Shooting an Elephant Bangla Summary

Shooting an Elephant Bangla Summary

Key Facts

  • Author: George Orwell (1903-50)
  • Published date: 1936
  • Genre: Non-fictional Essay 
  • Setting: Time Setting: 1920s

             Place Setting: Moulmein in lower Burma.

Symbols:

The Elephant: The elephant represents various layers of symbolism:

Imperialism and Power: The elephant symbolizes the British Empire’s dominance and control over the Burmese people. Just as the elephant is large and powerful, the empire wields immense power over the colonized.

Burden and Oppression: The elephant’s physical burden mirrors imperialism’s burdensome and oppressive nature on the colonizers and the colonized.

ইউটিউবে ভিডিও লেকচার দেখুনঃ


Resistance and Rebellion: The elephant’s rampage signifies the resistance and rebellion of the oppressed against their oppressors, reflecting the larger struggle for independence.

The Crowd: The Burmese crowd represents the colonized population’s animosity towards the British colonial presence. Their presence and expectations pressure Orwell to act in a way that aligns with their desires, showcasing the power dynamics and cultural clashes inherent in colonialism.

আরো পড়ুন: Of Studies Bangla Summary

Orwell’s Uniform: Orwell’s police uniform symbolizes his role as an agent of the British Empire. While it’s meant to represent authority and control, it also becomes a burden and a source of conflict for him as he grapples with his personal ethics.

The Rifle: The rifle symbolizes the colonial authority’s power and control. Orwell’s decision to use the rifle or not reflects his internal struggle between conforming to his role and acting according to his conscience.

The “Fool”: Orwell describes himself as a “fool” for allowing the crowd to influence his actions. This term highlights his realization that he, despite his position of authority, is being manipulated by the expectations of the Burmese people.

The Dead Man: The man killed by the elephant’s rampage is a grim reminder of the consequences of imperialism and the violence it perpetuates. His death underscores the destructive nature of colonial rule.

The Elephant’s Death: The elephant’s death is a poignant moment of reckoning for Orwell. It symbolizes his moral dilemma and the irreversible impact of his decision. The elephant’s slow death parallels the slow death of British imperialism.

Themes:

Imperialism and Colonialism: The essay examines the impact of British imperialism on both the colonizers and the colonized. It portrays the dehumanizing effects of colonial rule and the tension between the colonizers and the colonized population.

Power and Authority: The theme of power is central to the essay. It explores how power is wielded by colonial rulers and the oppressed and how these power dynamics shape individual decisions and actions.

Conformity and Rebellion: The essay highlights the pressure to conform to societal expectations and the conflict when personal values and morals clash with those expectations. Orwell’s decision to shoot the elephant or not becomes a symbol of conformity or rebellion against authority.

Ethics and Morality: The ethical dilemma Orwell faces is a core theme. He struggles with the morality of his actions as he is torn between adhering to his personal beliefs and meeting the expectations of his role as a representative of the colonial regime.

Cultural Clash: The clash between British colonial culture and Burmese culture is evident throughout the essay. The differing perspectives, values, and behaviors of these two groups contribute to the tensions and conflicts depicted in the narrative.

Dehumanization: The imperial system dehumanizes the colonizers and the colonized in various ways. The Burmese people are marginalized and oppressed, while the British officers are reduced to mere instruments of authority.

Ethnic and Racial Relations: The essay discusses the racial and ethnic tensions between the British colonizers and the Burmese population. It reflects how these tensions contribute to power dynamics and the sense of otherness.

Selected Quotations:

“I was hated… the only time in my life that I have been important enough.” 

In this quote, the speaker reflects on the paradoxical experience of being both loathed and significant, capturing the complex dynamics of colonial authority and his role’s impact on his sense of self-worth.

“I had done it solely to avoid looking a fool.” 

This statement reveals the speaker’s motivation for a past action, emphasizing the theme of conformity and the lengths people might go to to avoid appearing foolish or vulnerable.

“In reality, their basic political assumptions are two: nothing ever changes, and foreigners are funny.” 

This quotation sheds light on the limited and often condescending perspectives held by the colonizers toward the colonized, highlighting the theme of cultural prejudice and the arrogance of imperial powers.

“Contrary to popular belief, the past was not more eventful than the present.” 

This statement challenges the romanticized view of history. It suggests that the present’s complexities and challenges are no less significant than those of the past, underscoring the essay’s exploration of changing perspectives and power dynamics.

“Everyone believes in the atrocities of the enemy and disbelieves in those of his own side.” 

This quote exposes the psychological phenomenon of selective perception and bias during conflicts, illustrating the theme of distorted perspectives and the manipulation of narratives to serve one’s own interests.

  •  “A man who is holding up his trousers isn’t a ‘Fascist,’ he is visibly a fellow creature.”
  •  “At the international level sport is frankly mimic warfare.”
  • “Everything in our age conspires to turn the writer … into a minor official … never telling … the whole of the truth.” 
  •  “To write in plain, vigorous language one has to think fearlessly … one cannot be politically orthodox.” 

Shooting an Elephant Bangla Summary

১. লেখক ও ইউরোপিয়ানদের প্রতি বার্মিজদের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি:  Moulmein, দক্ষিন বার্মার এক বড় শহর। একে লোয়ার বার্মাও (lower Burma) বলা হয়। সেখানে আমি অনেকের কাছে খারাপ ছিলাম। আমাকে ঘৃনা করতো। এক সময় এক ঘটনার জন্য আমার গুরুত্ব বেড়ে যায়। আমি শহরের সাব ডিভিশনার অফিসার ছিলাম।  ইউরোপিয়ানদের প্রতি স্থানীয়দের বিদ্বেষ জন্মাচ্ছে। কারোর দাঙ্গা হাঙ্গামা করার সাহস ছিল না। কিন্তু যদি কোন ইউরোপিয়ান মহিলা বাজারে যায়, তার জামায় কেউ পানের পিক্‌ ছোড়ে। একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে আমার এই ব্যপারটা দেখার দায়িত্ব ছিল যতটুকু সম্ভব শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় রাখা যায়। যখন কোন পাতলা ও চটপটে কোন বার্মিজ আমাকে ফুটবল মাঠে ল্যাঙ মারে, তখন রেফারী অন্য দিকে তাকিয়ে থাকে। আর উৎসুক জনতা হাসতে থাকে। এই ধরণের ঘটনা আমার সাথে আরও কয়েকবার হয়েছে। তরুণ বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ছিল সব চাইতে খারাপ। কয়েক হাজার ভিক্ষু ওই এলাকায় থাকে। তাদের মনে হয় রাস্তায় রাস্তার দাঁড়িয়ে থেকে ইউরোপিয়ানদের প্রতি ব্যাঙ্গ তামাশা করা ছাড়া আর কোন কাজ নেই ।

২. লেখকের চাকরির প্রতি অনীহা: পুরো অবস্থাটা অনেক জটিল ও বিপর্যস্ত ছিল। তখন আমি স্থির করলাম, সাম্রাজ্যবাদ অনেক খারাপ জিনিষ, খুব শীঘ্রই আমি চাকরি ছেড়ে দিয়ে চলে যাবো। বলতে গেলে, আমি বার্মিজদের পক্ষে ছিলাম, আর ব্রিটিশ অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে ছিলাম। চাকরি শুধু করার জন্য করছিলাম। এই চাকরিটা আমার একদম ভালো লাগতো না। এই চাকরিতে আপনি দেখতে পারবেন কোয়ার্টারের কাছে রাজা বাদশাদের আকাম কুকাম। দুর্গন্ধ কারাগারে অপরাধীদেরকে গাঁদাগাঁদি করে রাখা, অনেকদিন আটকে থাকা মলিন চেহারার অপরাধী, বেতের আঘাতে মানুষের পশ্চাৎদেশে ক্ষত বিক্ষত চিহ্ন। সবকিছু মিলিয়ে নিজেকে অনেক অপরাধী মনে হচ্ছিলো। কিন্তু আমার কিছুই করার ছিলো না। আমি অল্প শিক্ষিত যুবক। ইংলিশম্যানরা আমাকে যা করতে দেয়, আমাকে  নীরবে তা করে যেতে হয়। 

৩. পাগল হাতির ধ্বংসযজ্ঞ: একদিন এক ঘটনা ঘটে গেলো। খুব সকালে, পুলিশ স্টেশনের সাব ইনস্পেক্টর ফোন করে আমাকে ঘুম থেকে উঠালো। বাজারে এক হাতি নাকি তুলকালাম করে ফেলছে। আমি ঘোড়া নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম। হাতে ছিলো পুরান এক রাইফেল। এইটা বন্য হাতি না, পোষা হাতি। এটি শিকল দিয়ে বাঁধা থাকে, কোন কারণ ছাড়া পোষা হাতি আক্রমণ করে না। কিন্তু আগের রাতে শিকল ছিঁড়ে পালিয়ে গেছে। হাতিটির মাহুত, অর্থাৎ যিনি এই হাতি পুষতেন, তার এখানে আসতে সময় লাগবে। বার্মিজ লোকজনদের কোন অস্ত্র ছিল না, এই কারনে অনেক অসহায় হয়ে পড়েছিলো। হাতিটি এরই মধ্যে অনেক গুলো বাঁশের বাড়ি গুড়া করে দিয়েছে, গরু মেরেছে, ফলের দোকান পিষে ফেলেছে, আর যা ফলমূল ছিল তাও সাবাড় করে দিয়েছে। রাস্তায় ময়লার গাড়ি ছিলো, সেটাকেও দুমড়ে মুচড়ে ফেলেছে।

৪. হাতিকে হত্যা করতে লেখকের আগমন: বার্মিজ সাব ইনস্পেক্টর আর কয়েকজন ইন্ডিয়ান কনস্টেবল কোয়ার্টারে আমার জন্য অপেক্ষা করছে, যেখানে হাতি দেখা গিয়েছে। কোয়ার্টার বাঁশ দিয়ে বানানো, তালপাতার ছাউনি। আমরা লোকজনকে জিজ্ঞেস করলাম, হাতিটি কোথায় গিয়েছে এই ব্যাপারে। একজন বলে এদিকে গেছে, আরেকজন বলে অন্য দিকে গেছে। আমি প্রায় পুরো ঘটনাকে মিথ্যা বলে মনে করে নিতে যাচ্ছিলাম, কিন্তু হঠাৎ একটু দূরে চিৎকার , কান্নার শব্দ শুনলাম। “এই ছেলে , সরে যাও , সরে যাও, এখনই সরে যাও !” এক বৃদ্ধা ছোট ছোট ন্যাংটা ছেলেদেরকে জোরে জোরে চিৎকার করতে করতে তাড়াচ্ছে। আরও কিছু মহিলা জোরে জোরে চিৎকার করছে। 

৫. মৃতপ্রায় কুলির দেহ আবিষ্কার: আমি কুটিরের পিছনে দেখলাম, এক নগ্ন মৃত দেহ কাদায় পড়ে আছে। সে ইন্ডিয়ান, কৃষ্ণাঙ্গ দ্রাবিড় জাতির কুলি। তখন বর্ষাকাল ছিল, মাটি একদম নরম। তার মুখ এক ফুট মাটির গভীরে ঢুকে গেছে। মুখ একবারে কাদায় ভরা, দাঁত বের করা । চেহারা দেখে মনে হচ্ছিলো অনেক যন্ত্রণায় মারা গেছে। 

৬. উৎসুক জনতার ভিড়: তাড়াতাড়ি আমি বন্ধুকে বললাম, বন্ধুর বাসা থেকে হাতি মারার রাইফেল নিয়ে আসতে। আমি আমার ছোট রাইফেলটা পাঠিয়ে দিলাম। কয়েক মিনিটের মধ্যে রাইফেল নিয়ে আসা হলো, সাথে আছে পাঁচটা কার্তুজের গুলি। একই সময়ে বার্মিজরা জানালো একশো গজ দুরেই হাতি নিচের ধান ক্ষেতের মধ্যে আছে। আমি যখন যাওয়া শুরু করলাম, পিছনে লোকজন ভিড় জমিয়ে ফেলছে। আমি যখন গুলি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, উৎসাহে তারা চিৎকার দেয়া শুরু করলো। মাথায় রাইফেল নিয়ে আমি সোজা পাহাড় দিয়ে নেমে চললাম। মানুষ দল বেঁধে ধাক্কাধাক্কি করতে করতে আমার পিছন পিছন আসছে। পাহাড়ের নিচেই ধানক্ষেত। হাতিটা বাম দিক করে আট গজ দুরেই দাঁড়িয়ে আছে । হাতিটি ঘাস খাচ্ছে। আমি তখন দেখলাম আমার পিছনে প্রচুর মানুষের ভিড়, কমপক্ষে দুই হাজার হবে, আরও বাড়ছে। তাদের মুখে হাসি ও অনেক উত্তেজনা কাজ করছে। সবাই জানে , হাতিটিকে এখন গুলি করা হবে। এইখানে আমি শ্বেতাঙ্গ যার সাথে বন্দুক আছে, আর সামনে সব নিরস্ত্র মানুষ। আমি জন সমুদ্রের ধাক্কায় এক বার এদিকে যাচ্ছি, আরেকবার ওইদিকে। 

৭. হাতিকে গুলি করা ও মৃত্যু: আমি হাতিটাকে গুলি করতে চাচ্ছিলাম না। আমি কখনো হাতি মারি নি, কখনো তা মারতেও চাইনি। আমাকে পশুর মালিকের কথাটাও চিন্তা করতে হচ্ছে। জীবিত অবস্থায় পাঁচ পাউন্ডের হাতি। কিন্তু মৃত অবস্থায় শুধু দাঁতের দামটাই পাঁচ পাউন্ডের হবে। আমি জানি আমার কি করা উচিত। আমি কয়েক গজ সামনের দিকে গেলাম হাতিকে দেখতে । যদি সে তেড়ে আসে, আমি গুলি করে দেবো। যদি আমার দিকে না তাকায়, তাহলে মাহুত না আসা পর্যন্ত তাকে এইভাবে রেখে দোবো। আমি শুধু মানুষ দেখছি। যদি কোন রকম উল্টাপাল্টা হয় , তাহলে এই দুহাজার মানুষ আমাকে আস্ত রাখবে না। আমাকে মেরে ফেলবে। তারপর শরীরটাকে তুলে নিয়ে পাহাড় থেকে সোজা খাঁদে ফেলে দিবে। এর মধ্যে কিছু মানুষ হাসাহাসিও করবে ।

আমি বন্দুকে  গুলি গুলো ভরলাম। তারপর রাস্তায় ভালো নিশানার পাবার জন্য শুয়ে পড়লাম। ভিড় এখনো বাড়ছে, অনেকটা নীরবতা, সবাই আগ্রহভরে তাকিয়ে আছে। জার্মানের রাইফেলটা ভালো ছিল। হাতির কান থেকে সরে মাথার সামনে নিশানা করলাম। আমি গুলি করলাম। কিন্তু কোন শব্দ শুনলাম না, বরং উল্টা মানুষদের শব্দ শুনলাম। গুলি করতেই তখন একটা আশ্চর্য ব্যাপার ঘটলো। সে নড়ে নি, পড়েও যায়নি।  তাকে হঠাৎ ভীত মনে হলো। পাঁচ সেকেন্ড পরে, সে হাঁটু গেড়ে বসে পড়লো। তার মুখ থেকে লালা পড়ছে। আমি আবার ওই জায়গায় গুলি করলাম। সে ভেঙ্গে যাবার বদলে আস্তে আস্তে আবার উঠে দাঁড়ালো। আমি আবার গুলি করলাম। এইবার কাজ করেছে। হাতিটি আবারও উঠে দাঁড়াতে চাচ্ছে, কিন্তু দাঁড়াতে পারে নি। এমনভাবে মাটিতে পড়লো মনে হলো আস্ত একটা পাহাড় ভেঙ্গে পড়েছে। 

আমি উঠে দাঁড়ালাম। মানুষজন কাদা মাটি পার করে আমার দিকে ছুটে আসছে। বোঝা যাচ্ছে, হাতিটা এখনো মরে নি, শ্বাস নিচ্ছে এখনো। মুখ হাঁ করে আছে। আমি কিছুক্ষন অপেক্ষা করছিলাম, তার মরার জন্য। কিন্তু তার শ্বাস বন্ধ হয়নি। আরও দুইটা শুট করলাম। রক্ত বেড়িয়ে আসছে, কিন্তু সে মরছে না। আস্তে আস্তে সে মারা যাচ্ছে। বড় প্রাণীদের মৃত্যুটা অনেক ভয়ানক, পারছে না নড়তে, পারছে না মারা যেতে। আমি রাইফেল দিয়ে একটার পর একটা শুট করতে থাকলাম, কোন পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি না। পরে আমি আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম না, চলে গেলাম। পরে শুনেছি, প্রাণীটির মারা যেতে আরও দেড় ঘণ্টা লেগেছিল।

আরও পড়ুন:The Garden Party Bangla Summary

বার্মিজরা বাটি, ঝুড়ি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকলো। তারা হাড্ডি ছাড়া কিছুই রাখে নি। তারপর হাতিকে গুলি করা নিয়ে অনেক ধরনের কথা বার্তা। মালিক অনেক রাগান্বিত ছিল। সে একাই ইন্ডিয়ান ছিল, তাই কিছু করতে পারে নি। কিন্তু আইনগত ভাবে আমি ঠিক কাজ করেছিলাম, পাগলা হাতিকে মারা উচিত। ইউরোপিয়ানরা পর্যন্ত দুইভাগে ভাগ হয়ে গেলো । বয়স্করা বললো, আমি ঠিক করেছি। যুবক যারা আছে, তারা বললো, এক কুলিকে মারার জন্য হাতিকে মেরে ফেলা, অনেক জঘন্য কাজ। কারণ কুলির চেয়ে হাতির দাম বেশি। কিন্তু পরে, আমি খুশী হয়েছি, কুলিটা মারা গিয়েছে দেখে। কারণ গুলি করার কারণ আমি দেখাতে পেরেছিলাম। 

Mottaleb Hossain
Mottaleb Hossain
This is Mottaleb Hossain, a researcher of theology and English literature and language. One of the seven members of literatureXpres, a worldwide online educational institution. Educational Qualification: BTIS(Bachelor of Theology and Islamic Studies)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

ফেসবুক পেইজ

কোর্স টপিক