিক প্রকাশগুলি সাম্রাজ্যের আধিপত্য বজায় রাখতে জড়িত ছিল এবং তা প্রতিরোধ এবং রূপান্তরের বিকল্পগুলিও উপায় গুলোও উপস্থাপন করে।
আরো পড়ুনঃ What are the Qualities of a Classical Poet, According to Matthew Arnold? (বাংলায়)