Middle English Period (1066 – 1500)
Middle English Period শুরু হয় ১০৬৬ সালে Norman Conquest-এর মাধ্যমে এবং এটি প্রায় ১৫০০ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এই যুগকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়:
- Anglo-Norman Period (১০৬৬–১৩৪০)
- Age of Chaucer (১৩৪০–১৪০০)
- Barren Age (১৪০০–১৫০০) [এ যুগে কোনো উল্লেখযোগ্য মৌলিক সাহিত্যকর্ম রচনা হয়নি তাই যুগকে “অনুর্বর যুগ/অন্ধকার যুগ” বলা হয়।]
Norman Conquest and Its Impact
১০৬৬ সালে ফ্রান্সের নর্ম্যান্ডি থেকে William the Conqueror ইংল্যান্ডের রাজা Harold-কে Battle of Hastings-এ পরাজিত করেন। এই ঘটনাকে Norman Conquest বলা হয়। এরপর নর্মানরা ইংল্যান্ড শাসন শুরু করে। তারা সঙ্গে করে ফরাসি ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে আসে। ফরাসি ভাষা রাজদরবার, আইন এবং উচ্চ সমাজের ভাষা হয়ে ওঠে। এর ফলে ইংরেজি ভাষায় অনেক পরিবর্তন ঘটে। অনেক ফরাসি ও ল্যাটিন শব্দ ইংরেজিতে ঢুকে পড়ে। Old English ধীরে ধীরে সরল হতে শুরু করে। এই নতুন রূপের ইংরেজিকে বলা হয় Middle English। মানুষ আবার ইংরেজিতে লিখতে শুরু করে, ল্যাটিন বা ফরাসির বদলে। এতে সাধারণ মানুষের ভাষায় সাহিত্য বিকাশ লাভ করে।
Literature in Vernacular Language
আগে বেশিরভাগ বই Latin বা French ভাষায় লেখা হতো। কিন্তু Middle English Period-এ লেখকরা সাধারণ মানুষের ভাষা English ব্যবহার করতে শুরু করেন। এই সাহিত্যকে বলা হয় vernacular literature (সাধারণ মানুষের ভাষায় লেখা সাহিত্য)। এটি সাধারণ মানুষের কাছে সাহিত্যকে সহজ করে তোলে। Chaucer ছিলেন একজন প্রধান লেখক, যিনি ইংরেজিতে গুরুতর কবিতা লেখেন।
The Hundred Years’ War (1337–1453)
ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে এই যুদ্ধ হয়। ইংল্যান্ডের রাজা Edward III ফ্রান্সের সিংহাসনের দাবি জানান। এটি ১১৬ বছর স্থায়ী হলেও একে Hundred Years’ War বলা হয়। এই যুদ্ধ ইংল্যান্ডে জাতীয় চেতনা জাগিয়ে তোলে। মানুষ তাদের ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে গর্ব করতে শুরু করে। তাই অনেক লেখক আবার ইংরেজিতে লেখা শুরু করেন।
The Black Death (1348–1349)
Black Death ছিল একটি মারাত্মক রোগ (একটি প্লেগ রোগ), যা ইউরোপসহ ইংল্যান্ডে লক্ষ লক্ষ মানুষকে মেরে ফেলে। ১৩৪৮ থেকে ১৩৪৯ সালের মধ্যে এটি ঘটে। এত মানুষের মৃত্যুতে Feudal System ভেঙে পড়ে (এটি এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে জমির মালিকরা গরিব কৃষকদের ওপর কর্তৃত্ব করত)। গরিব মানুষ উন্নত জীবনের দাবি করতে শুরু করে। এই সামাজিক পরিবর্তন সেই সময়কার সাহিত্যে প্রতিফলিত হয়েছে।
The Role of the Church and Bible Translation
এই সময় ধর্ম ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ। Church অনেক ক্ষমতার অধিকারী ছিল। কিন্তু কিছু মানুষ Bible ইংরেজিতে পড়তে চেয়েছিল, ল্যাটিনে নয়। John Wycliffe ১৩৮২ থেকে ১৩৯৫ সালের মধ্যে Bible ল্যাটিন থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, মানুষকে নিজেরাই বাইবেল পড়তে দেওয়া উচিত। এই কাজ সাধারণ মানুষের জন্য ধর্মকে সহজ করে তোলে।
William Caxton and the Printing Press
১৪৭৬ সালে William Caxton ইংল্যান্ডে প্রথম printing press (মুদ্রণ যন্ত্র) স্থাপন করেন। এর আগে বই হাতে লেখা হতো। Caxton-এর মুদ্রণ যন্ত্র বইকে সস্তা ও সহজলভ্য করে তোলে। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বই ছাপান, যেমন The Canterbury Tales। Printing press ইংরেজি সাহিত্যের বিকাশকে দ্রুততর করে তোলে।
Geoffrey Chaucer and His Contribution to English Literature
Geoffrey Chaucer (১৩৪০–১৪০০) ছিলেন Middle English Period-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লেখক। তাকে Father of English Literature ও Father of Modern English Poetry বলা হয়। তিনি ছিলেন একজন কবি, দার্শনিক, কূটনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তিনি English, French ও Latin জানতেন। তিনি Hundred Years’ War-এ অংশ নেন। Chaucer ইংরেজি ভাষাকে সাহিত্যের জন্য সম্মানিত করে তোলেন। তার আগে অনেকেই ল্যাটিন বা ফরাসি ভাষায় লিখতেন। তিনি প্রমাণ করেন ইংরেজিতে গুরুতর কবিতা লেখা সম্ভব। তিনি মানুষের স্বভাব, স্বপ্ন ও সমস্যাগুলো মজার ও সঠিকভাবে তুলে ধরেন। তাই তাকে Representative Poet এবং Father of English Poetry বলা হয়। তিন যুগে চসারের সাহিত্যিক জীবন:
(a) French Period (1360–1370): এই সময়ে তিনি ফরাসি কবিদের দ্বারা প্রভাবিত হন। তিনি লেখেন The Book of the Duchess, এটি একটি Dream-Vision Poem (স্বপ্নভিত্তিক কাব্য)।
(b) Italian Period (1370–1385): তিনি ইতালি ভ্রমণ করেন এবং Dante, Petrarch, ও Boccaccio দ্বারা অনুপ্রাণিত হন। তিনি লেখেন Troilus and Criseyde, একটি দীর্ঘ ট্র্যাজিক প্রেমকাহিনী।
(c) English Period (1385–1400): এটি Chaucer-এর সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ ধাপ। এই সময়ে তিনি লেখেন The Canterbury Tales। তাঁর কবিতা এই সময়ে মৌলিক ও শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
The Canterbury Tales Chaucer-এর সবচেয়ে বিখ্যাত ও শ্রেষ্ঠ রচনা। তিনি ১২০টি গল্প লেখার পরিকল্পনা করেছিলেন। তিনি ২৩টি গল্প শেষ করেন, আর একটি আংশিকভাবে শেষ করেন। এই গল্পগুলোর মধ্যে ২২টি কবিতার এবং ২টি গদ্যের গল্প। Chaucer-এর আকস্মিক মৃত্যুর কারণে বাকিগুলি অসমাপ্ত থেকে যায়। চসারের The Canterbury Tales –এ ৩০ জন তীর্থযাত্রী রয়েছে। চসার সহ তীর্থযাত্রী ৩১ জন। গল্পের চরিত্ররা বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ, যেমন Knight, Miller, Merchant, Cook, এবং Wife of Bath। প্রত্যেক যাত্রী একটি করে গল্প বলেন, যা আনন্দ, জ্ঞান ও জীবনের শিক্ষা দিয়ে পূর্ণ। এই বইটি মধ্যযুগীয় ইংল্যান্ডের জীবনচিত্র তুলে ধরে। এটি হাস্যরস ও নৈতিক শিক্ষা মিশিয়ে লেখা। Chaucer বাস্তব চরিত্র, হাস্যরস এবং জীবনের শিক্ষা দিয়ে সাহিত্যে নতুন মাত্রা এনেছেন।
Important Features of the Middle English Period
- নরম্যান বিজয় হয় ১০৬৬ সালে।
- এই সময়ে পুরোনো ইংরেজি (Old English) থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ইংরেজির (Middle English) অবতারণা হয়।
- লেখকরা সাধারণ মানুষের ভাষা ব্যবহার করতে শুরু করেন।
- Norman Conquest and Language Change: নরম্যান বিজয় হয় ১০৬৬ সালে। এই বিজয়ের ফলে ইংরেজি ভাষায় অনেক পরিবর্তন আসে। পুরোনো ইংরেজি (Old English) থেকে ধীরে ধীরে মধ্য ইংরেজি (Middle English) রূপে পরিবর্তন ঘটে। লেখকরা এই সময়ে সাধারণ মানুষের ভাষা ব্যবহার করতে শুরু করেন।
- Romance and Chivalry: এই যুগে প্রেম ও সাহসিকতার গল্প খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সাহসী যোদ্ধা, নারীদের প্রতি সম্মান, ও বীরত্বপূর্ণ অভিযান নিয়ে অনেক গল্প লেখা হয়। এসব গল্পে সম্মান, বিশ্বস্ততা ও প্রেমের মূল্যবোধ তুলে ধরা হয়েছে। Sir Gawain and the Green Knight ও Le Morte d’Arthur (লেখক: Thomas Malory) এই ধরনের বিখ্যাত উদাহরণ। এসব সাহিত্যকর্মে আদর্শবাদী প্রেম ও বীরত্বের চেতনা প্রকাশ পায়।
- Religious Themes in Literature: এই সময়ে ধর্ম ছিল সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লেখকরা সাধু, স্বর্গ, পাপ ও পবিত্র জীবন নিয়ে লিখতেন। নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় চিন্তা অনেক বইতে দেখা যায়। The Canterbury Tales (লেখক: Geoffrey Chaucer) এই ধরনের সাহিত্যিক কাজের একটি উদাহরণ যেখানে ধর্মীয় চরিত্র ও বিষয় আছে।
- Allegory and Moral Lessons: লেখকরা “অ্যালেগরি” নামে এক রচনাশৈলীর ব্যবহার করতেন। এতে গল্প ও চরিত্রগুলোর মাধ্যমে কোনো বিশেষ চিন্তা বা নৈতিক শিক্ষা বোঝানো হতো। লেখকরা সমাজ ও ধর্মের সমস্যা নিয়ে লেখার সুযোগ পেতেন। উইলিয়াম ল্যাংল্যান্ডের Piers Plowman একটি বিখ্যাত উদাহরণ, যেখানে গরিব মানুষের কষ্ট ও ন্যায়বিচারের প্রয়োজনীয়তা দেখানো হয়েছে।
- Courtly Love: “কোর্টলি লাভ” মানে আদর্শ প্রেমের ধারণা। এই প্রেমে নারী সাধারণত বিবাহিত, আর পুরুষ অবিবাহিত প্রেমিক। এই প্রেমে সৌন্দর্য, বিশ্বস্ততা ও সম্মানের মূল্য ছিল অনেক। লেখকরা কোর্টলি লাভ নিয়ে কবিতা ও গল্প লিখতেন, যেখানে প্রেমিক-প্রেমিকার আচরণ কেমন হওয়া উচিত তা দেখানো হতো।
- Manuscript Culture (Before Printing): মধ্য ইংরেজি যুগের শুরুতে কোনো ছাপাখানা ছিল না। সব বই হাতে লেখা ও হাতে কপি করা হতো। কাগজ বা পশুর চামড়ায় লেখা হতো এবং প্রতিটি বই ছিল খুবই দামী ও দুর্লভ। মানুষ বইকে খুব যত্ন করে পড়ত। ১৪৭৬ সালে ছাপাখানা আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত এই ধারা চলেছিল।
- Alliterative Verse: এই সময়ে Alliterative Verse অনেক জনপ্রিয় ছিল। Alliteration মানে হলো একাধিক শব্দের শুরুতে একই ব্যঞ্জনধ্বনি পুনরাবৃত্তি। Sir Gawain and the Green Knight এই রীতির ভালো উদাহরণ। যদিও পরে ফরাসি কবিতার প্রভাবে ছন্দ ও রাইম জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, তবুও Alliterative Verse এই যুগে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
Remarkable Writers and Literary Works of the Middle English Period
John Wycliffe (1324-84), the father of English prose, Morning Star:
- The Bible (translated into English from Latin)
- John Gower (1325-1408)
- Confessio Amantis (1390)
Geoffrey Chaucer (1340-1400), Father of Modern English Poetry, Father of English Literature, The greatest English poet of Middle age:
- Troilus and Criseyde (1387)
- Canterbury Tales (1385-1400)
William Langland (1332-1386)
- “Piers Plowman” (1362)
Sir Thomas Malory (1400 – 1470)
- “Le Morte d’ Arthur” (1485), the first romance in prose
(Caution: “Morte d’Arthur”, a poem by Alfred, Lord Tennyson)

তথ্যগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, ধন্যবাদ।