Biographia Literaria Bangla Summary
Key Facts :
- Title: Biographia Literaria; or, Biographical sketches of my literary life and opinions.
- Author: Samuel Taylor Coleridge, (1772-1834)
- Genre: An Autobiographical Eassy, Literary Criticism
- Publication Date: London, 1817.
- Language: English
- Uniform Title: Single Works. Biographia Literaria
Themes of Biograaphia Literaria:
Imagination and the Nature of Poetry: Coleridge delves into the nature of poetic creation and the role of the imagination. He distinguishes between “fancy” and “imagination,” with imagination being the creative faculty that unifies and gives meaning to experiences. He discusses the transformative power of the imagination in poetic composition and its ability to convey profound truths.
Nature and the Supernatural: Coleridge reflects on the relationship between nature and the supernatural. He believes that the natural world contains deeper spiritual and symbolic meanings that can be accessed through the poet’s imagination. He explores the idea of nature as a source of inspiration and as a reflection of divine beauty and order.
আরো পড়ুনঃ Tithonus Bangla Summary
The Sublime and the Beautiful: Coleridge engages with aesthetic theories, discussing the sublime and the beautiful. He examines the emotional and intellectual effects of these aesthetic categories and their manifestation in poetry. He explores how the sublime can evoke awe and transcendence, while the beautiful can bring pleasure and harmony.
Romanticism and Individual Expression: “Biographia Literaria” reflects the spirit of Romanticism, emphasizing the individual’s subjective experience and the importance of personal expression. Coleridge advocates for poetry that springs from the poet’s authentic emotions and inner vision, rejecting mere imitation or adherence to established rules.
Critique of Enlightenment Reason: Coleridge critiques the Enlightenment’s emphasis on reason and rationality, arguing for the integration of reason and imagination. He presents the imagination as a vital faculty that complements and enriches rational thought, allowing for a deeper understanding of reality and the human experience.
Autobiographical Reflections: Throughout the work, Coleridge shares his personal experiences and struggles, including his battles with addiction, his poetic influences, and his intellectual development. These autobiographical elements give insight into the author’s own journey and contribute to the overall exploration of the themes within the text.
Philosophy and Metaphysics: Coleridge incorporates philosophical ideas from thinkers such as Immanuel Kant and Friedrich Schelling. He explores metaphysical concepts, such as the nature of reality and the relationship between mind and matter. He discusses the concept of organic unity and its application to poetic composition.
Critique of Wordsworth’s Theory: Coleridge engages in a critique of William Wordsworth’s theory of poetry, particularly his emphasis on plain language and the ordinary. He presents an alternative view that highlights the importance of imagination, symbolism, and the supernatural in poetry.
Characters of Biographia Literaria:
William Wordsworth: Coleridge’s close friend and fellow poet, William Wordsworth, is a prominent presence in “Biographia Literaria.” Coleridge discusses their poetic collaboration and friendship, as well as engaging in a critique of Wordsworth’s theories, particularly in relation to the plain language and the ordinary in poetry.
Immanuel Kant: The German philosopher Immanuel Kant is a significant influence on Coleridge’s philosophical ideas, particularly in regards to his theories of perception, reason, and the nature of reality. Coleridge engages with Kantian philosophy throughout the work, drawing upon his concepts to develop his own theories on imagination and aesthetics.
Friedrich Schelling: Another German philosopher, Friedrich Schelling, is also referenced in “Biographia Literaria.” Coleridge engages with Schelling’s philosophy, particularly his concept of organic form and its application to the composition of poetry.
আরো পড়ুনঃ The Lotos-Eaters Bangla Summary
Robert Southey: Coleridge’s close friend and fellow poet, Robert Southey, is mentioned in “Biographia Literaria” in relation to their shared experiences and literary pursuits. Southey was part of the literary circle known as the Lake Poets, which included Coleridge and Wordsworth.
Thomas De Quincey: Although not directly depicted, Thomas De Quincey, the English essayist and literary critic, is referenced in “Biographia Literaria.” De Quincey became an admirer of Coleridge’s work and would later write extensively about him.
Bangla Summary: Biographia Literaria এই সাহিত্যিক সমালোচনাটি লিখেছেন রোমান্টিক যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি Samuel Taylor Coleridge। তিনি ১৭৭২ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৮৩৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি প্রাথমিক পর্যায়ে তার কবিতা Sibylline Leaves এর জন্য একটি Short Preface লিখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি Biographia Literaria লিখা শুরু করলেন তখন তিনি মনে করলেন Short Preface এ তার মনের কথাগুলো সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পাবে না। তাই তিনি এই লিখাটাকে অটোবায়োগ্রাফি লিখে ফেললেন। অটোবায়োগ্রাফির পাশাপাশি তিনি Philosophy, Religion, Literary Theory, Criticism, Evaluation and Interpretation এর সব কিছু তার লিখার মধ্যে ফুটিয়ে তুললেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি চেয়েছিলেন উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের Preface to Shakespeare, William Wordsworth এর Preface to Lyrical Ballads এই ধরনের লিখতে।
Coleridge নিজেই নিজেও তার লিখাটাকে “Immethodical Miscellany of Life and Opinion” বলে মনে করেন। ১৯০৬ সালে Arthur Symons Coleridge এর Biographia Literaria এই বইকে The Greatest Book of Criticism in English বলে স্বীকৃতি প্রদান করেন।
Biographia Literaria এর বিষয়বস্তু: Coleridge তার লিখার মধ্যে সম্পৃক্ত করেছেন Poetic Theory, এবং তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থকে। প্রথমে তিনি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থকে কোনোভাবেই সমালোচনা করতে চাননি। তিনি তার অনেক প্রশংসা করেছেন। কিন্তু লিখা শেষ হতে হতে দেখা গেল যে তিনি সমালোচিত হয়ে গিয়েছেন। যৌথভাবে Coleridge এবং William Wordsworth ১৭৯৮ সালে Lyrical Ballads প্রকাশ করেছিলেন। Lyrical Ballads এর মাধ্যমে ইংরেজি সাহিত্যে রোমান্টিক যুগের সূচনা হয়েছিল। পরবর্তীতে Wordsworth Preface to Lyrical Ballads এ Coleridge এর অবদানকে অস্বীকার করে এবং প্রধানত তার অবদানকেই ফুটিয়ে তোলে। যার কারনে ১৮১৭ সালে Coleridge নিজেই প্রকাশ করেন Biographia Literaria।
আরো পড়ুনঃ Locksley Hall Bangla Summary
Biographia Literaria এই বইটিতে সর্বমোট ২৩ টি অধ্যায় রয়েছে কিন্তু ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সিলেবাস এর শুধুমাত্র তিনটি অধ্যায় (চতুর্থ অধ্যায়; চর্তুদশ অধ্যায় এবং সপ্তদশ অধ্যায়) দেয়া হয়েছে। আমরা এই তিনটি অধ্যায়ের সামারি সম্পর্কে জানব।
Biographia Literaria চতুর্থ অধ্যায়: Coleridge চতুর্থ অধ্যায় সবচেয়ে বেশি কথা বলেছেন Lyrical Ballads নিয়ে। তিনি বলেন Lyrical Ballads এবং Preface to Lyrical Ballads এ William Wordsworth যেসব বিষয়ে সমালোচনা করেছেন সেই বিষয় গুলর কোনরুপ উদাহরণ বা বিশ্লেষণ না করেই সমালোচকরা সমালোচনা করেছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে Lyrical Ballads এবং Preface to Lyrical Ballads এই বইগুলোকে সমালোচনা করার মতো কোনো বিষয় ছিল না । সেখানে যথেষ্ট প্রতিভা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে লিখা হয়েছিল। সমালোচকরা এমনভাবে সমালোচনা করেছেন যে কোন লিখা তাদের কাছে ভালো লেগেছে আবার কোন লেখা তাদের কাছে ভালো লাগেনি। আসলে এখানে মূল বিষয় হচ্ছে William Wordsworth Coleridge এর লিখা সম্পর্কে যে মন্তব্যগুলো করেছে সেই মন্তব্যের জন্য Wordsworth দোষ নাকি যারা সমালোচনা করেছে তাদের দোষ।
Coleridge এবং Wordsworth এর সাক্ষাৎ: তারপর Coleridge তার লিখার মধ্যে অটোবায়োগ্রাফি যুক্ত করেন। Coleridge বলেন ১৭৯৬ সালে ওয়ার্ডসওয়ার্থের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়েছিল তখন তার বয়স ছিল 24 বছর। সাক্ষাৎ হওয়ার পর Coleridge তাকে একটি কবিতা শোনায় আর সেই কবিতা শুনে Wordsworth মন ছুঁয়ে যায়। এবং সে Coleridge এর অনেক প্রশংসা করে। কিন্তু বিষয় হচ্ছে সেই কবিতাতে দুর্বোধ্যতা, কৃত্রিমতা, রুপকাশ্রয়ী কোন কিছুই ছিল না তবুও তার এই কবিতাটা খুবই পছন্দ হয়েছিল। এই কথাগুলোর দ্বারা তিনি বুঝাতে চেয়েছেন প্রতিভাবান ব্যক্তিদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে চিরচেনা বিষয়কে তারা এমনভাবে রূপায়িত করে যা দেহ মনকে সমানভাবে পরিতৃপ্ত করে এবং আনন্দিত করে।
Good sense, fancy, and imagination: Coleridge এর মতে Good sense হল কাব্যিক প্রতিভার শরীর। Fancy হল সেই শরীরের পোশাক এবং গতিবিধ আর Imagination হলো কাব্যিক প্রতিভার আত্মা যা উইলিয়াম ওয়ার্ডের মধ্যে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত ছিল। এরপরে তিনি ফেন্সি এবং ইমাজিনেশন এর পার্থক্য দেখিয়েছেন। তিনি বলেন ফেন্সি হচ্ছে একটা ফ্যাকাল্টি যেখানে অনেকগুলো ভাগ থাকবে আর ইমাজিনেশন হচ্ছে সেই ফ্যাকাল্টি একটা শ্রেণি বা ক্লাস ।
আরো পড়ুনঃ Oenone Bangla Summary
আমরা সহজ ভাবে বুঝতে পারি (সাপোজ একটা ফ্যাকাল্টি যেমন Science ফ্যাকাল্টি । তো এই Science ফ্যাকাল্টির আন্ডারে অনেকগুলো ডিপার্টমেন্ট আছে । তো এইখানে ফেন্সি হচ্ছে ফ্যাকাল্টি আর ইমাজিনেশন হচ্ছে সেই ফ্যাকাল্টি একটা অংশ বা ভাগ।) এখানে Coleridge বলেন Wordsworth এর উদ্দেশ্য ছিল কবিতাকে ফেন্সি ও ইমাজিনেশন এর মাধ্যমে বিশ্লেষণ করা কিন্তু Coleridge এর উদ্দেশ্য ছিল তাদের অনুসন্ধান করে নতুন ধারায় প্রকাশ ঘটানো।
Biographia Literaria চর্তুদশ অধ্যায় : এই অধ্যায়ে কোলরিজ “লিরিক্যাল ব্যালাডস” এর জন্ম এবং অভ্যর্থনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। কোলরিজ এবং ওয়াটসওয়ার্থ দুইজন একসাথে ১৭৯৮ সালে “লিরিক্যাল ব্যালাডস” প্রকাশ করেছিলেন। “লিরিক্যাল ব্যালাডস” এ Coleridge এবং Wordsworth এর আলোচনার বিষয়বস্তু প্রায় একই ছিল। তারা উভয় চাইতেন প্রাকৃতিক সত্যকে প্রধান বিষয় হিসেবে গ্রহণ করে তার সাথে কল্পনাকে সংযুক্ত করে নতুনত্ব দান করতে। তাদের দুজনার কবিতারই বিষয়বস্তু ছিল রোমান্টিক এবং সুপারন্যাচারাল।
এই অধ্যায়ের মূল বিষয়গুলি হল:
- “লিরিক্যাল ব্যালাডস” এর উদ্দেশ্য ছিল একটি নতুন ধরনের কবিতা যা সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে এবং তাদের অভিজ্ঞতা ও আবেগকে প্রতিফলিত করবে।
- কবিতাগুলি সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত হবে এমন ভাষা ব্যবহার করে একটি সহজ, স্বাভাবিক ভাবে লেখা হয়েছিল।
- 1800 সালে প্রকাশিত “লিরিক্যাল ব্যালাডস” এর দ্বিতীয় সংস্করণের মূল বিষয়বস্তু, দৈনন্দিন ভাষার ব্যবহার এবং আবেগ ও অনুভূতির উপর জোর দেওয়া সহ সংগ্রহের অন্তর্নিহিত নীতিগুলি ব্যাখ্যা করে এবং রক্ষা করে।
- ভূমিকাটি কিছু সাহিত্যিক চেনাশোনা থেকে বিতর্ক ও সমালোচনার জন্ম দেয় যারা সাধারণ ভাষা এবং থিম ব্যবহারকে কবিতার ঐতিহ্যগত মান থেকে প্রস্থান হিসাবে দেখেছিল।
- সমালোচকরা “লিরিক্যাল ব্যালাডস” এবং এর লেখকদের কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেছিল, যা একটি তীব্র বিতর্কের দিকে নিয়ে যায়।
- কোলরিজ “লিরিক্যাল ব্যালাডস”-এর নীতিগুলিকে রক্ষা করেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন যে, শুধুমাত্র ঐতিহ্যগত সাহিত্যের মানগুলি মেনে চলার পরিবর্তে কবিতায় সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা এবং আবেগকে প্রতিফলিত করা উচিত।
- তিনি যুক্তি দেন যে “লিরিক্যাল ব্যালাডস”কে ঘিরে বিতর্কটি একটি বৃহত্তর সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের ফলস্বরূপ, কারণ লোকেরা আনুষ্ঠানিক নিয়ম এবং নিয়মাবলীর তুলনায় সত্যতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাকে মূল্য দিতে শুরু করেছিল।
Biographia Literaria সপ্তদশ অধ্যায়: সপ্তদশ অধ্যায়ে Coleridge পুনরায় ওয়ার্ডসওয়ার্থের সাহিত্য তত্ত্বের সমালোচনা শুরু করেন। বিশেষ করে Wordsworth এর কবিতা লেখায় সাধারণ মানুষের ভাষার ব্যবহারের পদ্ধতিকে সমালোচনা করে। Coleridge যুক্তি দেখান যে কবিতা অবশ্যই একটি কৃত্রিম বিষয় যার লেখার জন্য কাব্যিক সত্যতা এবং কাব্যিক প্রতিভার প্রয়োজন। এইগুলোর পরেও Coleridge Wordsworth কে সেই যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে প্রশংসা করেন। ওয়াটসওয়ার্থের কবিতার সবচেয়ে ভালো গুণটি হলো তার কবিতায় প্রকৃতিকে ফুটিয়ে তুলেছেন এবং আধ্যাত্মিক চিন্তা চেতনাকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আরো পড়ুনঃ Sociolinguistics Bangla Summary
পরিশেষে আমরা বলতে পারি, “বায়োগ্রাফিয়া লিটারেরিয়া”-এ স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ তার জীবন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের একটি আকর্ষণীয় বিবরণ প্রদান করেছেন, পাশাপাশি কবিতা, দর্শন এবং সৃজনশীল কল্পনার প্রকৃতির একটি চিন্তাশীল বিশ্লেষণ করেছেন। এইটি একটি ব্যক্তিগত স্মৃতিকথা এবং একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ, যা কোলরিজের নিজের লেখার প্রক্রিয়া এবং তার সময়ের সাহিত্য ও বুদ্ধিবৃত্তিক স্রোত সম্পর্কে তার মতামতের অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। তাই “বায়োগ্রাফিয়া লিটারেরিয়া” হল সাহিত্যের শক্তি এবং আমাদের নিজেদের এবং আমাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের বোঝার আকার দেওয়ার জন্য সৃজনশীল কল্পনার একটি প্রমাণ। কোলরিজের অন্তর্দৃষ্টি এবং পর্যবেক্ষণগুলি আজও প্রাসঙ্গিক এবং চিন্তা-প্ররোচনামূলক, এবং তার কাজ পাঠক এবং লেখকদের একইভাবে অনুপ্রাণিত করে চলেছে।